বাংলাদেশ কর্নার
স্ত্রী পরপুরুষের হলেও মেসি থেকেছেন বিশ্বস্তই
২১ জুন ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
পরপুরুষের কাছে চলে গিয়েছিলেন স্ত্রী। কিন্তু মেসি যেন সত্যিকারের প্রেমিকের মতো হৃদয় বাঁধা রেখেছেন একজনেরই কাছে। রাশিয়ার সবুজ গালিচাতে লিওনেল মেসি মায়াজাল বুনবেন, এই আশাতেই বুক বেঁধেছিলেন তামাম ভক্তরা। বিশ্বকাপের বল গড়ানোর মাসখানেক আগে থেকেই মেসিকে নিয়ে প্রত্যাশা বাড়ছিল সবার। মাঠে বল গড়াতেই মন ভাঙে ভক্তদের। প্রথম ম্যাচেই পেনাল্টি নষ্ট। তার উপরে আর্জেন্টিনাও জেতেনি। নিন্দুকরা নখ-দাঁত বের করেছেন। রক্তাক্ত হচ্ছেন মেসি। কিন্তু ভক্তদের মেসিতে যে প্রবল ভরসা। মেসি যে ভরসারই নাম। রুশ মুলুক থেকে আর্জেন্টিনায় এবার বিশ্বকাপ নিয়ে ফিরবেন ‘এলএম ১০’, এই স্বপ্ন নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে আলবিসেলেস্তে ভক্তদের।
খেলার মাঠে তিনি ফুটবলের ঈশ্বর, রাজপুত্র, সেরার সেরা। কিন্তু মানুষ মেসির ব্যাপ্তি বোধহয় আরো বেশি। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর মতো তার ঔদ্ধত্য নেই। হাত-পা ছোড়েন না। সস্তা দরের গিমিক পছন্দ নয় তার। সব সময়েই তিনি শান্ত। নির্বিকার। রোনাল্ডো বা নেইমারের মতো ‘ক্যাসানোভা’ ভাবমূর্তিও নেই তার। পোশাক বদলানোর মতো বান্ধবী বদলে খবর হন না। বরং এক নারীতেই তিনি বেজায় খুশি। তাকেই সঁপেছেন মনপ্রাণ। এক ক্লাবের প্রতিই তার দায়বদ্ধতা। তার এই সহজ, সরল মানবিক চেহারা দেখে মহিলা ভক্তরাও ভালোবেসে ফেলেছেন মেসিকে। গানের কথায়, ‘তোমায় হৃদমাঝারে রাখব, ছেড়ে দেব না।’ মেসিকে কে আর ছাড়তে চায়!
মেসি এমনই এক আবেগের নাম যার জন্য যেকোনো প্রেমিক তার সঙ্গিনীকে পর্যন্ত ত্যাগ করতে পারেন হাসি মুখে। বাস্তবেও মেসির জীবনেও এমনই ঘটেছে।
মাত্র ৯ বছর বয়সে রোজারিওয় আলাপ মেসি ও তার বর্তমান স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজোর। তখন আন্তোনেলার বয়স ৮। আন্তোনেলার এক দূর সম্পর্কের ভাই লুকা স্ক্যাগলিয়ার মাধ্যমেই দু’জনের পরিচয়। রূপকথার জন্মও তখন থেকেই। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘৯০ মিন’-এ লুকা জানিয়েছিলেন, সেই সময়েই আন্তোনেলাকে চিঠি লিখে মেসি জানিয়েছিলেন ‘একদিন আমরা প্রেমিক-প্রেমিকা হব।’ রবিঠাকুরের কথায়, ‘মাঝে হল ছাড়াছাড়ি।’ মেসি-আন্তোনেলার মধ্যে বেড়ে গেল দূরত্ব।
রোজারিও ছেড়ে মেসিকে চলে যেতে হয় বার্সেলোনায়। শৈশব প্রেমও কি হারিয়ে গেল? মেসি বার্সেলোনায়। আন্তোনেলা রোজারিওয়। কথায় বলে, চোখের থেকে দূরে চলে গেলে সে নাকি হৃদয় থেকেও হারিয়ে যায়। মেসির ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। মেসির হৃদয়ে যে ছাপ ফেলে গিয়েছিল রোজারিওর এক সুপারমার্কেট মালিকের মেয়ে। আন্তোনেলার হৃদয়ের তল কি খুঁজে পেয়েছিলেন মেসি?
মেসি আর্জেন্টিনা ছাড়ার পরে আন্তোনেলার জীবনে চলে আসেন অন্য এক পুরুষ। তিন-তিনটে বছর তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল আন্তোনেলার। মেসি কি সেই সময়ে আন্তোনেলার মনে ঝড় তুলতেন না? ‘এলএম ১০’ কি মুছেই গিয়েছিলেন আন্তোনেলার হৃদয় থেকে?
