এক্সক্লুসিভ
বরগুনায় ঘুষের সাড়ে ১৪ লাখ টাকাসহ সওজ প্রকৌশলী গ্রেপ্তার
বরগুনা প্রতিনিধি
১২ জুন ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
বরগুনা জেলার সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শামসুল শাহরিয়ার ভূঁইয়াকে ঘুষের সাড়ে ১৪ লাখ টাকাসহ নিজ দপ্তর থেকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সোমবার বেলা পৌনে তিনটায় বরগুনা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুদকের পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক গোপন সূত্রে প্রকৌশলীর ঘুষ নেয়ার খবর পান। তাদের কাছে তথ্য আসে, প্রকৌশলী শামসুল শাহরিয়ার ভূঁইয়া বিভিন্ন ঠিকাদারের কাছ থেকে ঠিকাদারি কাজের জন্য চেক ইস্যু করে ঘুষ বাবদ ১৫ লাখ টাকা গ্রহণ করেছেন। দুদকের সূত্র জানতে পারে শাহরিয়ার ভূঁইয়া তার অফিসের তিনতলার একটি কক্ষে বসবাস করেন এবং টাকাগুলো ওই কক্ষেই রয়েছে।
পটুয়াখালীর দুদক কর্মকর্তারা ঢাকায় কমিশনকে জানালে সব বিধিবিধান অনুসরণপূর্বক দুদক পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল গঠন করে। দলটিকে ওই প্রকৌশলীর অফিস ও বাসা তল্লাশি করে অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনার অনুমতি দেন। সার্বিকভাবে অভিযান তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয় দুদকের প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনকে।
সব প্রক্রিয়া শেষে বেলা পৌনে তিনটায় দুদক বিশেষ টিমের সদস্যরা উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে এবং স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ানুর রহমানের উপস্থিতিতে অভিযান চালায়। বরগুনা জেলার সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী শামসুল শাহরিয়ার ভূঁইয়ার অফিস এবং বাসকক্ষ তল্লাশি করে ঘুষের ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করে এবং তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে দুদকের পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বরগুনা সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেছেন।
দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুদকের পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক গোপন সূত্রে প্রকৌশলীর ঘুষ নেয়ার খবর পান। তাদের কাছে তথ্য আসে, প্রকৌশলী শামসুল শাহরিয়ার ভূঁইয়া বিভিন্ন ঠিকাদারের কাছ থেকে ঠিকাদারি কাজের জন্য চেক ইস্যু করে ঘুষ বাবদ ১৫ লাখ টাকা গ্রহণ করেছেন। দুদকের সূত্র জানতে পারে শাহরিয়ার ভূঁইয়া তার অফিসের তিনতলার একটি কক্ষে বসবাস করেন এবং টাকাগুলো ওই কক্ষেই রয়েছে।
পটুয়াখালীর দুদক কর্মকর্তারা ঢাকায় কমিশনকে জানালে সব বিধিবিধান অনুসরণপূর্বক দুদক পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল গঠন করে। দলটিকে ওই প্রকৌশলীর অফিস ও বাসা তল্লাশি করে অভিযুক্তকে আইনের আওতায় আনার অনুমতি দেন। সার্বিকভাবে অভিযান তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেয়া হয় দুদকের প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনকে।
সব প্রক্রিয়া শেষে বেলা পৌনে তিনটায় দুদক বিশেষ টিমের সদস্যরা উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে এবং স্থানীয় প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ানুর রহমানের উপস্থিতিতে অভিযান চালায়। বরগুনা জেলার সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী শামসুল শাহরিয়ার ভূঁইয়ার অফিস এবং বাসকক্ষ তল্লাশি করে ঘুষের ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করে এবং তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে দুদকের পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বরগুনা সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেছেন।