বাংলারজমিন
শাল্লায় ছাত্রী নিখোঁজ
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় নিলিমা রানী দাশ (১৬) নামের এক ছাত্রী নিখোঁজ হয়েছে। গত ৪দিন ধরে ওই ছাত্রীর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। নিজ মেয়ের কোনো খোঁজ না পেয়ে শাল্লা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন ওই ছাত্রীর বিধবা মা প্রণতী রানী দাশ।
ওই ছাত্রী উপজেলার হবিবপুর ইউপির আনন্দপুর গ্রামের মৃত আশুতোষ দাশের মেয়ে। সে দিরাই উপজেলার বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমি থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়।
ডায়েরির সূত্র অনুযায়ী জানা যায়,
গত ১৫ই জুন শুক্রবার পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দিরাই উপজেলার ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় নিলিমা। এর পর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। স্কুল প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পাওয়া যায়নি কোনো আত্মীয়স্বজদের বাড়িতেও। মেয়ের কোনো সন্ধান না পেয়ে অস্থির রয়েছেন তার মা।
এ বিষয়ে প্রণতী রানী বলেন, নিলিমার সঙ্গে আমি দিরাই যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু একই গ্রামের গোপাল রায় আমাকে যেতে নিষেধ করে। গোপাল রায়ের কথা বিশ্বাস করে মেয়েকে ফিমেইল একাডেমিতে পাঠাই। এ ব্যাপারে গোপাল রায় বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। ওই স্কুলের শিক্ষকরা আমার কাছ থেকে ওই মেয়ের খোঁজ খবর নিতেন।
বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমির অধ্যক্ষ নাজমা বেগমের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, স্কুল তো এখন বন্ধ রয়েছে। আর পরীক্ষার ফরম ফিলাপ তো আরো অনেক দেরিতে। আমি ওই মেয়েকে স্কুলে আসতে ফোন করিনি।
এ বিষয়ে শাল্লা থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সোহেল মাহমুদ বলেন, নিখোঁজ ডায়েরির বার্তা পাঠানো হয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। নাবালিকা মেয়েকে ফিরে পেতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আকুতি জানান ১৬ বছর বয়সী নিলিমার বিধবা মা প্রণতী রানী দাশ।
ওই ছাত্রী উপজেলার হবিবপুর ইউপির আনন্দপুর গ্রামের মৃত আশুতোষ দাশের মেয়ে। সে দিরাই উপজেলার বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমি থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়।
ডায়েরির সূত্র অনুযায়ী জানা যায়,
গত ১৫ই জুন শুক্রবার পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দিরাই উপজেলার ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় নিলিমা। এর পর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। স্কুল প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। পাওয়া যায়নি কোনো আত্মীয়স্বজদের বাড়িতেও। মেয়ের কোনো সন্ধান না পেয়ে অস্থির রয়েছেন তার মা।
এ বিষয়ে প্রণতী রানী বলেন, নিলিমার সঙ্গে আমি দিরাই যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু একই গ্রামের গোপাল রায় আমাকে যেতে নিষেধ করে। গোপাল রায়ের কথা বিশ্বাস করে মেয়েকে ফিমেইল একাডেমিতে পাঠাই। এ ব্যাপারে গোপাল রায় বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। ওই স্কুলের শিক্ষকরা আমার কাছ থেকে ওই মেয়ের খোঁজ খবর নিতেন।
বাংলাদেশ ফিমেইল একাডেমির অধ্যক্ষ নাজমা বেগমের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, স্কুল তো এখন বন্ধ রয়েছে। আর পরীক্ষার ফরম ফিলাপ তো আরো অনেক দেরিতে। আমি ওই মেয়েকে স্কুলে আসতে ফোন করিনি।
এ বিষয়ে শাল্লা থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সোহেল মাহমুদ বলেন, নিখোঁজ ডায়েরির বার্তা পাঠানো হয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। নাবালিকা মেয়েকে ফিরে পেতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আকুতি জানান ১৬ বছর বয়সী নিলিমার বিধবা মা প্রণতী রানী দাশ।