‘প্রথম প্রেম’কে কি কেউ কোনোদিন ভুলতে পেরেছে! ছেলেবেলার প্রেমিকের মনে আন্তোনেলা থেকেই গিয়েছিলেন স্বপ্নচারিণী হিসেবে। এরই মধ্যে কেটে গেছে অনেক বছর। আর্জেন্টিনায় মেসির ফেরার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গেই উথাল-পাতাল আন্তোনেলার মন। তখন মেসি পরিণত এক যুবক। আন্তোনেলাও অনেক পরিণত। মেসির নাম শোনামাত্রই বর্তমান প্রেমিকের সঙ্গে হয়ে যায় বিচ্ছেদ। আন্তোনেলার জীবনে মেসির সঙ্গেও নাম জড়িয়েছিল কয়েকজন মহিলার। রোজারিও’র এক মডেল ম্যাকারেনা লেমোস এক সময়ে দাবি করেছিলেন, মেসির সঙ্গে তার সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। ২০০৬ সালের বিশ্বকাপের ঠিক আগে মেসি যখন আর্জেন্টিনা ফিরে আসেন, তখনই নাকি আলাপ সেই মডেলের সঙ্গে। এক সংবাদমাধ্যমের কাছে লেমোস জানিয়েছিলেন, আলাপ হলেও তাকে চুম্বন পর্যন্ত করেননি মেসি।
এর মাঝে আর্জেন্টিনার মডেল-সিঙ্গার লুসিয়ানা সালাজারের সঙ্গেও নাম জড়ায় রোজারিওর বিস্ময় বালকের। লুসিয়ানা মেসির থেকে বয়সে ৬ বছরের বড়। শোনা যায়, বেশ কিছুদিন অনলাইন ডেটিং করেছিলেন দু’জনে। কিন্তু কেউই এই সম্পর্ক নিয়ে কোনোদিন মুখ খোলেননি।
আন্তোনেলা ছাড়া যাদের সঙ্গে মেসির নাম জড়িয়েছে তারা প্রত্যেকেই লিও-র জীবনে এসেছে ঝড়ের মতো। স্থায়ী স্তম্ভের মতো থেকে গিয়েছেন কেবলমাত্র আন্তোনেলা।
তাই স্পেন থেকে আর্জেন্টিনায় মেসি ফেরার পরে দু’বার ভাবেননি আন্তোনেলা। কিছুটা নিষ্ঠুর হয়ে সেই প্রেমিকের থেকে দূরে সরে গিয়েছেন। নিন্দুকেরা সেই সময়ে বলেছিলেন, মেসির স্টারডমের জন্যই আন্তোনেলার এমন সিদ্ধান্ত। শুধুই কি স্টারডম? যে প্রেমিক খ্যাতির আলোয় এসেও, বহু নারীর হার্টথ্রুব হয়েও, গ্ল্যামারের হাতছানি উপেক্ষা করে প্রথম প্রেমিকার স্মৃতি রেখে দেন মনের মধ্যেই তার জন্য এই সিদ্ধান্ত কি স্বাভাবিক নয়? আন্তোনেলা হারাতে চাননি এমন ‘লয়াল’ প্রেমিককে। এই কারণেই তো অনেকে বলেন, ‘তুমি বললে লয়ালটি, আমি শুনলাম লিওনেল মেসি।’
৯ বছর বয়সে দেয়া প্রতিশ্রুতি আজও ভোলেননি আর্জেন্টিনার মহানায়ক। আন্তোনেলার সেই প্রেমিকও হৃদয় ভাঙার দুঃখ সামলে নিয়েছিলেন খুব সহজেই। কারণ তার প্রতিদ্বন্দ্বীর নাম মেসি। যার অপাপবিদ্ধ মুখ দেখলে নতজানু হয় ষড়রিপু।
সংবাদমাধ্যমের কাছে আন্তোনেলার সেই প্রেমিক একবার বলেছিলেন, ‘আন্তোনেলা আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। ও যার জন্য আমাকে ছেড়েছে, সেই মানুষটা লিওনেল মেসি।’ সান্ত্বনা মনে হলেও সেদিন নিজের কলারই বরং উঁচু হয়েছিল সেই প্রেমিকের। একদা মেসির স্ত্রীর সঙ্গে যে তার সম্পর্ক ছিল।
