বাংলারজমিন
মোহাম্মদী গার্ডেনে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়
আজাহারুল ইসলাম রাজু, ধামরাই (ঢাকা) থেকে
২০ জুন ২০১৮, বুধবার, ৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
ঢাকার ধামরাইয়ের মহিষাশী মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কে ঈদের ছুটিতে জমে উঠেছে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। ঈদের দিন থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থীর পদচারণায় মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্ক মুখরিত হয়ে উঠেছে। শুধু ঈদ নয়- যেকোনো ছুটি, পিকনিক ও পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়ানোর জন্য এটি একটি উপযুক্ত স্থান। বিশেষ করে ঈদ ও শীতকালে এখানে বেড়ানোর আনন্দটাই অন্যরকম।
জানা গেছে, প্রায় ১১ বছর আগে শৌখিন শিল্পপতি এসকে আব্দুস সালাম ধামরাইয়ের মহিষাশীতে মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে জমির পরিমাণ কম থাকলেও বর্তমানে বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে এ পার্কটি। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার জন্য পার্কের চারিদিকে উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে। পার্কের ভেতর পুকুরের কিনারাজুড়ে রয়েছে প্রসারিত ফুলের বাগান ও নানা প্রজাতির ফলদ গাছ তথা সবুজের সমারোহ। রয়েছে মিনি চিড়াখানা। সেখানে আছে- বানর, কুকুর, খরগোসসহ নানা প্রাণি। এ ছাড়াও পার্কে শিশুসহ সব বয়সের মানুষের আনন্দ দেয়ার জন্য রয়েছে- সুইমিং পুল, ট্রেন, চর্কি, ওভার ব্রিজ, মাটির তৈরি মহিষসহ বিভিন্ন ভাস্কর্য। যা সবার উপভোগের জন্য অন্যরকম একটি বিনোদন কেন্দ্র।
মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কের দায়িত্বে থাকা হুমায়ুন কবির জানান, ঢাকার অতি কাছে হওয়ায় কোলাহলমুক্ত মনোরম পরিবেশের কারণে পার্কটি বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত। এ জন্য দেশের দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থী এখানে ভিড় করছে। এলাকার লোকজনও তাদের সহযোগিতা করেন। বর্তমানে এ পার্কে ঈদ উপলক্ষে প্রচণ্ড ভিড় লেগে আছে। এখানে প্রবেশ টিকিট ৩০ টাকা। ছোটদের জন্য ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। দর্শনার্থীদের দেখাশোনার জন্য অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী সর্বক্ষণিক নিয়োজিত আছে। এখানে টয়লেট, বাথরুমের অবস্থাও অনেক ভালো রয়েছে বলে তিনি জানান।
এ পার্কে আসার জন্য ঢাকার গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে মানিকগঞ্জ-আরিচাগামী যেকোনো যাত্রীবাহী বাসে উঠে ধামরাইয়ের কালামপুর বাসস্ট্যান্ডে নেমে সংযোগ সড়ক সাটুরিয়া-বালিয়ার বাসে উঠে মহিষাশী বাজারে নেমেই ২০০ মিটার উত্তরেই মোহাম্মদী গার্ডেন। এ ছাড়া গাবতলী থেকে সরাসরি সাটুরিয়া-বালিয়ার বাসে উঠে মহিষাশী বাজারেও নামা যায়। ঢাকা থেকে আসতে সময় লাগে মাত্র দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। বাস ভাড়া মাত্র ৫০ থেকে ৬০ টাকা।
জানা গেছে, প্রায় ১১ বছর আগে শৌখিন শিল্পপতি এসকে আব্দুস সালাম ধামরাইয়ের মহিষাশীতে মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কটি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে জমির পরিমাণ কম থাকলেও বর্তমানে বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে এ পার্কটি। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার জন্য পার্কের চারিদিকে উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে। পার্কের ভেতর পুকুরের কিনারাজুড়ে রয়েছে প্রসারিত ফুলের বাগান ও নানা প্রজাতির ফলদ গাছ তথা সবুজের সমারোহ। রয়েছে মিনি চিড়াখানা। সেখানে আছে- বানর, কুকুর, খরগোসসহ নানা প্রাণি। এ ছাড়াও পার্কে শিশুসহ সব বয়সের মানুষের আনন্দ দেয়ার জন্য রয়েছে- সুইমিং পুল, ট্রেন, চর্কি, ওভার ব্রিজ, মাটির তৈরি মহিষসহ বিভিন্ন ভাস্কর্য। যা সবার উপভোগের জন্য অন্যরকম একটি বিনোদন কেন্দ্র।
মোহাম্মদী গার্ডেন ও পার্কের দায়িত্বে থাকা হুমায়ুন কবির জানান, ঢাকার অতি কাছে হওয়ায় কোলাহলমুক্ত মনোরম পরিবেশের কারণে পার্কটি বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত। এ জন্য দেশের দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার দর্শনার্থী এখানে ভিড় করছে। এলাকার লোকজনও তাদের সহযোগিতা করেন। বর্তমানে এ পার্কে ঈদ উপলক্ষে প্রচণ্ড ভিড় লেগে আছে। এখানে প্রবেশ টিকিট ৩০ টাকা। ছোটদের জন্য ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। দর্শনার্থীদের দেখাশোনার জন্য অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী সর্বক্ষণিক নিয়োজিত আছে। এখানে টয়লেট, বাথরুমের অবস্থাও অনেক ভালো রয়েছে বলে তিনি জানান।
এ পার্কে আসার জন্য ঢাকার গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে মানিকগঞ্জ-আরিচাগামী যেকোনো যাত্রীবাহী বাসে উঠে ধামরাইয়ের কালামপুর বাসস্ট্যান্ডে নেমে সংযোগ সড়ক সাটুরিয়া-বালিয়ার বাসে উঠে মহিষাশী বাজারে নেমেই ২০০ মিটার উত্তরেই মোহাম্মদী গার্ডেন। এ ছাড়া গাবতলী থেকে সরাসরি সাটুরিয়া-বালিয়ার বাসে উঠে মহিষাশী বাজারেও নামা যায়। ঢাকা থেকে আসতে সময় লাগে মাত্র দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। বাস ভাড়া মাত্র ৫০ থেকে ৬০ টাকা।