অনলাইন
ট্রেন ও বাসে কর্মস্থলমুখি মানুষের অতিরিক্ত চাপ
শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৯ জুন ২০১৮, মঙ্গলবার, ১:৫৪ পূর্বাহ্ন
ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। বাস ও ট্রেনের টিকেট না পাওয়ায় বিড়ম্বনায় পড়ছেন যাত্রীরা । তাই শায়েস্তাগঞ্জ সহ বিভিন্ন স্টেশনে ঈদের ছুটিতে আসা হাজার হাজার যাত্রী এখন টিকেটের অভাবে বিভিন্ন স্টেশনে আটকা পড়েছে। আটকা পড়া যাত্রীদের কাছে বাস ও ট্রেনের টিকেট এখন সোনার হরিণ।
ঈদের পরদিন শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে দেখা যায় , যাত্রী সাধারণের দুর্ভোগের করুণ চিত্র। রেল স্টেশন কিংবা ট্রেনের ভিতরে তিল ধারনের ঠাঁই নাই, তবে যে সকল যাত্রী অগ্রিম টিকেট কেটে নিয়েছিলেন তারা কোন রকম গাড়ীতে উঠতে পেরেছেন। আবার কেউ কেউ ট্রেনে উঠতে না পেরে বাড়ীতে ফিরে যাচ্ছেন। যারা টিকেট কাউন্টারে উপস্থিত সময়ে টিকেট কিনতে গেছে তারা হতাশ হয়ে আসন বিহীন টিকিট সংগ্রহ করছেন অনেককেই। দুপুর ১টায় রেল স্টেশন জুড়ে মানুষ আর মানুষ। ১টা ৩০ মিনিটের দিকে সিলেট-চট্টগ্রাম আন্তঃনগর পাহাড়ীকা ট্রেনটি স্টেশনে পৌঁছলে যাত্রীদের হুড়োহুড়ি শুরু হয়। শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনে বসে এক যাত্রী বলেন, ছুটি শেষ হয়েছে, কিন্তু নির্ধারিত সময়ে অফিসে যেতে না পারলে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। ট্রেনে ও বাসে আসন না পেয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বিপাকে পড়েছি। অপেক্ষা করছি বিকল্প পথে কিভাবে যাওয়া যায়। কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, নির্ধারিত তিন মিনিট যাত্রা বিরতির ট্রেন ২৫ মিনিট বিলম্বে স্টেশন ছাড়তে হয়। অতিরিক্ত যাত্রীদের চাপের কারণে বাধ্য হয়ে ট্রেন বিলম্বে ছাড়া হয়। অপর দিকে প্রধান বাস কাউন্টার থেকে দুর-পাল্লার বাস গুলোতে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী বোঝাই করার পরও তাদের কাছ থেকে কয়েকগুণ বেশী ভাড়া আদায় করেছে বাস কাউন্টারের কতিপয় লোকজন।
ঈদের পরদিন শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে দেখা যায় , যাত্রী সাধারণের দুর্ভোগের করুণ চিত্র। রেল স্টেশন কিংবা ট্রেনের ভিতরে তিল ধারনের ঠাঁই নাই, তবে যে সকল যাত্রী অগ্রিম টিকেট কেটে নিয়েছিলেন তারা কোন রকম গাড়ীতে উঠতে পেরেছেন। আবার কেউ কেউ ট্রেনে উঠতে না পেরে বাড়ীতে ফিরে যাচ্ছেন। যারা টিকেট কাউন্টারে উপস্থিত সময়ে টিকেট কিনতে গেছে তারা হতাশ হয়ে আসন বিহীন টিকিট সংগ্রহ করছেন অনেককেই। দুপুর ১টায় রেল স্টেশন জুড়ে মানুষ আর মানুষ। ১টা ৩০ মিনিটের দিকে সিলেট-চট্টগ্রাম আন্তঃনগর পাহাড়ীকা ট্রেনটি স্টেশনে পৌঁছলে যাত্রীদের হুড়োহুড়ি শুরু হয়। শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনে বসে এক যাত্রী বলেন, ছুটি শেষ হয়েছে, কিন্তু নির্ধারিত সময়ে অফিসে যেতে না পারলে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। ট্রেনে ও বাসে আসন না পেয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বিপাকে পড়েছি। অপেক্ষা করছি বিকল্প পথে কিভাবে যাওয়া যায়। কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, নির্ধারিত তিন মিনিট যাত্রা বিরতির ট্রেন ২৫ মিনিট বিলম্বে স্টেশন ছাড়তে হয়। অতিরিক্ত যাত্রীদের চাপের কারণে বাধ্য হয়ে ট্রেন বিলম্বে ছাড়া হয়। অপর দিকে প্রধান বাস কাউন্টার থেকে দুর-পাল্লার বাস গুলোতে ঠাসাঠাসি করে যাত্রী বোঝাই করার পরও তাদের কাছ থেকে কয়েকগুণ বেশী ভাড়া আদায় করেছে বাস কাউন্টারের কতিপয় লোকজন।