দেশ বিদেশ
হিজড়াদের প্রতি বৈষম্য নিরোধে সরকারকে কাজ করতে হবে : মানবাধিকার চেয়ারম্যান
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ মে ২০১৮, রবিবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
বন্ধু’র সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক বলেছেন, শুধু স্বীকৃতি দিলেই হবে না, তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) অধিকার রক্ষা ও বৈষম্য নিরোধে সরকারের উচিৎ জনগণের মানসিকার পরিবর্তনে কাজ করা।
গতকাল শনিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘অনাদৃত হিজড়া এবং লিঙ্গ বৈচিত্র জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষা ও জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য’ বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি- বন্ধু এ সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কাজী রিয়াজুল হক বলেন, সরকার স্বীকৃতি দিলেও যে সমাজে বসবাস করতে হয়, সেই সমাজের মানুষের দ্বারা বৈষম্য ও নির্যাতনের স্বীকার হয় তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেরা। তাই সাধারণ মানুষের মানসিকতা পরিবর্তনে সরকারের কাজ করা উচিৎ। এসময় বন্ধু’র কর্মকান্ডের প্রশংসা করে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, শুধু অধিকার ও জীবনমান উন্নয়নে নয়, তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতিতেও বন্ধুর অবদান আছে।
এর আগে বর্ণাঢ্য এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশিষ্টজনদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও স্মারক তুলে দেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বন্ধু’র চেয়ারপারসন ও নৃত্যশিল্পী আনিসুল ইসলাম হিরু এবং নির্বাহী পরিচালক সালেহ আহমেদ।
সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন, এন্টারপ্রেনারশিপ উন্নয়নে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান, সামাজিক ন্যায় বিচার বিভাগে ব্লাস্টের নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার সারা হোসেন, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে আইসিডিডিআরবি’র প্রজেক্ট ডাইরেক্টর ডা. শরফুল ইসলাম খান, কথা সাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, নৃত্য ও অভিনয়শিল্পী সাদিয়া ইসলাম মৌ এবং কমিউনিটির আত্মকর্মসংস্থান বিভাগে সিঁড়ি সমাজকল্যাণ সংস্থার সভাপতি আরিফা ইসলাম। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিভাগে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব) ও মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ঢাকা ট্রিবিউন’কে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
গতকাল শনিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘অনাদৃত হিজড়া এবং লিঙ্গ বৈচিত্র জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষা ও জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য’ বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি- বন্ধু এ সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কাজী রিয়াজুল হক বলেন, সরকার স্বীকৃতি দিলেও যে সমাজে বসবাস করতে হয়, সেই সমাজের মানুষের দ্বারা বৈষম্য ও নির্যাতনের স্বীকার হয় তৃতীয় লিঙ্গের মানুষেরা। তাই সাধারণ মানুষের মানসিকতা পরিবর্তনে সরকারের কাজ করা উচিৎ। এসময় বন্ধু’র কর্মকান্ডের প্রশংসা করে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, শুধু অধিকার ও জীবনমান উন্নয়নে নয়, তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতিতেও বন্ধুর অবদান আছে।
এর আগে বর্ণাঢ্য এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশিষ্টজনদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট ও স্মারক তুলে দেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বন্ধু’র চেয়ারপারসন ও নৃত্যশিল্পী আনিসুল ইসলাম হিরু এবং নির্বাহী পরিচালক সালেহ আহমেদ।
সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন, এন্টারপ্রেনারশিপ উন্নয়নে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান, সামাজিক ন্যায় বিচার বিভাগে ব্লাস্টের নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার সারা হোসেন, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে আইসিডিডিআরবি’র প্রজেক্ট ডাইরেক্টর ডা. শরফুল ইসলাম খান, কথা সাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, নৃত্য ও অভিনয়শিল্পী সাদিয়া ইসলাম মৌ এবং কমিউনিটির আত্মকর্মসংস্থান বিভাগে সিঁড়ি সমাজকল্যাণ সংস্থার সভাপতি আরিফা ইসলাম। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিভাগে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব) ও মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ঢাকা ট্রিবিউন’কে সম্মাননা প্রদান করা হয়।