অনলাইন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের সোনালি অধ্যায় চলছে: মোদি
অনলাইন ডেস্ক
২৫ মে ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৩৬ পূর্বাহ্ন
সাম্প্রতিক বছরগুলোকে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সোনালি অধ্যায় হিসেবে অভিহিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কলকাতার বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে যৌথভাবে বাংলাদেশ ভবন উদ্বোধনের পর দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘এই বছরগুলোতে আমরা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের সোনালি অধ্যায় লিখে চলেছি। বেশ কিছু ইস্যু আছে যেগুলোর সমাধান করা অসম্ভব বলে বিশ্বাস করা হতো। কিন্তু আমরা যৌথভাবে সেসব ইস্যুর সমাধান করেছি।’ উদাহরণস্বরূপ, দু’দেশের মধ্যে হওয়া স্থল-সীমান্ত চুক্তি, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে গৃহীত নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা স্মরণ করে মোদি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশিদের ওপর নৃশংসতা চালানো হয়েছিল; ভারতীয়রাও তা একইরকম অনুভব করেছে।’ ওদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে স্বাধীনতা যুদ্ধে তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধির ভূমিকা তুলে ধরেন।
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে নবনির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবন’কে দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধুত্বের প্রতীক বলে আখ্যা দেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, দুই দেশের কোটি মানুষের ভাষা-সংস্কৃতি চর্চার একটি কেন্দ্র হয়ে উঠবে এই ভবন। এই ভবন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের দুই দেশেরই জাতীয় সংগীতের রচয়িতা। তিনি আমাদের সম্পর্কে মেলবন্ধন। তার গড়ে তোলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ভবন স্থাপন একটি অত্যন্ত আনন্দের একটি মুহূর্ত। আর এই মুহূর্তে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্ব ও আনন্দ অনুভব করছিল।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘এই বছরগুলোতে আমরা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের সোনালি অধ্যায় লিখে চলেছি। বেশ কিছু ইস্যু আছে যেগুলোর সমাধান করা অসম্ভব বলে বিশ্বাস করা হতো। কিন্তু আমরা যৌথভাবে সেসব ইস্যুর সমাধান করেছি।’ উদাহরণস্বরূপ, দু’দেশের মধ্যে হওয়া স্থল-সীমান্ত চুক্তি, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে গৃহীত নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের কথা স্মরণ করে মোদি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশিদের ওপর নৃশংসতা চালানো হয়েছিল; ভারতীয়রাও তা একইরকম অনুভব করেছে।’ ওদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে স্বাধীনতা যুদ্ধে তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধির ভূমিকা তুলে ধরেন।
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে নবনির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবন’কে দুই দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধুত্বের প্রতীক বলে আখ্যা দেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, দুই দেশের কোটি মানুষের ভাষা-সংস্কৃতি চর্চার একটি কেন্দ্র হয়ে উঠবে এই ভবন। এই ভবন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের দুই দেশেরই জাতীয় সংগীতের রচয়িতা। তিনি আমাদের সম্পর্কে মেলবন্ধন। তার গড়ে তোলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ ভবন স্থাপন একটি অত্যন্ত আনন্দের একটি মুহূর্ত। আর এই মুহূর্তে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্ব ও আনন্দ অনুভব করছিল।