অনলাইন
জর্জিয়া ষ্টেট সিনেট নির্বাচন : প্রাইমারীতে বাংলাদেশি শেখ রহমান জয়ী
অনলাইন ডেস্ক
২৪ মে ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১১:২৩ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ নির্বাচনী এলাকা থেকে ষ্টেট সিনেটর প্রার্থী হিসেবে প্রাইমারী নির্বাচনে বাংলাদেশী-আমেরিকান ডেমোক্র্যাট শেখ রহমান চন্দন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার সন্তান। গত ১৫ মে মঙ্গলবার এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। আর এই নির্বাচনে বিজয়ের মধ্য দিয়ে শেখ রহমান চন্দন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই প্রথম ও একমাত্র বাংলাদেশী যিনি ষ্টেট সিনেটর নির্বাচিত হতে চলেছেন। উল্লেখ্য, শেখ রহমান চন্দন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ন্যাশনাল কমিটির অন্যতম সদস্য এবং অ্যাসল-এর আজীবন সদস্য ও ন্যাশনাল কমিটির অন্যতম উপদেষ্টা। তার নির্বাচনী শ্লোগান ছিলো ‘ইটস আওয়ার টাইম নাও’। খবর ইউএনএ’র।
জর্জিয়া থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, জর্জিয়ার নরক্রস, লিলবার্ন ও লরেন্সভিল শহর নিয়ে ষ্টেট সিনেট ডিষ্ট্রিক্ট-৫ গঠিত। এই আসনে গত ৮ বছর ধরে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কার্ট থম্পসন সিনেটর হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আসছিলেন। প্রাইমারী নির্বাচনে হেরে গিয়ে দীর্ঘদিন পর তিনি তার সিনেটর পদটি হারাতে চলেছেন। নির্বাচনে ওই এলাকায় রিপাবলিকান পার্টির কোনো প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। শেখ রহমান চন্দন ৬৮% ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে কার্ট থম্পসন ৩২% ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছে। আগামী নভেম্বরের ডেমোক্র্যাটিক পার্টির পক্ষে তিনিই জাতীয় নির্বাচনে প্রথম বাংলাদেশী প্রার্থী হিসেবে লড়বেন এবং জয়ী হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
নির্বাচনে বাংলাদেশী শেখ রহমান চন্দন ৪,০০২ ভোট পান। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অপর প্রার্থী এবং বর্তমান ষ্টেট সিনেটর কার্ট থম্পসন পেয়েছেন ১,৮৮৫ ভোট।
প্রাইমারী নির্বাচনে বিজয়ের পর এক প্রতিক্রিয়ায় শেখ রহমান এ বিজয়কে ‘বাংলাদেশীদের বিজয়’ বলে উল্লেখ করে বাংলাদেশী-এশিয়ান ভোটারসহ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সংগঠক ও সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানান।
বিজয়ী শেখ রহমান চন্দন-এর ক্যাম্পেইন ম্যানেজার আলী হোসেন জানান, জর্জিয়ার অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ এর সিনেটর আসনটিতে তার বিজয় সহজ ছিলো না। কিন্তু সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা আর জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ডা বিশেষ করে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে তার অঙ্গীকারের কথা জনগণ গ্রহণ করেছে।
নিউইয়র্কের ইউএস কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং এই প্রাইমারী নির্বাচনে শেখ রহমান চন্দনকে সমর্থন করেছিলেন। এছাড়া নিউইয়র্ক ও জর্জিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী তাকে সমর্থণ এবং তার নির্বাচনী ব্যয়ের জন্য ফান্ড রেইজিং করেন।
অপরদিকে অ্যাসাল-এর ন্যাশনাল কমিটির প্রেসিডেন্ট এমএএফ মিসবাহ উদ্দিন ইউএনএ-কে প্রেরীত এক বার্তায় শেখ রহমান চন্দনের বিজয়ে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, জার্জিয়ার ষ্টেট সিনেটর নির্বাচনের প্রাইমারীতে অ্যাসাল তাকে এনডোর্স করেছিলো। এজন্য গত বছরের ১২ নভেম্বর জর্জিয়ায় অ্যাসাল-এর পক্ষ থেকে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডেমোক্র্যাট আলী হোসেনের নেতৃত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ষ্টেট গভর্নর সহ মূলধারার একাধিক রাজনীতিক উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও অ্যাসাল প্রেসিডেন্ট এমএএফ মিসবাহ উদ্দিন, সেক্রেটারী করিম চৌধুরী এবং ন্যাশনাল করেসপনডিং সেক্রেটারী জেড মাতালনও অংশ নেন। বিজয়ী এম রহমান চন্দনকে অ্যাসাল জর্জিয়া চ্যাপ্টারের পক্ষ থেকেও অভিনন্দন জানানো হয়।
