বাংলাদেশ কর্নার
সুন্দরী রুশ পুলিশে মজেছে বিশ্ব
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ জুন ২০১৮, শনিবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
অসাধারণ রূপবতী এক রুশ পুলিশের প্রেমে মজেছেন গোটা বিশ্বের ফুটবল ভক্তরা। তিনি মস্কো পুলিশের সার্জেন্ট জিমিনা। চলতি ফুটবল বিশ্বকাপের নিরাপত্তা রক্ষায় দায়িত্বরত অবস্থায় তোলা তার একটি ছবি অনলাইনে ভাইরাল হয়ে যায়। আর তাতেই রাতারাতি তারকা বনে গেছেন রাশিয়ার আবেদনময়ী এই পুলিশ কর্মকর্তা। তার ছবিতে লাইক দিয়েছেন দেড় লাখেরও বেশি মানুষ। ছবির নিচে মন্তব্য করেছেন প্রায় অর্ধলক্ষ ফুটবল ভক্ত। অনেকেই বলেছেন, তারা সুন্দরী এই পুলিশের প্রেমে পড়েছেন। অনেকে আবার তার আবেদনময়ী দেহ সৌষ্ঠবের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। একজন মন্তব্য করেছেন, আমি মনে হয় তার প্রেমে পড়ে গেছি। আরেকজন সরাসরি তার সঙ্গে প্রণয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন। রাশিয়ার স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে এ খবর উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়, জাপানের এক ফুটবল ভক্ত সর্বপ্রথম তার ছবি অনলাইনে শেয়ার করেন। পরবর্তী কয়েকদিনে তা অনলাইন দুনিয়ায় ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়ে যায়। ঘোড়ার সঙ্গে তার বেশ কয়েকটি আবেদনময়ী ছবি ভক্তদের মনে ঢেউ তুলেছে। তার অতুলনীয় সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছে অনলাইন দুনিয়া। কয়েকদিনেই তার টুইটার ফলোয়ারের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে নিজের চাকরি ও সাম্প্রতিক খ্যাতির বিড়ম্বনা সামাল দিতে সচেতন রয়েছেন এই সুন্দরী পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এই খ্যাতি উপভোগ করছেন। তবে বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে তাকে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এজন্য তাকে বেশ সচেতনতা অবলম্বন করতে হচ্ছে। কেননা এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার নামে কয়েক ডজন ভুয়া অ্যাকাউন্ট চালু করা হয়েছে।
এগুলো ব্যবহার করে যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।
তবে সুন্দরী পুলিশ কর্মকর্তার ছবি অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর আগে ২০১৬ সালে রাশিয়ায় সবচেয়ে সুন্দরী পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে এক উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেখানে রাশিয়ার আবেদনময়ী নারী পুলিশ কর্মকর্তাদের একরকম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। তাই জিনিমার ছবি ভাইরাল হওয়ার জন্য এককভাবে জাপানের ফুটবল ভক্তদের দায়ী করেননি রুশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশটির পুলিশ বলেছে, ওই উৎসবের মূল লক্ষ্য ছিল এটা দেখানো যে, মানুষ একইসঙ্গে সুন্দরী ও শক্তিশালী হতে পারেন। এর পর থেকেই রাশিয়ার কয়েকজন আবেদনময়ী নারী পুলিশকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।
এতে বলা হয়, জাপানের এক ফুটবল ভক্ত সর্বপ্রথম তার ছবি অনলাইনে শেয়ার করেন। পরবর্তী কয়েকদিনে তা অনলাইন দুনিয়ায় ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়ে যায়। ঘোড়ার সঙ্গে তার বেশ কয়েকটি আবেদনময়ী ছবি ভক্তদের মনে ঢেউ তুলেছে। তার অতুলনীয় সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছে অনলাইন দুনিয়া। কয়েকদিনেই তার টুইটার ফলোয়ারের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে নিজের চাকরি ও সাম্প্রতিক খ্যাতির বিড়ম্বনা সামাল দিতে সচেতন রয়েছেন এই সুন্দরী পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এই খ্যাতি উপভোগ করছেন। তবে বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে তাকে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এজন্য তাকে বেশ সচেতনতা অবলম্বন করতে হচ্ছে। কেননা এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার নামে কয়েক ডজন ভুয়া অ্যাকাউন্ট চালু করা হয়েছে।
এগুলো ব্যবহার করে যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।
তবে সুন্দরী পুলিশ কর্মকর্তার ছবি অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর আগে ২০১৬ সালে রাশিয়ায় সবচেয়ে সুন্দরী পুলিশ কর্মকর্তাদের নিয়ে এক উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেখানে রাশিয়ার আবেদনময়ী নারী পুলিশ কর্মকর্তাদের একরকম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। তাই জিনিমার ছবি ভাইরাল হওয়ার জন্য এককভাবে জাপানের ফুটবল ভক্তদের দায়ী করেননি রুশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। দেশটির পুলিশ বলেছে, ওই উৎসবের মূল লক্ষ্য ছিল এটা দেখানো যে, মানুষ একইসঙ্গে সুন্দরী ও শক্তিশালী হতে পারেন। এর পর থেকেই রাশিয়ার কয়েকজন আবেদনময়ী নারী পুলিশকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।