বাংলাদেশ কর্নার
বিশ্বকাপে চুম্বন হয়রানির শিকার নারী সাংবাদিক
মানবজমিন ডেস্ক
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
রাশিয়া বিশ্বকাপ কাভার করছিলেন জুলিথ গঞ্জালেস থেরান। কলম্বিয়ান এই নারী ক্রীড়া সাংবাদিক জার্মান সংবাদ চ্যানেল ডয়েচে ভ্যালের হয়ে রাশিয়ায় গেছেন। কাজের সূত্রেই সরাসরি সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানে কথা বলছিলেন তিনি। হঠাৎ এক ব্যক্তি এসে তাকে জড়িয়ে ধরে চুমু দিলেন! তবে এতে থেমে যাননি থেরান। একবিন্দু না থেমে বরং কথা চালিয়ে গেছেন। বৃটিশ দৈনিক ডেইলি মেইলের
খবরে বলা হয়, ঘটনার সময় সসানস্ক শহরের একটি বিশ্বকাপ কাউন্টডাউন ঘড়ির সামনে উপস্থিত ছিলেন থেরান। মাইক্রোফোন হাতে তিনি যখন কথা বলছিলেন, তখন তা সরাসরি সম্প্রচারিত হচ্ছিল। কিন্তু অকস্মাৎ ওই লোকটি আপত্তিকরভাবে তাকে জড়িয়ে ধরে গালে চুমু দেয়। এমন ভয়াবহ ঘটনার পরও ঘাবড়ে যাননি থেরান। বরং, ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে নিজের বক্তব্য শেষ করেছেন।
পরে ঘটনার ফুটেজ নিজের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে আপলোড করে থেরান বলেন, ‘আমি সেখানে দুই ঘণ্টা আগে থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, তখন কিছুই হয়নি। কিন্তু যখনই আমরা সরাসরি সম্প্রচারে গেলাম, এই লোকটি তার সুযোগ নিল।’
তিনি আরো বলেন, ‘লোকটি আমার দিকে এসে আমাকে আপত্তিকরভাবে স্পর্শ করে। গালে চুমু দেয়। কিন্তু আমাকে কথা চালিয়ে যেতে হয়েছিল। সম্প্রচার শেষে আমি আশেপাশে খুঁজে দেখেছি লোকটি আছে কিনা। কিন্তু সে ততক্ষণে পালিয়ে গেছে।’
সাংবাদিক থেরান আরো বলেন, ‘এই ধরনের আচরণ আমাদের প্রাপ্য নয়। আমরা সমান পেশাদার। ফুটবলের যে আনন্দ, তা আমারও। তবে মুগ্ধতা ও হয়রানির মধ্যে যে পার্থক্য, তা আমাদের চিহ্নিত করতে হবে।’
থেরানের অনেক অনুসারী এই ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এই ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। আপনি একজন বুদ্ধিমতী, সুন্দরী ও মহীয়সী নারী।’ আরেক মন্তব্যকারী লিখেছেন, ‘আপনি ঘটনা ভালোভাবেই সামলেছেন। কিন্তু লোকটি প্রথম শ্রেণির বেয়াদব।’
লোকটির পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
খবরে বলা হয়, ঘটনার সময় সসানস্ক শহরের একটি বিশ্বকাপ কাউন্টডাউন ঘড়ির সামনে উপস্থিত ছিলেন থেরান। মাইক্রোফোন হাতে তিনি যখন কথা বলছিলেন, তখন তা সরাসরি সম্প্রচারিত হচ্ছিল। কিন্তু অকস্মাৎ ওই লোকটি আপত্তিকরভাবে তাকে জড়িয়ে ধরে গালে চুমু দেয়। এমন ভয়াবহ ঘটনার পরও ঘাবড়ে যাননি থেরান। বরং, ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে নিজের বক্তব্য শেষ করেছেন।
পরে ঘটনার ফুটেজ নিজের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে আপলোড করে থেরান বলেন, ‘আমি সেখানে দুই ঘণ্টা আগে থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, তখন কিছুই হয়নি। কিন্তু যখনই আমরা সরাসরি সম্প্রচারে গেলাম, এই লোকটি তার সুযোগ নিল।’
তিনি আরো বলেন, ‘লোকটি আমার দিকে এসে আমাকে আপত্তিকরভাবে স্পর্শ করে। গালে চুমু দেয়। কিন্তু আমাকে কথা চালিয়ে যেতে হয়েছিল। সম্প্রচার শেষে আমি আশেপাশে খুঁজে দেখেছি লোকটি আছে কিনা। কিন্তু সে ততক্ষণে পালিয়ে গেছে।’
সাংবাদিক থেরান আরো বলেন, ‘এই ধরনের আচরণ আমাদের প্রাপ্য নয়। আমরা সমান পেশাদার। ফুটবলের যে আনন্দ, তা আমারও। তবে মুগ্ধতা ও হয়রানির মধ্যে যে পার্থক্য, তা আমাদের চিহ্নিত করতে হবে।’
থেরানের অনেক অনুসারী এই ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘এই ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। আপনি একজন বুদ্ধিমতী, সুন্দরী ও মহীয়সী নারী।’ আরেক মন্তব্যকারী লিখেছেন, ‘আপনি ঘটনা ভালোভাবেই সামলেছেন। কিন্তু লোকটি প্রথম শ্রেণির বেয়াদব।’
লোকটির পরিচয় এখনো জানা যায়নি।