পেনাল্টি স্পট থেকে গোললাইনের পৃথিবীর রহস্যময় সরণিতে প্রথম ম্যাচেই দিগভ্রষ্ট হয়েছেন মেসি। তাই বলে যে তিনি হারিয়ে গিয়েছেন তা নয়। ‘এলএম ১০’ সব সময়ে নিজের লক্ষ্যে স্থির। ফুটবল হোক বা সম্পর্কে। পেনাল্টি ‘মিস’ করলেও সমকাল তাকেই বলছে ‘গোট’। অর্থাৎ ‘গ্রেটেস্ট অফ অলটাইম।’
রাশিয়া থেকে বিশ্বকাপ জিতলেই তাতে পড়ে যাবে সিলমোহর।
স্বরলিপি দাশগুপ্ত, এবেলা.ইন
খেলার মাঠে তিনি ফুটবলের ঈশ্বর, রাজপুত্র, সেরার সেরা। কিন্তু মানুষ মেসির ব্যাপ্তি বোধহয় আরো বেশি। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর মতো তার ঔদ্ধত্য নেই। হাত-পা ছোড়েন না। সস্তা দরের গিমিক পছন্দ নয় তার। সব সময়েই তিনি শান্ত। নির্বিকার। রোনাল্ডো বা নেইমারের মতো ‘ক্যাসানোভা’ ভাবমূর্তিও নেই তার। পোশাক বদলানোর মতো বান্ধবী বদলে খবর হন না। বরং এক নারীতেই তিনি বেজায় খুশি। তাকেই সঁপেছেন মনপ্রাণ। এক ক্লাবের প্রতিই তার দায়বদ্ধতা। তার এই সহজ, সরল মানবিক চেহারা দেখে মহিলা ভক্তরাও ভালোবেসে ফেলেছেন মেসিকে। গানের কথায়, ‘তোমায় হৃদমাঝারে রাখব, ছেড়ে দেব না।’ মেসিকে কে আর ছাড়তে চায়!
মেসি এমনই এক আবেগের নাম যার জন্য যেকোনো প্রেমিক তার সঙ্গিনীকে পর্যন্ত ত্যাগ করতে পারেন হাসি মুখে। বাস্তবেও মেসির জীবনেও এমনই ঘটেছে।
মাত্র ৯ বছর বয়সে রোজারিওয় আলাপ মেসি ও তার বর্তমান স্ত্রী আন্তোনেলা রোকুজোর। তখন আন্তোনেলার বয়স ৮। আন্তোনেলার এক দূর সম্পর্কের ভাই লুকা স্ক্যাগলিয়ার মাধ্যমেই দু’জনের পরিচয়। রূপকথার জন্মও তখন থেকেই। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘৯০ মিন’-এ লুকা জানিয়েছিলেন, সেই সময়েই আন্তোনেলাকে চিঠি লিখে মেসি জানিয়েছিলেন ‘একদিন আমরা প্রেমিক-প্রেমিকা হব।’ রবিঠাকুরের কথায়, ‘মাঝে হল ছাড়াছাড়ি।’ মেসি-আন্তোনেলার মধ্যে বেড়ে গেল দূরত্ব।
রোজারিও ছেড়ে মেসিকে চলে যেতে হয় বার্সেলোনায়। শৈশব প্রেমও কি হারিয়ে গেল? মেসি বার্সেলোনায়। আন্তোনেলা রোজারিওয়। কথায় বলে, চোখের থেকে দূরে চলে গেলে সে নাকি হৃদয় থেকেও হারিয়ে যায়। মেসির ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। মেসির হৃদয়ে যে ছাপ ফেলে গিয়েছিল রোজারিওর এক সুপারমার্কেট মালিকের মেয়ে। আন্তোনেলার হৃদয়ের তল কি খুঁজে পেয়েছিলেন মেসি?
মেসি আর্জেন্টিনা ছাড়ার পরে আন্তোনেলার জীবনে চলে আসেন অন্য এক পুরুষ। তিন-তিনটে বছর তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল আন্তোনেলার। মেসি কি সেই সময়ে আন্তোনেলার মনে ঝড় তুলতেন না? ‘এলএম ১০’ কি মুছেই গিয়েছিলেন আন্তোনেলার হৃদয় থেকে?