এমএএফ মিসবাহ উদ্দিন বলেন, শেখ রহমান চন্দন প্রথম ডেমোক্র্যাট দলীয় এবং অ্যাসাল সমর্থিত প্রথম বাংলাদেশী ও সাউথ এশিয়ান যিনি ষ্টেট সিনেটের প্রাইমারীতে ঐতিহাসিকভাবে বিজয়ী হলেন। চুড়ান্ত নির্বাচনে তার বিজয়ী হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
জর্জিয়া থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, জর্জিয়ার নরক্রস, লিলবার্ন ও লরেন্সভিল শহর নিয়ে ষ্টেট সিনেট ডিষ্ট্রিক্ট-৫ গঠিত। এই আসনে গত ৮ বছর ধরে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কার্ট থম্পসন সিনেটর হিসেবে নির্বাচিত হয়ে আসছিলেন। প্রাইমারী নির্বাচনে হেরে গিয়ে দীর্ঘদিন পর তিনি তার সিনেটর পদটি হারাতে চলেছেন। নির্বাচনে ওই এলাকায় রিপাবলিকান পার্টির কোনো প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। শেখ রহমান চন্দন ৬৮% ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে কার্ট থম্পসন ৩২% ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছে। আগামী নভেম্বরের ডেমোক্র্যাটিক পার্টির পক্ষে তিনিই জাতীয় নির্বাচনে প্রথম বাংলাদেশী প্রার্থী হিসেবে লড়বেন এবং জয়ী হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
নির্বাচনে বাংলাদেশী শেখ রহমান চন্দন ৪,০০২ ভোট পান। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অপর প্রার্থী এবং বর্তমান ষ্টেট সিনেটর কার্ট থম্পসন পেয়েছেন ১,৮৮৫ ভোট।
প্রাইমারী নির্বাচনে বিজয়ের পর এক প্রতিক্রিয়ায় শেখ রহমান এ বিজয়কে ‘বাংলাদেশীদের বিজয়’ বলে উল্লেখ করে বাংলাদেশী-এশিয়ান ভোটারসহ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সংগঠক ও সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানান।
বিজয়ী শেখ রহমান চন্দন-এর ক্যাম্পেইন ম্যানেজার আলী হোসেন জানান, জর্জিয়ার অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ এর সিনেটর আসনটিতে তার বিজয় সহজ ছিলো না। কিন্তু সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা আর জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ডা বিশেষ করে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণে তার অঙ্গীকারের কথা জনগণ গ্রহণ করেছে।
নিউইয়র্কের ইউএস কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং এই প্রাইমারী নির্বাচনে শেখ রহমান চন্দনকে সমর্থন করেছিলেন। এছাড়া নিউইয়র্ক ও জর্জিয়া সহ বিভিন্ন এলাকার বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী তাকে সমর্থণ এবং তার নির্বাচনী ব্যয়ের জন্য ফান্ড রেইজিং করেন।
অপরদিকে অ্যাসাল-এর ন্যাশনাল কমিটির প্রেসিডেন্ট এমএএফ মিসবাহ উদ্দিন ইউএনএ-কে প্রেরীত এক বার্তায় শেখ রহমান চন্দনের বিজয়ে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, জার্জিয়ার ষ্টেট সিনেটর নির্বাচনের প্রাইমারীতে অ্যাসাল তাকে এনডোর্স করেছিলো। এজন্য গত বছরের ১২ নভেম্বর জর্জিয়ায় অ্যাসাল-এর পক্ষ থেকে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডেমোক্র্যাট আলী হোসেনের নেতৃত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ষ্টেট গভর্নর সহ মূলধারার একাধিক রাজনীতিক উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও অ্যাসাল প্রেসিডেন্ট এমএএফ মিসবাহ উদ্দিন, সেক্রেটারী করিম চৌধুরী এবং ন্যাশনাল করেসপনডিং সেক্রেটারী জেড মাতালনও অংশ নেন। বিজয়ী এম রহমান চন্দনকে অ্যাসাল জর্জিয়া চ্যাপ্টারের পক্ষ থেকেও অভিনন্দন জানানো হয়।
এমএএফ মিসবাহ উদ্দিন বলেন, শেখ রহমান চন্দন প্রথম ডেমোক্র্যাট দলীয় এবং অ্যাসাল সমর্থিত প্রথম বাংলাদেশী ও সাউথ এশিয়ান যিনি ষ্টেট সিনেটের প্রাইমারীতে ঐতিহাসিকভাবে বিজয়ী হলেন। চুড়ান্ত নির্বাচনে তার বিজয়ী হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।