বাংলারজমিন
জাবিতে আবারো ভিসির কার্যালয় ঘেরাও
জাবি থেকে সংবাদদাতা
২৮ মে ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারো ভিসির কার্যালয়ে ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের একাংশ। গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবনে ব্যানার ঝুলিয়ে ঘেরাও করে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ।’ এ কর্মসূচির কারণে পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের দোতলায় ভিসির কার্যালয়ে সিলেকশন বোর্ডের নির্ধারিত কর্মসূচি স্থগিত হয়ে গেছে। এদিকে কর্মসূচির কারণে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি। ফলে প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা দেখা দেয়।
কর্মসূচি চলাকালে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’র সম্পাদক ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘৪ মাস যাবৎ সিন্ডিকেট সভা আটকে আছে। ফলে শিক্ষকদের পদোন্নতি, শিক্ষার্থীদের সনদ ও ডিগ্রিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থগিত রয়েছে। স্থগিত এই বিষয়গুলোর সমাধান করার জন্য অবিলম্বে সিন্ডিকেট সভা আহ্বান না করেই নতুন করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করছেন ভিসি।’ অন্যদিকে সিলেকশন বোর্ড স্থগিত হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে চাকরিপ্রার্থীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চাকরিপ্রার্থী মানবজমিনকে বলেন, ‘প্রার্থীদের সকাল থেকে অপেক্ষা করতে বলে বিকাল তিনটায় বোর্ড স্থগিত ঘোষণা করা লজ্জাজনক। অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে সকলকে ভোগান্তিতে ফেলা অনৈতিক।’
জানা যায়, গত ২৯শে মার্চ পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে অস্থায়ী প্রভাষক পদে ৪ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিলে ২১জন প্রার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২০ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকে।
উল্লেখ্য, ভিসির দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পাওয়ার পর ভিসির বিরুদ্ধে অ্যাক্টবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এনে বিভিন্ন দাবিতে গত ১৭ই এপ্রিল থেকে আন্দোলন করে আসছেন আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ।
কর্মসূচি চলাকালে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’র সম্পাদক ফরিদ আহমেদ বলেন, ‘৪ মাস যাবৎ সিন্ডিকেট সভা আটকে আছে। ফলে শিক্ষকদের পদোন্নতি, শিক্ষার্থীদের সনদ ও ডিগ্রিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থগিত রয়েছে। স্থগিত এই বিষয়গুলোর সমাধান করার জন্য অবিলম্বে সিন্ডিকেট সভা আহ্বান না করেই নতুন করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করছেন ভিসি।’ অন্যদিকে সিলেকশন বোর্ড স্থগিত হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে চাকরিপ্রার্থীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চাকরিপ্রার্থী মানবজমিনকে বলেন, ‘প্রার্থীদের সকাল থেকে অপেক্ষা করতে বলে বিকাল তিনটায় বোর্ড স্থগিত ঘোষণা করা লজ্জাজনক। অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে সকলকে ভোগান্তিতে ফেলা অনৈতিক।’
জানা যায়, গত ২৯শে মার্চ পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে অস্থায়ী প্রভাষক পদে ৪ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিলে ২১জন প্রার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ২০ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকে।
উল্লেখ্য, ভিসির দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পাওয়ার পর ভিসির বিরুদ্ধে অ্যাক্টবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এনে বিভিন্ন দাবিতে গত ১৭ই এপ্রিল থেকে আন্দোলন করে আসছেন আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ।