প্রথম পাতা
এগিয়ে যাওয়ার লড়াইয়ে জাপান
স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ জুন ২০১৮, রবিবার, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
‘এইচ’ গ্রুপের ফেভারিট পোল্যান্ড ও কলম্বিয়াকে প্রথম ম্যাচেই হারের হতাশায় ডোবায় যথাক্রমে সেনেগাল ও জাপান। এবার একে অপরকে চ্যালেঞ্জ জানাতে নামছে দু’দল। এই ম্যাচের জয়ী দল গ্রুপে এক ম্যাচ হাতে রেখেই পেয়ে যাবে নকআউট পর্বের টিকিট। একাতেরিনবার্গ অ্যারেনায় আজ রাত ৯টায় মুখোমুখি হবে জাপান ও সেনেগাল। রাশিয়া বিশ্বকাপে দু’দলেরই চোখ নকআউট পর্বে। পোল্যান্ডকে ২-১ গোলে সেনেগাল ও ১০ জনের কলম্বিয়াকে একই ব্যবধানে হারায় জাপান। গোলমুখে জাপানের শট হাত দিয়ে ঠেকিয়ে ৩ মিনিটের মাথায় লাল কার্ড দেখেন কলম্বিয়ান মিডফিল্ডার কার্লোস সানচেজ মোরেনো। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এশিয়ার প্রথম দল হিসেবে দক্ষিণ আমেরিকান দলের বিপক্ষে জয়ের ইতিহাস গড়ে জাপান। অন্যদিকে রাশিয়ায় চলমান ২০১৮ বিশ্বকাপে পাঁচ আফ্রিকান দলের মধ্যে প্রথম জয় পায় সাদিও মানের সেনেগাল। এরইমধ্যে মিশর ও মরক্কোর টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়ে গেছে।
নাইজেরিয়া ও তিউনিশিয়া নিজেদের প্রথম ম্যাচে হার মানে। নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ খেলছে সেনেগাল। ২০০২ আসরে অভিষেকেই কোয়ার্টার ফাইনাল খেলে বাজিমাত করে আফ্রিকার দেশটি। সেবার গ্রুপের প্রথম ম্যাচেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সকে (১-০) হারিয়ে দেয় সেনেগাল। তখনকার সেনেগাল অধিনায়ক আলিউ সিসে এখন দলের কোচ। এবার রবার্ট লেভানদোস্কির পোল্যান্ডকে হারিয়ে সেনেগালের শুরুটা হলো দারুণভাবেই। দলের শৃঙ্খলাকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন সেনেগাল কোচ সিসে। তিনি বলেন, ‘শৃঙ্খলার জন্যই সেনেগাল ম্যাচ জিতেছে। এই দলটি খুবই ভারসাম্যপূর্ণ ও গোছানো।’ ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ খেলা জাপান দু’বার দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলে। গত আসরে তারা গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয়। সেনেগালের বিপক্ষে সতর্ক সামুরাই ব্লু-রা। জাপানিজ মিডফিল্ডার জেনকি হারাগুচি বলেন, ‘আমাদের পা মাটিতে রাখতে হবে...আমাদের মাথায় রাখতে হবে কলম্বিয়ার বিপক্ষে প্রায় ৯০ মিনিটই ১০ জনের বিপক্ষে খেলেছি। পরবর্তী ম্যাচের সঙ্গে এটিকে মেলালে হবে না। সেনেগালের বিপক্ষে ডিফেন্স ঠিক রাখতে হবে। একইসঙ্গে আক্রমণাত্মক ফুটবলে প্রতিপক্ষকে চাপে রাখার সামর্থ্য আমাদের রয়েছে।’ জাপান ও সেনেগাল এর আগে দু’টি প্রীতি ম্যাচ খেলে। দু’ম্যাচেই জাপানকে হারায় সেনেগাল। সবশেষ ২০০৩ সালে জাপানের মাঠে ১-০ গোলের জয় পায় তারা। এর দু’বছর আগে সেনেগালে গিয়ে ২-০ গোলে হারে জাপান।
নাইজেরিয়া ও তিউনিশিয়া নিজেদের প্রথম ম্যাচে হার মানে। নিজেদের ফুটবল ইতিহাসে দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ খেলছে সেনেগাল। ২০০২ আসরে অভিষেকেই কোয়ার্টার ফাইনাল খেলে বাজিমাত করে আফ্রিকার দেশটি। সেবার গ্রুপের প্রথম ম্যাচেই ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সকে (১-০) হারিয়ে দেয় সেনেগাল। তখনকার সেনেগাল অধিনায়ক আলিউ সিসে এখন দলের কোচ। এবার রবার্ট লেভানদোস্কির পোল্যান্ডকে হারিয়ে সেনেগালের শুরুটা হলো দারুণভাবেই। দলের শৃঙ্খলাকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন সেনেগাল কোচ সিসে। তিনি বলেন, ‘শৃঙ্খলার জন্যই সেনেগাল ম্যাচ জিতেছে। এই দলটি খুবই ভারসাম্যপূর্ণ ও গোছানো।’ ষষ্ঠবার বিশ্বকাপ খেলা জাপান দু’বার দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলে। গত আসরে তারা গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয়। সেনেগালের বিপক্ষে সতর্ক সামুরাই ব্লু-রা। জাপানিজ মিডফিল্ডার জেনকি হারাগুচি বলেন, ‘আমাদের পা মাটিতে রাখতে হবে...আমাদের মাথায় রাখতে হবে কলম্বিয়ার বিপক্ষে প্রায় ৯০ মিনিটই ১০ জনের বিপক্ষে খেলেছি। পরবর্তী ম্যাচের সঙ্গে এটিকে মেলালে হবে না। সেনেগালের বিপক্ষে ডিফেন্স ঠিক রাখতে হবে। একইসঙ্গে আক্রমণাত্মক ফুটবলে প্রতিপক্ষকে চাপে রাখার সামর্থ্য আমাদের রয়েছে।’ জাপান ও সেনেগাল এর আগে দু’টি প্রীতি ম্যাচ খেলে। দু’ম্যাচেই জাপানকে হারায় সেনেগাল। সবশেষ ২০০৩ সালে জাপানের মাঠে ১-০ গোলের জয় পায় তারা। এর দু’বছর আগে সেনেগালে গিয়ে ২-০ গোলে হারে জাপান।