অনলাইন
‘আওয়ামী লীগের প্রার্থীকেই বেছে নেবে গাজীপুরবাসী’
স্টাফ রিপোর্টার
২২ জুন ২০১৮, শুক্রবার, ৭:২৩ পূর্বাহ্ন
মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রথম প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয় গাজীপুরে। তাই গাজীপুরবাসী সেই ঐতিহ্য ধারণ করে নিজেদের উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আসন্য গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের শক্তি ‘আওয়ামীলীগের প্রার্থীকেই’ বেছে নেবে। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনন্য বাংলাদেশ ও বাংলা বিচিত্রা আয়োজনে ‘গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক এক সেমিনারে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এসব কথা বলেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, গাজীপুরের আগের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। কিন্তু এখন মিথ্যাচারের রাজনীতির কবর হয়েছে। তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছে। তারা জনগণের কাছে যেতে ব্যর্থ। এদেশের জনগণ তাদের প্রত্যাখান করেছে। তাই শান্তি, শৃঙ্খলা ও উন্নয়নের জন্য গাজীপুরের জনগণ আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অর্থাৎ নৌকা প্রতীককেই বেছে নেবে। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে বাংলা বিচিত্রার সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায় বলেন, গাজীপুরবাসীর বহুল প্রত্যাশিত এই নির্বাচন। এ নির্বাচন সকলের কাছেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আর আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য এটা এক রকম এসিড টেস্টের মত বিষয়। এটা স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হলেও এটা দলিয় প্রতীকের নির্বাচন। বিশিষ্ট লেখক ও একাত্তরের ঘাতক দালার নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, এরাকাবাসীর মত আমিও শতভাগ নিশ্চিত গাজীপুরের নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিরই জয় হবে। কারণ বিএনপি-জামায়াত রাজনৈতিকভাবে এখন বিপর্যস্থ হয়ে পরেছে। তাই বলে তারা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড থেকে পিছিয়ে নেই তারা। ফলে এদের বিষয়ে নাগরিকরা সচেতন থাকবে বলেও জানান তিনি। সেমিনারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, আশা করি গাজীপুরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যেমে একটি ভাল নির্বাচন উপহার দেবেন সকলকে। আর নির্বাচনের বিষয়ে যে কোনো অভিযোগ এলে তা সঠিকভাবে যাচাই বাছাই করার পরই গণমাধ্যম তা প্রকাশ করবেন। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আলী শিকদার বলেন, গাজীপুরের মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে তারা উন্নয়ন চায়, নাকি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চায়? তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা মতে নির্বাচনের আগের রাতে নির্বাচনী এলাকায় টাকার খেলা চলে। তাই এ বিষয়ে জনগণ, ইসি ও নিরাপত্তাবাহিনীকে সচেতন থাকতে হবে বলেও জানান তিনি। সেমিনারে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ মেজবাহ কামাল, সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাস, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য ড. মীজানুর রহমান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, গাজীপুরের আগের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। কিন্তু এখন মিথ্যাচারের রাজনীতির কবর হয়েছে। তিনি বলেন, বিএনপি জনগণের থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছে। তারা জনগণের কাছে যেতে ব্যর্থ। এদেশের জনগণ তাদের প্রত্যাখান করেছে। তাই শান্তি, শৃঙ্খলা ও উন্নয়নের জন্য গাজীপুরের জনগণ আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অর্থাৎ নৌকা প্রতীককেই বেছে নেবে। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে বাংলা বিচিত্রার সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায় বলেন, গাজীপুরবাসীর বহুল প্রত্যাশিত এই নির্বাচন। এ নির্বাচন সকলের কাছেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আর আগামী সংসদ নির্বাচনের জন্য এটা এক রকম এসিড টেস্টের মত বিষয়। এটা স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হলেও এটা দলিয় প্রতীকের নির্বাচন। বিশিষ্ট লেখক ও একাত্তরের ঘাতক দালার নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, এরাকাবাসীর মত আমিও শতভাগ নিশ্চিত গাজীপুরের নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিরই জয় হবে। কারণ বিএনপি-জামায়াত রাজনৈতিকভাবে এখন বিপর্যস্থ হয়ে পরেছে। তাই বলে তারা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড থেকে পিছিয়ে নেই তারা। ফলে এদের বিষয়ে নাগরিকরা সচেতন থাকবে বলেও জানান তিনি। সেমিনারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, আশা করি গাজীপুরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যেমে একটি ভাল নির্বাচন উপহার দেবেন সকলকে। আর নির্বাচনের বিষয়ে যে কোনো অভিযোগ এলে তা সঠিকভাবে যাচাই বাছাই করার পরই গণমাধ্যম তা প্রকাশ করবেন। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আলী শিকদার বলেন, গাজীপুরের মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে তারা উন্নয়ন চায়, নাকি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চায়? তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা মতে নির্বাচনের আগের রাতে নির্বাচনী এলাকায় টাকার খেলা চলে। তাই এ বিষয়ে জনগণ, ইসি ও নিরাপত্তাবাহিনীকে সচেতন থাকতে হবে বলেও জানান তিনি। সেমিনারে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ মেজবাহ কামাল, সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাস, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্য ড. মীজানুর রহমান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।