বাংলারজমিন
শ্রীমঙ্গলে গৃহবধূকে বেঁধে নির্যাতন
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৩ জুন ২০১৮, বুধবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় আঙ্গুরা বেগম (৪৫) নামে এক নারীকে চেয়ারের পায়ার সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়েছে। স্থানীয় চন্দন মিয়া ও তার সহযোগী লোকজনেরা এ নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের শঙ্করসেনা গ্রামে নির্যাতনের এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশ চন্দন মিয়াকে আটক করে মঙ্গলবার সকালে মৌলভীবাজারের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
নির্যাতিত আঙ্গুরা বেগম ওই গ্রামের সালাম মিয়ার স্ত্রী। তিনি পাঁচ সন্তানের জননী। আঙ্গুরা বেগমের স্বামী সালাম মিয়া বলেন, ‘সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের দিকে শিববাড়ী বাজার থেকে ইফতারি নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে চন্দন মিয়া ও তার ছেলে নাজমুল মিয়াসহ ৬-৭ জন মিলে আমার স্ত্রী আঙ্গুরা বেগমকে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরে তাদের ঘরে চেয়ারের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন করে। আমি স্থানীয় মেম্বার ও চেয়ারম্যান এবং থানা পুলিশকে খবর দিলে শ্রীমঙ্গল থানার এসআই হাফিজুল ইসলাম আমার স্ত্রীকে উদ্ধার করে উপজেলা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন।’ তিনি আরো বলেন, ‘তারা আমার ৭ শতক জমি জোর করে দখলে নিয়ে মুরগির ফার্ম তৈরি করেছে। এ নিয়ে অনেকবার ইউনিয়নে বৈঠক হয়েছে। প্রতিপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় সুবিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছি। এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার আদালতে মামলা বিচারাধীনও আছে।’ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শ্রীমঙ্গল থানার উপ-পরিদর্শক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জমি সক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ওই নারীকে নির্যাতন করা হয়েছে। খবর পেয়ে অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে এবং আঙ্গুরা বেগমের স্বামী সালাম মিয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে।’
নির্যাতিত আঙ্গুরা বেগম ওই গ্রামের সালাম মিয়ার স্ত্রী। তিনি পাঁচ সন্তানের জননী। আঙ্গুরা বেগমের স্বামী সালাম মিয়া বলেন, ‘সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটের দিকে শিববাড়ী বাজার থেকে ইফতারি নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে চন্দন মিয়া ও তার ছেলে নাজমুল মিয়াসহ ৬-৭ জন মিলে আমার স্ত্রী আঙ্গুরা বেগমকে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরে তাদের ঘরে চেয়ারের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন করে। আমি স্থানীয় মেম্বার ও চেয়ারম্যান এবং থানা পুলিশকে খবর দিলে শ্রীমঙ্গল থানার এসআই হাফিজুল ইসলাম আমার স্ত্রীকে উদ্ধার করে উপজেলা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন।’ তিনি আরো বলেন, ‘তারা আমার ৭ শতক জমি জোর করে দখলে নিয়ে মুরগির ফার্ম তৈরি করেছে। এ নিয়ে অনেকবার ইউনিয়নে বৈঠক হয়েছে। প্রতিপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় সুবিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছি। এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার আদালতে মামলা বিচারাধীনও আছে।’ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শ্রীমঙ্গল থানার উপ-পরিদর্শক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জমি সক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ওই নারীকে নির্যাতন করা হয়েছে। খবর পেয়ে অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে এবং আঙ্গুরা বেগমের স্বামী সালাম মিয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে।’