‘প্রথম প্রেম’কে কি কেউ কোনোদিন ভুলতে পেরেছে! ছেলেবেলার প্রেমিকের মনে আন্তোনেলা থেকেই গিয়েছিলেন স্বপ্নচারিণী হিসেবে। এরই মধ্যে কেটে গেছে অনেক বছর। আর্জেন্টিনায় মেসির ফেরার খবর শোনার সঙ্গে সঙ্গেই উথাল-পাতাল আন্তোনেলার মন। তখন মেসি পরিণত এক যুবক। আন্তোনেলাও অনেক পরিণত। মেসির নাম শোনামাত্রই বর্তমান প্রেমিকের সঙ্গে হয়ে যায় বিচ্ছেদ। আন্তোনেলার জীবনে মেসির সঙ্গেও নাম জড়িয়েছিল কয়েকজন মহিলার। রোজারিও’র এক মডেল ম্যাকারেনা লেমোস এক সময়ে দাবি করেছিলেন, মেসির সঙ্গে তার সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। ২০০৬ সালের বিশ্বকাপের ঠিক আগে মেসি যখন আর্জেন্টিনা ফিরে আসেন, তখনই নাকি আলাপ সেই মডেলের সঙ্গে। এক সংবাদমাধ্যমের কাছে লেমোস জানিয়েছিলেন, আলাপ হলেও তাকে চুম্বন পর্যন্ত করেননি মেসি।
এর মাঝে আর্জেন্টিনার মডেল-সিঙ্গার লুসিয়ানা সালাজারের সঙ্গেও নাম জড়ায় রোজারিওর বিস্ময় বালকের। লুসিয়ানা মেসির থেকে বয়সে ৬ বছরের বড়। শোনা যায়, বেশ কিছুদিন অনলাইন ডেটিং করেছিলেন দু’জনে। কিন্তু কেউই এই সম্পর্ক নিয়ে কোনোদিন মুখ খোলেননি।
আন্তোনেলা ছাড়া যাদের সঙ্গে মেসির নাম জড়িয়েছে তারা প্রত্যেকেই লিও-র জীবনে এসেছে ঝড়ের মতো। স্থায়ী স্তম্ভের মতো থেকে গিয়েছেন কেবলমাত্র আন্তোনেলা।
তাই স্পেন থেকে আর্জেন্টিনায় মেসি ফেরার পরে দু’বার ভাবেননি আন্তোনেলা। কিছুটা নিষ্ঠুর হয়ে সেই প্রেমিকের থেকে দূরে সরে গিয়েছেন। নিন্দুকেরা সেই সময়ে বলেছিলেন, মেসির স্টারডমের জন্যই আন্তোনেলার এমন সিদ্ধান্ত। শুধুই কি স্টারডম? যে প্রেমিক খ্যাতির আলোয় এসেও, বহু নারীর হার্টথ্রুব হয়েও, গ্ল্যামারের হাতছানি উপেক্ষা করে প্রথম প্রেমিকার স্মৃতি রেখে দেন মনের মধ্যেই তার জন্য এই সিদ্ধান্ত কি স্বাভাবিক নয়? আন্তোনেলা হারাতে চাননি এমন ‘লয়াল’ প্রেমিককে। এই কারণেই তো অনেকে বলেন, ‘তুমি বললে লয়ালটি, আমি শুনলাম লিওনেল মেসি।’
৯ বছর বয়সে দেয়া প্রতিশ্রুতি আজও ভোলেননি আর্জেন্টিনার মহানায়ক। আন্তোনেলার সেই প্রেমিকও হৃদয় ভাঙার দুঃখ সামলে নিয়েছিলেন খুব সহজেই। কারণ তার প্রতিদ্বন্দ্বীর নাম মেসি। যার অপাপবিদ্ধ মুখ দেখলে নতজানু হয় ষড়রিপু।
সংবাদমাধ্যমের কাছে আন্তোনেলার সেই প্রেমিক একবার বলেছিলেন, ‘আন্তোনেলা আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। ও যার জন্য আমাকে ছেড়েছে, সেই মানুষটা লিওনেল মেসি।’ সান্ত্বনা মনে হলেও সেদিন নিজের কলারই বরং উঁচু হয়েছিল সেই প্রেমিকের। একদা মেসির স্ত্রীর সঙ্গে যে তার সম্পর্ক ছিল।
পেনাল্টি স্পট থেকে গোললাইনের পৃথিবীর রহস্যময় সরণিতে প্রথম ম্যাচেই দিগভ্রষ্ট হয়েছেন মেসি। তাই বলে যে তিনি হারিয়ে গিয়েছেন তা নয়। ‘এলএম ১০’ সব সময়ে নিজের লক্ষ্যে স্থির। ফুটবল হোক বা সম্পর্কে। পেনাল্টি ‘মিস’ করলেও সমকাল তাকেই বলছে ‘গোট’। অর্থাৎ ‘গ্রেটেস্ট অফ অলটাইম।’
রাশিয়া থেকে বিশ্বকাপ জিতলেই তাতে পড়ে যাবে সিলমোহর।
স্বরলিপি দাশগুপ্ত, এবেলা.ইন