বাংলারজমিন
একই রশিতে স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২৮ মে ২০১৮, সোমবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
একই রশিতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে স্বামী-স্ত্রী। শনিবার মধ্যরাতে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার বগা (মধ্যপাড়া) গ্রামে এই আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ রোববার সকাল ১০টায় তাদের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। নিহতরা হলো বগা (মধ্যপাড়া) গ্রামের নূরু কাজীর ছেলে তারা কাজী (২৭) ও গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রামের খাজা মিয়ার মেয়ে খাদিজা খাতুন (২৪)।
পুলিশ, পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, তারা কাজী পেশায় একজন গার্মেন্টস কর্মী। তার প্রথম স্ত্রী সুমাইয়া বেগম। সে উপজেলার লুচিয়া মামুদপুর গ্রামের জোয়াহের আলী মেয়ে। তারা কাজী গাজীপুরে গার্মেন্টসে চাকরি করার সময় প্রথম স্ত্রী রেখে গাজীপুর আদালতে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৩ মাস আগে গার্মেন্টস কর্মী খাদিজাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। নোটারি পাবলিক সূত্রে জানা যায় তার বাড়ি গাইবান্ধা জেলার গবিন্দগঞ্জ উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম খাজা মিয়া। দ্বিতীয় বিয়ে করার কারনে প্রথম স্ত্রী সুমাইয়্যা বেগম আদালতে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তার কাজী দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজাকে নিয়ে গাজীপুরে থাকতো। পরিবার সবাই তারা কাজীকে দ্বিতীয় স্ত্রীকে ছেড়ে দিতে চাপ দিয়ে আসছিল। এরই মধ্যে গত ২৬শে মে শনিবার দুপুরে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে আসে। এই রাতেই বাড়ির পশ্চিম পাশে আমগাছে দু’জন একই রশিতে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করে। সকালে তারা কাজীর মা মমতা বেগম প্রথমে তাদের দু’জনকে আম গাছে এই রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে এলাকাবাসী ঘাটাইল থানা পুলিশকে খবর দিলে এসআই আবু হানিফ তাদের দু’জনের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তারা কাজীর প্রথম স্ত্রী সুমাইয়্যা বেগম জানান, ৩ দিনের মেয়ে তামান্নাকে রেখে তিন মাস আগে সে ঢাকায় বিয়ে করেছে। তারপর থেকে সন্তান নিয়ে আমি আমার বাবার বাড়িতেই থাকি। ঘটনা সম্পর্কে সে আর কিছু জানে না বলে জানায়।
সংগ্রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহিম মিয়া জানান, যেহেতু তার দুটি স্ত্রী আছে তাই পারিবারিক কলহ ও প্রেম ঘটিত কারণে হয়তো দু’জন মিলে একসঙ্গে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
ঘাটাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আশরাফুল ইসলাম জানান, দ্বিতীয় স্ত্রীকে ছাড়তে পারবে না বলে হয়তো আবেগে আত্মহত্যা করেছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
পুলিশ, পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, তারা কাজী পেশায় একজন গার্মেন্টস কর্মী। তার প্রথম স্ত্রী সুমাইয়া বেগম। সে উপজেলার লুচিয়া মামুদপুর গ্রামের জোয়াহের আলী মেয়ে। তারা কাজী গাজীপুরে গার্মেন্টসে চাকরি করার সময় প্রথম স্ত্রী রেখে গাজীপুর আদালতে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৩ মাস আগে গার্মেন্টস কর্মী খাদিজাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। নোটারি পাবলিক সূত্রে জানা যায় তার বাড়ি গাইবান্ধা জেলার গবিন্দগঞ্জ উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম খাজা মিয়া। দ্বিতীয় বিয়ে করার কারনে প্রথম স্ত্রী সুমাইয়্যা বেগম আদালতে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তার কাজী দ্বিতীয় স্ত্রী খাদিজাকে নিয়ে গাজীপুরে থাকতো। পরিবার সবাই তারা কাজীকে দ্বিতীয় স্ত্রীকে ছেড়ে দিতে চাপ দিয়ে আসছিল। এরই মধ্যে গত ২৬শে মে শনিবার দুপুরে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে আসে। এই রাতেই বাড়ির পশ্চিম পাশে আমগাছে দু’জন একই রশিতে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করে। সকালে তারা কাজীর মা মমতা বেগম প্রথমে তাদের দু’জনকে আম গাছে এই রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। পরে এলাকাবাসী ঘাটাইল থানা পুলিশকে খবর দিলে এসআই আবু হানিফ তাদের দু’জনের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। তারা কাজীর প্রথম স্ত্রী সুমাইয়্যা বেগম জানান, ৩ দিনের মেয়ে তামান্নাকে রেখে তিন মাস আগে সে ঢাকায় বিয়ে করেছে। তারপর থেকে সন্তান নিয়ে আমি আমার বাবার বাড়িতেই থাকি। ঘটনা সম্পর্কে সে আর কিছু জানে না বলে জানায়।
সংগ্রামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহিম মিয়া জানান, যেহেতু তার দুটি স্ত্রী আছে তাই পারিবারিক কলহ ও প্রেম ঘটিত কারণে হয়তো দু’জন মিলে একসঙ্গে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।
ঘাটাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আশরাফুল ইসলাম জানান, দ্বিতীয় স্ত্রীকে ছাড়তে পারবে না বলে হয়তো আবেগে আত্মহত্যা করেছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।