বিশ্বজমিন
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন কূটনীতিক বহিষ্কার
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ মে ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
কারাকাসে নিযুক্ত শীর্ষ দুই মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে ভেনেজুয়েলা। সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে বুধবার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তাদের কারাকাস ত্যাগ করার নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। ভেনেজুয়েলার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের জের ধরে এই নির্দেশ দেন তিনি। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, রোববার ভেনেজুয়েলায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নতুন মেয়াদে নির্বাচিত হন মাদুরো। কিন্তু নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে বিরোধী দল। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সহ ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলো বলেছে, নির্বাচনে গণতান্ত্রিক মানদণ্ড অনুসরণ করা হয়নি। এর প্রেক্ষিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প ভেনেজুয়েলা তৈরি পণ্যের বিক্রি সীমিত করার ঘোষণা দেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করে এর তীব্র সমালোচনা করেছেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। পাল্টা জবাবে ভেনেজুয়েলা থেকে দুই মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেন। প্রেসিডেন্ট মাদুরো ভেনেজুয়েলার মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স টড রবিনসন ও আরেক জ্যেষ্ঠ মার্কিন কর্মকর্তা ব্রায়ান নারাঞ্জোর বিরুদ্ধে সামরিক ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ তোলেন। তার দাবি, কারাকাসের মার্কিন দূতাবাস ভেনেজুয়েলার সামরিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে অযাচিতভাবে হস্তক্ষেপ করছে। এদিকে, ভেনেজুয়েলার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নর্ট মাদুরোর অভিযোগকে মিথ্যা আখ্যা দেন। আর বহিষ্কৃত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স টড রবিনসন বলেন, আমার ও ব্রায়ান নারাঞ্জোর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
খবরে বলা হয়, রোববার ভেনেজুয়েলায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নতুন মেয়াদে নির্বাচিত হন মাদুরো। কিন্তু নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে বিরোধী দল। যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সহ ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলো বলেছে, নির্বাচনে গণতান্ত্রিক মানদণ্ড অনুসরণ করা হয়নি। এর প্রেক্ষিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প ভেনেজুয়েলা তৈরি পণ্যের বিক্রি সীমিত করার ঘোষণা দেন। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করে এর তীব্র সমালোচনা করেছেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। পাল্টা জবাবে ভেনেজুয়েলা থেকে দুই মার্কিন কূটনীতিককে বহিষ্কার করেন। প্রেসিডেন্ট মাদুরো ভেনেজুয়েলার মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স টড রবিনসন ও আরেক জ্যেষ্ঠ মার্কিন কর্মকর্তা ব্রায়ান নারাঞ্জোর বিরুদ্ধে সামরিক ষড়যন্ত্রে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ তোলেন। তার দাবি, কারাকাসের মার্কিন দূতাবাস ভেনেজুয়েলার সামরিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে অযাচিতভাবে হস্তক্ষেপ করছে। এদিকে, ভেনেজুয়েলার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নর্ট মাদুরোর অভিযোগকে মিথ্যা আখ্যা দেন। আর বহিষ্কৃত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স টড রবিনসন বলেন, আমার ও ব্রায়ান নারাঞ্জোর বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।