বাংলারজমিন
প্রেমে বাধা দেয়ায় বন্ধুকে হত্যা
ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
২৫ মে ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
ফুলবাড়ীয়ায় প্রেমে বাধা দেয়ায় বন্ধু কর্তৃক অপহরণ ও খুনের দুইমাস ১৮ দিন পর এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া স্কুলছাত্র মেহেদী হাসানের মরদেহ মাটিচাপা কবর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম বুধবার রাতে উপজেলার পলাশীহাটা বাজারে উজ্জ্বলের পরিত্যক্ত গুদাম ঘরের মেঝেতে মাটিচাপা কবর খুঁড়ে মেহেদী হাসানের মরদেহ উদ্ধার করে। ময়মনসিংহ গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. আশিকুর রহমান বুধবার রাতে এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে বুধবার বিকালে ভালুকা উপজেলার সিডস্টোর বাজার থেকে মেহেদী হাসান হত্যার আসামি আল আমীন (২২) ও তুষার (২৩) এবং রাতে তুষারের বড়ভাই উজ্জ্বলকে প্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ানোয় মেহেদীকে হত্যার পর লাশ গুম করতে মাটিচাপা দেয়ার দায় স্বীকার করে আল আমিন ও তুষার। পরে রাত বারটায় গ্রেপ্তারকৃতদের সঙ্গে নিয়ে পলাশীহাটা বাজারে তুষারের বড়ভাই উজ্জ্বলের পরিত্যক্ত গুদাম ঘরের মেঝে খুঁড়ে পুলিশ মেহেদীর লাশ উদ্ধার করে। উদ্ধার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। গত ৬ই মার্চ এসএসসি পরীক্ষা শেষে উপজেলার কেশরগঞ্জ বাজারে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হলে মেহেদী আর বাড়িতে ফেরেনি। গ্রেপ্তার দুই যুবক মেহেদীর বন্ধু এবং একই এলাকার বাসিন্দা বলে জানিয়েছে পুলিশ। তুষারের ফাঁসি চেয়েছেন তার বাবা শাহজাহান। চাঞ্চল্যকর মেহেদী হত্যা ঘটনার পর মরদেহ উদ্ধার অভিযান ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে তদারকি করেন পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এসএ নিয়াজী ও কোতোয়ালি মডেল থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আল আমিন। এ ছাড়াও গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. আশিকুর রহমান, এসআই ফারুক হোসেন, এসআই পরিমল চন্দ্র দাস সহ বিপুলসংখ্যক পুলিশ উপস্থিত ছিলেন। অপহরণের পরে মেহেদীর মোবাইল থেকে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে মা মিনারার মোবাইলে এসএমএস দিয়ে মোবাইল বন্ধ করে দেয় অপহরণকারীরা। ১২ই মার্চ মেহেদীর মা মিনারা বেগম বাদী হয়ে ফুলবাড়ীয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মেহেদী অপহরণের জট খুলতে মামলা তদন্তভার দেয়া হয় জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে। গোয়েন্দা পুলিশ সন্দেহবশত পার্শ্ববর্তী গ্রামের গফুরের ছেলে তুষারকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে হাজতে পাঠায়।
এর আগে বুধবার বিকালে ভালুকা উপজেলার সিডস্টোর বাজার থেকে মেহেদী হাসান হত্যার আসামি আল আমীন (২২) ও তুষার (২৩) এবং রাতে তুষারের বড়ভাই উজ্জ্বলকে প্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ানোয় মেহেদীকে হত্যার পর লাশ গুম করতে মাটিচাপা দেয়ার দায় স্বীকার করে আল আমিন ও তুষার। পরে রাত বারটায় গ্রেপ্তারকৃতদের সঙ্গে নিয়ে পলাশীহাটা বাজারে তুষারের বড়ভাই উজ্জ্বলের পরিত্যক্ত গুদাম ঘরের মেঝে খুঁড়ে পুলিশ মেহেদীর লাশ উদ্ধার করে। উদ্ধার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। গত ৬ই মার্চ এসএসসি পরীক্ষা শেষে উপজেলার কেশরগঞ্জ বাজারে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হলে মেহেদী আর বাড়িতে ফেরেনি। গ্রেপ্তার দুই যুবক মেহেদীর বন্ধু এবং একই এলাকার বাসিন্দা বলে জানিয়েছে পুলিশ। তুষারের ফাঁসি চেয়েছেন তার বাবা শাহজাহান। চাঞ্চল্যকর মেহেদী হত্যা ঘটনার পর মরদেহ উদ্ধার অভিযান ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে তদারকি করেন পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) এসএ নিয়াজী ও কোতোয়ালি মডেল থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আল আমিন। এ ছাড়াও গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মো. আশিকুর রহমান, এসআই ফারুক হোসেন, এসআই পরিমল চন্দ্র দাস সহ বিপুলসংখ্যক পুলিশ উপস্থিত ছিলেন। অপহরণের পরে মেহেদীর মোবাইল থেকে ৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে মা মিনারার মোবাইলে এসএমএস দিয়ে মোবাইল বন্ধ করে দেয় অপহরণকারীরা। ১২ই মার্চ মেহেদীর মা মিনারা বেগম বাদী হয়ে ফুলবাড়ীয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মেহেদী অপহরণের জট খুলতে মামলা তদন্তভার দেয়া হয় জেলা গোয়েন্দা পুলিশকে। গোয়েন্দা পুলিশ সন্দেহবশত পার্শ্ববর্তী গ্রামের গফুরের ছেলে তুষারকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে হাজতে পাঠায়।