বিশ্বজমিন
আয়ারল্যান্ডে গর্ভপাতবিরোধী আইন বাতিলের পক্ষে ভোট
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ মে ২০১৮, রবিবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
গর্ভপাতবিরোধী কঠোর আইন বাতিল করার পক্ষে ভোট দিয়েছে আয়ারল্যান্ডের মানুষ। গর্ভপাতের পক্ষে-বিপক্ষে ব্যাপক মতবিরোধের মুখে দেশটিতে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এর অনানুষ্ঠানিক ফলাফলে দেখা যায়, জনগণ ব্যাপকভাবে গর্ভপাতের আইন আরো শিথিল করার পক্ষে মত দিয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, গর্ভপাতের আইন শিথিল করে আয়ারল্যান্ডের মানুষ ইতিহাস গড়তে চলেছে। শুক্রবার সেখানে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোটগ্রহণ শেষে দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল আরটিই’তে প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৭০ শতাংশ ভোটার সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী বাতিলের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ওই সংশোধনীতে দেশটিতে গর্ভপাতের ওপর ব্যাপকভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। গণভোটে এই সংশোধনী বাতিলের পক্ষে ৬৯ শতাংশ মানুষ ‘হ্যাঁ’ ও ৩০.৬ শতাংশ মানুষ ‘না’ ভোট দিয়েছেন। এখনো সরকারিভাবে গণভোটের ফল ঘোষণা করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালে দেশটির সংবিধানে অষ্টমবারের মতো সংশোধনী আনা হয়। এতে ভ্রূণ ও ভ্রূণের মাকে সমমর্যাদা দেয়া হয়। ফলে মায়ের জীবন বিপন্ন হওয়ার পরেও গর্ভপাত বেআইনি ঘোষণা করা হয়। গণভোটের মাধ্যমে এই সংশোধনী বাতিল করা হলে গর্ভপাতের ওপর আরোপিত কঠোর বিধিনিষেধ বাতিল হয়ে যাবে।
খবরে বলা হয়, গর্ভপাতের আইন শিথিল করে আয়ারল্যান্ডের মানুষ ইতিহাস গড়তে চলেছে। শুক্রবার সেখানে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোটগ্রহণ শেষে দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল আরটিই’তে প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে, প্রায় ৭০ শতাংশ ভোটার সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী বাতিলের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ওই সংশোধনীতে দেশটিতে গর্ভপাতের ওপর ব্যাপকভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। গণভোটে এই সংশোধনী বাতিলের পক্ষে ৬৯ শতাংশ মানুষ ‘হ্যাঁ’ ও ৩০.৬ শতাংশ মানুষ ‘না’ ভোট দিয়েছেন। এখনো সরকারিভাবে গণভোটের ফল ঘোষণা করা হয়নি।
উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালে দেশটির সংবিধানে অষ্টমবারের মতো সংশোধনী আনা হয়। এতে ভ্রূণ ও ভ্রূণের মাকে সমমর্যাদা দেয়া হয়। ফলে মায়ের জীবন বিপন্ন হওয়ার পরেও গর্ভপাত বেআইনি ঘোষণা করা হয়। গণভোটের মাধ্যমে এই সংশোধনী বাতিল করা হলে গর্ভপাতের ওপর আরোপিত কঠোর বিধিনিষেধ বাতিল হয়ে যাবে।