বাংলারজমিন
কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষের আত্মহত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
১২ জুন ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল ওহাব আত্মহত্যা করেছেন। সোমবার ভোর রাতে কুমিল্লা নগরীর মনোহরপুর এলাকার কলেজ সংলগ্ন তাঁর ভাড়া বাসার বাথরুমে শাওয়ার পাইপে গলায় বৈদ্যুতিক তার দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। তিনি জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার হেমজোড়া গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে। জানা যায়, প্রফেসর আবদুল ওহাব (৬০) কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজে ২০১৪ সালের ২রা জুন থেকে ২০১৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন এবং এ কলেজ থেকে তিনি অবসরে যান। এরপর থেকে অবসরজনিত পেনশন, সম্পত্তিসহ বিভিন্ন কারণে তিনি মানসিকভাবে বেশ কিছুদিন ধরে বিপর্যস্ত ছিলেন।
সোমবার সেহরির পরবর্তীতে যে কোন সময় তার ভাড়া বাসার বাথরুমে ঝর্ণার পাইপের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ ওই ভাড়া বাসা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। এসময় পুলিশ বাসা থেকে অধ্যক্ষ ওহাবের লেখা একটি চিরকুট উদ্ধার করে। এদিকে হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে বিকালে পরিবারের স্বজনদের নিকট তাঁর লাশ হস্তান্তর করে পুলিশ। পরে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মো. আবু ছালাম মিয়া পিপিএম জানান জানান, তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। মৃত্যুর আগে ওই অধ্যক্ষের লেখা একটি চিরকুট পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সোমবার সেহরির পরবর্তীতে যে কোন সময় তার ভাড়া বাসার বাথরুমে ঝর্ণার পাইপের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ ওই ভাড়া বাসা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। এসময় পুলিশ বাসা থেকে অধ্যক্ষ ওহাবের লেখা একটি চিরকুট উদ্ধার করে। এদিকে হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে বিকালে পরিবারের স্বজনদের নিকট তাঁর লাশ হস্তান্তর করে পুলিশ। পরে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মো. আবু ছালাম মিয়া পিপিএম জানান জানান, তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। মৃত্যুর আগে ওই অধ্যক্ষের লেখা একটি চিরকুট পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।