বাংলারজমিন
চাঁদপুরে গ্রাম আদালত নিয়ে মতবিনিময়
চাঁদপুর প্রতিনিধি
১২ জুন ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন
গ্রামের নারী, দরিদ্র ও বিপদাপন্ন জনগোষ্ঠী নিজেদের মধ্যে বিরোধগুলো স্থানীয় পর্যায়ে দ্রুততম সময়ে, স্বল্প খরচে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে গ্রাম আদালতে সম্পন্ন করতে পারেন এ বিষয়ে ‘গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন ‘বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্প’। মতবিনিময় সভায় জাতীয় গণমাধ্যম, স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালের প্রায় ৫৫ জন সাংবাদিক, চেয়ারম্যান ও উপকারভোগীসহ ৬৫ জন অংশগ্রহণ করেন। উন্মুক্ত আলোচনায় সাংবাদিকরা গ্রাম আদালতের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা তুলে ধরেন। তারা বক্তব্যে বলেন, বিশেষ করে গ্রাম আদালতের বিচারিক ক্ষেত্রে টাকা আদায় পরিমাণ ৭৫ হাজার এর অধিক করা। গত দেড় বছর চাঁদপুরে এ প্রকল্প কার্যক্রম শুরু করলেও সাংবাদিকদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বসা হয়নি। তারপরেও জেলার সকল গণমাধ্যম গ্রাম আদালত বিষয় সম্পর্কে মানুষ জানার জন্য ১৬০টি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। এখন থেকে গ্রাম আদালতকে আরো শক্তিশালী ও এ প্রকল্পে কর্মরতদের জবাবদিহিতা বৃদ্ধির জন্য সরেজমিন ও অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সাংবাদিকরা।
স্থানীয় সরকার বিভাগ চাঁদপুর-এর উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মঈনুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মো. মাজেদুর রহমান খান। জেলা প্রশাসক বক্তব্যে বলেন, সরকার গ্রাম আদালতকে শক্তিশালী করতে চায়। এ জন্য ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য থাকা সত্ত্বেও প্রকল্পের মাধ্যমে এ কাজটি তদারকি করাচ্ছেন। সরকার দরিদ্র নয়, সব জায়গায় কাজের জন্য অর্থ ছড়িয়ে দিচ্ছেন। মূলত এ অর্থ কাজে লাগছে কিনা এ বিষয়টি আমাদের বেশি করে দেখতে হবে। গ্রামের সাধারণ মানুষ জানতে হবে ছোটখাটো সমস্যায় উচ্চ আদালতে না গিয়ে মাত্র ১০-২০টাকা ফি দিয়ে গ্রাম আদালতে সমাধান করা সম্ভব।
স্থানীয় সরকার বিভাগ চাঁদপুর-এর উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মঈনুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মো. মাজেদুর রহমান খান। জেলা প্রশাসক বক্তব্যে বলেন, সরকার গ্রাম আদালতকে শক্তিশালী করতে চায়। এ জন্য ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য থাকা সত্ত্বেও প্রকল্পের মাধ্যমে এ কাজটি তদারকি করাচ্ছেন। সরকার দরিদ্র নয়, সব জায়গায় কাজের জন্য অর্থ ছড়িয়ে দিচ্ছেন। মূলত এ অর্থ কাজে লাগছে কিনা এ বিষয়টি আমাদের বেশি করে দেখতে হবে। গ্রামের সাধারণ মানুষ জানতে হবে ছোটখাটো সমস্যায় উচ্চ আদালতে না গিয়ে মাত্র ১০-২০টাকা ফি দিয়ে গ্রাম আদালতে সমাধান করা সম্ভব।