অনলাইন
সিডনিতে যুবক গ্রেপ্তার
‘বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার ছক কষার অভিযোগ’
অনলাইন ডেস্ক
১৭ জুন ২০১৮, রবিবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার ছক কষার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ। ২৬ বছর বয়সী, অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ওই যুবকের নাম নওরোজ রায়েদ আমিন। শনিবার নিউ সাউথ ওয়েলস জয়েন্ট কাউন্টার টেরোরিজম টিম (এনএসডব্লিউজেসিটিটি) নওরোজকে তার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের দুটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হামলা পরিকল্পনা করা এবং বৈরী কর্মকাণ্ডে জড়িত হওয়ার প্রস্তুতি নেয়া। অস্ট্রেলিয়ার ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়, ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে আসার সময় সিডনি বিমানবন্দরে তাকে আটকায় সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনী। সীমান্ত বাহিনীর কর্মকর্তারা তার লাগেজে বেশ কিছু জিনিসপত্র পান যা জঙ্গি মতাদর্শে সমর্থনের ইঙ্গিত বলে তারা মনে করেন।
এরপর, তদন্তে নামে অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ। তদন্ত শেষে অভিযোগ আনা হয় যে, সে ‘একই মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাত করতে এবং অস্ট্রেলিয়ার বাইরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার’ অভিপ্রায় নিয়ে বাংলাদেশ সফরের পরিকল্পনা করেছিল।
অস্ট্রেলিয়া ফেডারেল পুলিশের সন্ত্রাস বিরোধী বিষয়ক জাতীয় ব্যবস্থাপক ইয়ান ম্যাকার্টনি বলেন, দীর্ঘ এ তদন্তটি ছিল বেশ জটিল। তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের নজরে পড়া সকল ব্যক্তির বিষয়ে তদন্ত অব্যাহত রাখবে এনএসডব্লিউজেসিটিটি। সেইসাথে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।’
এরপর, তদন্তে নামে অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ। তদন্ত শেষে অভিযোগ আনা হয় যে, সে ‘একই মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাত করতে এবং অস্ট্রেলিয়ার বাইরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার’ অভিপ্রায় নিয়ে বাংলাদেশ সফরের পরিকল্পনা করেছিল।
অস্ট্রেলিয়া ফেডারেল পুলিশের সন্ত্রাস বিরোধী বিষয়ক জাতীয় ব্যবস্থাপক ইয়ান ম্যাকার্টনি বলেন, দীর্ঘ এ তদন্তটি ছিল বেশ জটিল। তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের নজরে পড়া সকল ব্যক্তির বিষয়ে তদন্ত অব্যাহত রাখবে এনএসডব্লিউজেসিটিটি। সেইসাথে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।’
সিডনির প্যারামাটা স্থানীয় আদালতে আজ রোববার শুনানিতে জামিন আবেদন করে নি গ্রেপ্তারকৃত নওরোজ। আদালত পরবর্তী শুনানির জন্য ১৪ই আগস্ট দিন ধার্য করেছেন। প্রসঙ্গত, আনিত অভিযোগগুলো প্রমাণিত হলে অভিযুক্তের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।