অনলাইন
কারাগারে নজিরবিহীন সুবিধা পাচ্ছেন বেগম জিয়া: ড. হাছান মাহমুদ
স্টাফ রিপের্টার
২৪ মে ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে নজিরবিহীন সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপি বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়া কোন রাজবন্দী নন, তিনি দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত একজন বন্ধি। যেখানে কোন রাজবন্দীরাও এতো সুযোগ পায়নি সেখানে তিনি তার পছন্দনীয় গৃহপরিচারিকা ফাতেমাকে সাথে রাখার সঙ্গে অত্যন্ত পরিপাটি রুমে থেকে টেলিভিশন, ফ্রিজ, দৈনিক সংবাদ পত্রসহ আধুনিক সব সুযোগ সুবিধাই উপভোগ করছেন। নিয়মিত ব্যাক্তিগত চিকিৎসক দ্বারা স্বাস্থ্য পরিক্ষা করাও হচ্ছে তার। সুতরাং বেগম জিয়া দুর্নীতিগ্রস্থ আসামীর তুলনায় কারাগারে নজিরবিহীন সুযোগ সুবিধা উপোভোগ করছেন। এরপরও ‘বেগম জিয়াকে পোকামাকড় কামড়াচ্ছে’ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর এমন অভিযোগের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেন, বেগম জিয়ার মাথায় উকুন হয়েছে কি না আমরা জানিনা। এখন সেই উকুনকে রিজভি আহমেদরা যদি পোকামাকড় মনে করেন তাহলে আমাদের কিছুই করার নাই। গতকাল বিকালে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামীলীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপিকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে কানাডার একটি আদালত পুনরায় রায় দিয়েছে উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি জামাত দেশে যেভাবে অগ্নি সন্ত্রাস চালিয়েছিল তা কানাডার আইন অনুযায়ি টেররিস্ট অ্যাক্টের আওতায় পরে। বিএপি-জামায়াতের অমানবিক চিত্র মানুষের চোখে আঙ্গুল দিয়ে তুলে ধরার জন্য সংবাদ সম্মেলনে কানাডার সেই রায়ের কপি সকলকে পড়ে শোনানোর সময় তিনি বলেন, বিএনপি বাংলাদেশে পেট্টোল বোমা নিক্ষেপ করে পাঁচশত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। হাজার হাজার মানুষকে আগুনে জ্বলসে দিয়েছে। তারা পাঁচশত বিরাশিটি স্কুল ঘর পোড়ানোসহ উপড়ে ফেলেছিল ট্রেন লাইর। পানিতেও মানুষও রক্ষা পায়নি তাদের হাত থেকে। নদীর মাঝে চলন্ত লঞ্চে পর্যন্ত আগুন দিয়েছিল তারা। তিনি বলেন, বিএনপি কর্মীদের বর্তমান লক্ষ্য কিভাবে তাদের সুস্থ চেয়ারপার্সনকে মানুষের সামনে অসুস্থ সাজিয়ে জনমনে বিভ্রান্তী সৃষ্টি করা যায়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,এতোদিন ধরে নির্বাচন কমিশনের যে বিধি ছিলো সেটি আওয়াামী লীগের জন্য বৈষম্য মূলক ছিলো। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীরা নির্বাচনি প্রচারণায় স্থানীয়, জাতীয় কিংবা প্রাদেশিক যে কোন নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে পারে, সেখানে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচনি প্রচারনায় অংশগ্রহন করতে পারতো না। এমনকি যেই এলাকায় নির্বাচন হচ্ছে সেই এলাকার ভোটার হয়া সত্বেও কেন্দ্রীয় নেতারা প্রচারণা করতে পারবে না। এটিই ছিলো নির্বাচন কমিশনের ইতিপূর্বেকার আচরণ বিধি। সুতরাং এই আচরণ বিধির ব্যাপারে আমাদের আপত্তি ছিলো এবং এই আচরণ বিধিটা বৈষম্য মূলক ছিলো। কিন্তু এখ সেই বৈষম্যটা কিছুটা কাটবে বলে আশা করেন ব্যক্ত করেন এই আওয়ামীলীগ নেতা। আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়–য়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কার্যনির্বাহী সদস্য মারুফা আক্তার পপি সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপিকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে কানাডার একটি আদালত পুনরায় রায় দিয়েছে উল্লেখ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি জামাত দেশে যেভাবে অগ্নি সন্ত্রাস চালিয়েছিল তা কানাডার আইন অনুযায়ি টেররিস্ট অ্যাক্টের আওতায় পরে। বিএপি-জামায়াতের অমানবিক চিত্র মানুষের চোখে আঙ্গুল দিয়ে তুলে ধরার জন্য সংবাদ সম্মেলনে কানাডার সেই রায়ের কপি সকলকে পড়ে শোনানোর সময় তিনি বলেন, বিএনপি বাংলাদেশে পেট্টোল বোমা নিক্ষেপ করে পাঁচশত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। হাজার হাজার মানুষকে আগুনে জ্বলসে দিয়েছে। তারা পাঁচশত বিরাশিটি স্কুল ঘর পোড়ানোসহ উপড়ে ফেলেছিল ট্রেন লাইর। পানিতেও মানুষও রক্ষা পায়নি তাদের হাত থেকে। নদীর মাঝে চলন্ত লঞ্চে পর্যন্ত আগুন দিয়েছিল তারা। তিনি বলেন, বিএনপি কর্মীদের বর্তমান লক্ষ্য কিভাবে তাদের সুস্থ চেয়ারপার্সনকে মানুষের সামনে অসুস্থ সাজিয়ে জনমনে বিভ্রান্তী সৃষ্টি করা যায়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,এতোদিন ধরে নির্বাচন কমিশনের যে বিধি ছিলো সেটি আওয়াামী লীগের জন্য বৈষম্য মূলক ছিলো। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীরা নির্বাচনি প্রচারণায় স্থানীয়, জাতীয় কিংবা প্রাদেশিক যে কোন নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে পারে, সেখানে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচনি প্রচারনায় অংশগ্রহন করতে পারতো না। এমনকি যেই এলাকায় নির্বাচন হচ্ছে সেই এলাকার ভোটার হয়া সত্বেও কেন্দ্রীয় নেতারা প্রচারণা করতে পারবে না। এটিই ছিলো নির্বাচন কমিশনের ইতিপূর্বেকার আচরণ বিধি। সুতরাং এই আচরণ বিধির ব্যাপারে আমাদের আপত্তি ছিলো এবং এই আচরণ বিধিটা বৈষম্য মূলক ছিলো। কিন্তু এখ সেই বৈষম্যটা কিছুটা কাটবে বলে আশা করেন ব্যক্ত করেন এই আওয়ামীলীগ নেতা। আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়–য়া, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কার্যনির্বাহী সদস্য মারুফা আক্তার পপি সহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]