বাংলারজমিন
সদরপুরের ১৩০ স্কুলে ৮৪ পদ শূন্য
সদরপুর (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
২৩ মে ২০১৮, বুধবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
সদরপুর উপজেলায় ১৩০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ৩৩টি ও ৫১টি সহকারী শিক্ষকের পদসহ ৮৪টি শূন্য থাকায় ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হচ্ছে। এ ছাড়া সিনিয়র সহকারী শিক্ষকের মধ্য থেকে পদোন্নতি দিয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদে চলতি দায়িত্বে দেয়ার বিধি বিধান থাকলেও এখানে কাউকে বিগত বছরে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। সরকারি বিধি মোতাবেক প্রতি ৩৫ জন ছাত্র ছাত্রীর ক্ষেত্রে একজন শিক্ষক বরাদ্দ থাকলেও এখানে তা মানা হচ্ছে না। ফলে কোনো কোনো বিদ্যালয়ে ৪০০-৫০০ ছাত্র-ছাত্রী ক্ষেত্রে ৪-৫ জন শিক্ষক দিয়ে পাঠদান চলছে। এছাড়াও কোনো বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য থাকায় ১ জন সহকারী শিক্ষক দিয়ে অফিসিয়াল কাজকর্ম দেখাশোনার জন্য প্রতিদিন ব্যস্ত থাকতে হয়। ফলে ওই সকল বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হচ্ছে ।
তথ্য সংগ্রহকালে জানাগেছে, উপজেলার ১৩০টি বিদ্যালয়ের মোট ৮৪টি শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। বিদ্যালয়গুলো তদারকির জন্য ৪টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হয়েছে। ওই সকল ক্লাস্টারে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষা অফিসাররা নিয়মিত চরাঞ্চলের স্কুল পরিদর্শন করেন না। বিদ্যালয়ের ভবন ও শিক্ষক সংকটে অনেক বিদ্যালয়ে নিয়মিত ক্লাস নেয়া যাচ্ছে না। অনেক শিক্ষক নদী ভাঙনের কারণে চরাঞ্চলের ১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত ক্লাস করেন না। প্রতি বছর নদী ভাঙনে ৩-৪টি করে বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ফলে চরাঞ্চলের ৫টি ইউনিয়নে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল মালেক মিঞার সঙ্গে কথা বলা হলে, তিনি বলেন শুধু শিক্ষক সংকট নয়, ২ জন অফিস সহকারী, ১ জন পিয়নের পদও শূন্য রয়েছে। যার ফলে আমি ঠিকমতো অফিসও চালাতে পারছি না।
তথ্য সংগ্রহকালে জানাগেছে, উপজেলার ১৩০টি বিদ্যালয়ের মোট ৮৪টি শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। বিদ্যালয়গুলো তদারকির জন্য ৪টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হয়েছে। ওই সকল ক্লাস্টারে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষা অফিসাররা নিয়মিত চরাঞ্চলের স্কুল পরিদর্শন করেন না। বিদ্যালয়ের ভবন ও শিক্ষক সংকটে অনেক বিদ্যালয়ে নিয়মিত ক্লাস নেয়া যাচ্ছে না। অনেক শিক্ষক নদী ভাঙনের কারণে চরাঞ্চলের ১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত ক্লাস করেন না। প্রতি বছর নদী ভাঙনে ৩-৪টি করে বিদ্যালয় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ফলে চরাঞ্চলের ৫টি ইউনিয়নে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা মুখ থুবড়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে সদরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবদুল মালেক মিঞার সঙ্গে কথা বলা হলে, তিনি বলেন শুধু শিক্ষক সংকট নয়, ২ জন অফিস সহকারী, ১ জন পিয়নের পদও শূন্য রয়েছে। যার ফলে আমি ঠিকমতো অফিসও চালাতে পারছি না।