বাংলারজমিন
তাহিরপুরে ঈদ বাজার মন্দা
এমএ রাজ্জাক, তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) থেকে
১৩ জুন ২০১৮, বুধবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
ঈদের বাকি মাত্র আর ৩ দিন। অথচ তাহিরপুর উপজেলার বাজারগুলোতে এখনও জমে উঠেনি ঈদ বাজার। কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলেছেন, উপজেলার তিনটি (বড়ছড়া-চারাগাঁও-বাগলী) শুল্ক স্টেশনের ডিপোতে কয়লা ও যাদুকাটা নদীতে বালু বিক্রি না হওয়ায় কয়লা ও বালু শ্রমিকরা কাজ করতে না পারায় এ বছর ঈদের আমেজ তেমন নেই। অনেকেই বলেছেন, এবছর বোরো ফসল উঠলেও কৃষকরা অন্য বছরের মতো এ বছর ধান বিক্রি করে ঈদ বাজার করতে দেখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে উপজেলার বাজারের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেলও দাম বেশি হওয়ায় সাধারণ ক্রেতারা জামাকাপড় কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারের দোকানগুলোতে বিভিন্ন প্রকার ড্রেস উঠানো থাকলেও ক্রেতা দেখা যাচ্ছে না। দোকানগুলোতে লক্ষ্য করা গেছে এবছর নারী ও শিশু ক্রেতার সংখ্যাই একটু বেশি। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার জন্য দোকানিরা নানা রকম পোশাক সাজিয়েছেন তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। বাদাঘাট বাজারের গার্মেন্ট মালিক ইছাক আলী জানিয়েছেন, বড়ছড়া চারাগাঁও, বাগলী যাদুকাটা নদীতে কাজ না থাকায় অন্য বছরের তুলনায় এবার কিছুটা কাপড় চোপড় কম বিক্রি হচ্ছে। রোববার উপজেলার সবচেয়ে বড় বাজার বাদাঘাটে গিয়ে দেখা যায়, নারী, শিশু এবং তরুণ-তরুণীরা পোশাকের দোকানগুলো ভিড় করে আছেন। তাদের পছন্দের পোষাক খুঁজে দিতে দোকানিরা হিমশিম খাচ্ছেন। তবে সে তুলনায় বিক্রি হচ্ছেনা বলে জানিয়েছেন দোকানীরা। আর ক্রেতারা বলছেন পোষাকের মূল্য এবছর একটু বেশি হওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের পোশাক কিনতে।
বাদাঘাট বাজারের রয়েল ফ্যাশন, আলী ফ্যাশন, বিল্লার গার্মেন্টস, সায়েম ফ্যাশন, তাহিরপুর সদর বাজারের ভাই ভাই গার্মেন্টস, আরমান ফ্যাশন, ইনছান ফ্যাশন বালিয়াঘাট নতুন বাজারের সেন বস্ত্রালয়, জয় সু স্টোর, থেকে ক্রেতারা তাদের পছন্দের পোশাক ও জুতা কিনছেন। শাড়ির দোকানগুলোতেও প্রচণ্ড ভিড়। জামদানি, বেনারসি, কাতান, সিল্ক এবং তাঁতের সুতি শাড়ির ব্যাপক চাহিদা। তরুণীদের পাশাপাশি তরুণরাও এবার রঙিন পাঞ্জাবির প্রতি বেশি ঝুঁকছে। বাহারি রঙের পাঞ্জাবি বেচাকেনা শুরু হয়েছে বেশ জোরালোভাবে। থ্রি-পিছ কিনতে আসা কলেজপড়ুয়া সেফা আক্তার, আমেনা বেগম, ইমু আক্তারসহ অনেকেই জানান, তাদের পছন্দ কিরণমালা ও পাখি থ্রি-পিস। কিন্তু দোকানিরা বেশি দাম চাওয়ায় কিনতে পারছে না। তারা আরও বলে, থ্রি-পিছ কেনার পর ম্যাচিং করে প্রসাধনী ও ইমিটেশন কিনবে। বাজারের জুতার দোকানগুলোতেও ভিড় দেখা যাচ্ছে না। বালিয়াঘাট নতুন বাজারের সেনবস্ত্রের মালিক ভানু সেন বলেছেন, গত রমজানের ২০ রোজার পরই বেচাকেনা জমে উঠেছিল। কিন্তু এবছর ২৫ রমজানের পরও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীদের মতে, এবার ব্যবসা আর ভালো হবে না। কারণ মানুষের হাতে টাকা নেই।
বাদাঘাট বাজারের রয়েল ফ্যাশন, আলী ফ্যাশন, বিল্লার গার্মেন্টস, সায়েম ফ্যাশন, তাহিরপুর সদর বাজারের ভাই ভাই গার্মেন্টস, আরমান ফ্যাশন, ইনছান ফ্যাশন বালিয়াঘাট নতুন বাজারের সেন বস্ত্রালয়, জয় সু স্টোর, থেকে ক্রেতারা তাদের পছন্দের পোশাক ও জুতা কিনছেন। শাড়ির দোকানগুলোতেও প্রচণ্ড ভিড়। জামদানি, বেনারসি, কাতান, সিল্ক এবং তাঁতের সুতি শাড়ির ব্যাপক চাহিদা। তরুণীদের পাশাপাশি তরুণরাও এবার রঙিন পাঞ্জাবির প্রতি বেশি ঝুঁকছে। বাহারি রঙের পাঞ্জাবি বেচাকেনা শুরু হয়েছে বেশ জোরালোভাবে। থ্রি-পিছ কিনতে আসা কলেজপড়ুয়া সেফা আক্তার, আমেনা বেগম, ইমু আক্তারসহ অনেকেই জানান, তাদের পছন্দ কিরণমালা ও পাখি থ্রি-পিস। কিন্তু দোকানিরা বেশি দাম চাওয়ায় কিনতে পারছে না। তারা আরও বলে, থ্রি-পিছ কেনার পর ম্যাচিং করে প্রসাধনী ও ইমিটেশন কিনবে। বাজারের জুতার দোকানগুলোতেও ভিড় দেখা যাচ্ছে না। বালিয়াঘাট নতুন বাজারের সেনবস্ত্রের মালিক ভানু সেন বলেছেন, গত রমজানের ২০ রোজার পরই বেচাকেনা জমে উঠেছিল। কিন্তু এবছর ২৫ রমজানের পরও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীদের মতে, এবার ব্যবসা আর ভালো হবে না। কারণ মানুষের হাতে টাকা নেই।