বিশ্বজমিন
নতুন মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত মাদুরো
মানবজমিন ডেস্ক
২২ মে ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
ভেনেজুয়েলায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আবারো বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন নিকোলাস মাদুরো। রোববার তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তবে বিরোধী দলগুলো এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে নতুন করে ভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
খবরে বলা হয়, বিতর্কিত এক ভোটে ছয় বছরের জন্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন নিকোলাস মাদুরো। ন্যাশনাল ইলেকশন কাউন্সিলের (সিএনই) তথ্য অনুযায়ী, নির্বাচনে মাদুরো ৫৮ লাখ ভোট পেয়েছেন। বিপরীতে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হেনরি ফ্যালকন পেয়েছেন ১৮ লাখ ভোট। ইলেকশন কাউন্সিলের সভাপতি তিবিসা লুসেনা বলেন, মোট ৮৬ লাখ মানুষ ভোট দিয়েছেন। ভোট দানের হার ৪৬.১ শতাংশ। যা প্রত্যাশিত হারের চেয়ে ৪৮ শতাংশ কম। জয় নিশ্চিত হওয়ার পর কারাকাসের প্রেসিডেন্ট ভবনে মাদুরো বলেন, এই বিজয় সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে। এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। মনোমুগ্ধকর বিজয়ের দিন। তারা আমাকে অবমূল্যায়ন করেছিল। এই বিজয় তাদের ভুল প্রমাণিত করেছে।
এদিকে, অনিয়মের অভিযোগ তুলে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে প্রধান বিরোধী দল। আগেই নির্বাচন বর্জন করেছে প্রধান বিরোধী জোট ডেমোক্রেটিক ইউনিটি রাউন্ডটেবল। এ ছাড়া জনপ্রিয় দুই বিরোধীদলীয় নেতা হেনরিক ক্যাপ্রিলস ও লিওপল্ডো লোপেজকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। মাদুরোর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফ্যালকন বলেন, আমরা এই নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বৈধ বলে মেনে নেব না। ভেনেজুয়েলায় অবশ্যই নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর আগে ২০১৩ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটদানের হার ছিল ৮০ শতাংশের ওপরে। সে অনুযায়ী এ বছরে ভোটদানের হার অর্ধেক কমে গেছে।
খবরে বলা হয়, বিতর্কিত এক ভোটে ছয় বছরের জন্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন নিকোলাস মাদুরো। ন্যাশনাল ইলেকশন কাউন্সিলের (সিএনই) তথ্য অনুযায়ী, নির্বাচনে মাদুরো ৫৮ লাখ ভোট পেয়েছেন। বিপরীতে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হেনরি ফ্যালকন পেয়েছেন ১৮ লাখ ভোট। ইলেকশন কাউন্সিলের সভাপতি তিবিসা লুসেনা বলেন, মোট ৮৬ লাখ মানুষ ভোট দিয়েছেন। ভোট দানের হার ৪৬.১ শতাংশ। যা প্রত্যাশিত হারের চেয়ে ৪৮ শতাংশ কম। জয় নিশ্চিত হওয়ার পর কারাকাসের প্রেসিডেন্ট ভবনে মাদুরো বলেন, এই বিজয় সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে। এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। মনোমুগ্ধকর বিজয়ের দিন। তারা আমাকে অবমূল্যায়ন করেছিল। এই বিজয় তাদের ভুল প্রমাণিত করেছে।
এদিকে, অনিয়মের অভিযোগ তুলে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে প্রধান বিরোধী দল। আগেই নির্বাচন বর্জন করেছে প্রধান বিরোধী জোট ডেমোক্রেটিক ইউনিটি রাউন্ডটেবল। এ ছাড়া জনপ্রিয় দুই বিরোধীদলীয় নেতা হেনরিক ক্যাপ্রিলস ও লিওপল্ডো লোপেজকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। মাদুরোর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফ্যালকন বলেন, আমরা এই নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বৈধ বলে মেনে নেব না। ভেনেজুয়েলায় অবশ্যই নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর আগে ২০১৩ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটদানের হার ছিল ৮০ শতাংশের ওপরে। সে অনুযায়ী এ বছরে ভোটদানের হার অর্ধেক কমে গেছে।