বাংলারজমিন
মনু নদী প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙন মেরামত শুরু
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
২৪ জুন ২০১৮, রবিবার, ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
মৌলভীবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। মনু নদী প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙন এলাকা থেকে পানি নেমে যাওয়ায় মৌলভীবাজার শহরের মনু নদীর বারইকোনার ভাঙন মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় ২৬ ফুট গভীর হয়ে যাওয়া এই স্থান মেরামতের জন্য প্রথমে নদী থেকে বালু ড্রেজার মেশিন দিয়ে এনে গর্ত ভরাট করা হচ্ছে। এই কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এবার বাঁধের স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হবে জিও ব্যাগ।
উজান থেকে নেমে আসা পানি ও বৃষ্টিপাতের কারণে গত সপ্তাহে দ্রুতগতিতে মৌলভীবাজারে মনু ও ধলাই নদীতে বৃদ্ধি পায় এবং গত ১৩ই জুন ভোর বেলা থেকে পর্যায়ক্রমে দুই নদীর অন্তত ২৬টি স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। এই কারণে মৌলভীবাজার শহরসহ সদর উপজেলা, রাজনগর, কমলগঞ্জ, কুলাউড়া উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় বন্যা দেখা দেয়। সরকারি হিসাবে এই বন্যায় ৫৪ হাজার ২০ পরিবার ও ২ লাখ ৬১ হাজার ৬৫৩ জন লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩৬৬০ হেক্টর। এদিকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওযায় আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। এদিকে মনু ও ধলাই নদীর ২৬ ভাঙন খোলা ধাকায় বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের মধ্যে এখনো বন্যা আতঙ্ক বিরাজ করছে। নদীতে পানি বাড়লেই আবার বন্যা দেখা দেবে।
মৌলভীবাজার মনু নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙন মেরামতের প্রাথমিক কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। গতকাল বিকালে দেখা গেছে মৌলভীবাজার শহরের বারইকোনা নামক স্থানে মনু প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙন মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। একজন কর্মকর্তা জানান, এই স্থানে ২৬ ফুট গভীর হয়ে গেছে এই ভাঙন স্থান। তাই প্রথমে নদী থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু এনে ভরাট করা হচ্ছে। পরে অন্যান্য কাজ করা হবে। বাঁধ মজবুত করতে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হবে। মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র শংকর চক্রবর্তী জানান, ইতোমধ্যে মনু নদীর ভাঙন শহরের বারইকোনায় মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। মেরামত কাজ শেষ হতে সময় লাগবে। সব ভাঙন মেরামত করা হবে।
উজান থেকে নেমে আসা পানি ও বৃষ্টিপাতের কারণে গত সপ্তাহে দ্রুতগতিতে মৌলভীবাজারে মনু ও ধলাই নদীতে বৃদ্ধি পায় এবং গত ১৩ই জুন ভোর বেলা থেকে পর্যায়ক্রমে দুই নদীর অন্তত ২৬টি স্থানে প্রতিরক্ষা বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। এই কারণে মৌলভীবাজার শহরসহ সদর উপজেলা, রাজনগর, কমলগঞ্জ, কুলাউড়া উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় বন্যা দেখা দেয়। সরকারি হিসাবে এই বন্যায় ৫৪ হাজার ২০ পরিবার ও ২ লাখ ৬১ হাজার ৬৫৩ জন লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩৬৬০ হেক্টর। এদিকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওযায় আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। এদিকে মনু ও ধলাই নদীর ২৬ ভাঙন খোলা ধাকায় বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের মধ্যে এখনো বন্যা আতঙ্ক বিরাজ করছে। নদীতে পানি বাড়লেই আবার বন্যা দেখা দেবে।
মৌলভীবাজার মনু নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙন মেরামতের প্রাথমিক কাজ শুরু করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। গতকাল বিকালে দেখা গেছে মৌলভীবাজার শহরের বারইকোনা নামক স্থানে মনু প্রতিরক্ষা বাঁধের ভাঙন মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। একজন কর্মকর্তা জানান, এই স্থানে ২৬ ফুট গভীর হয়ে গেছে এই ভাঙন স্থান। তাই প্রথমে নদী থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু এনে ভরাট করা হচ্ছে। পরে অন্যান্য কাজ করা হবে। বাঁধ মজবুত করতে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হবে। মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রনেন্দ্র শংকর চক্রবর্তী জানান, ইতোমধ্যে মনু নদীর ভাঙন শহরের বারইকোনায় মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। মেরামত কাজ শেষ হতে সময় লাগবে। সব ভাঙন মেরামত করা হবে।