খেলা
কোচের সংবাদ নিয়ে এসেছেন গ্যারি কারস্টেন!
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ মে ২০১৮, সোমবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) খণ্ডকালিন পরামর্শকের দায়িত্ব নিয়েছেন গ্যারি কারস্টেন। গতকাল রাতে বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন এ প্রোটিয়া কোচ। তার উপস্থিতিতেই শুরু হবে নতুন করে প্রধান কোচ খোঁজার আলোচনা। ভারতের বিশ্বকাপজয়ী কোচ কারস্টেনকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ হিসেবে পেতে চেয়েছিল বিসিবি। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক এ ব্যাটসম্যান আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন পূর্ণকালীন কিছুতে তিনি যুক্ত হবেন না। এতদিন তিনি ছিলেন আইপিএলের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের কোচিং নিয়ে ব্যস্ত। তার সেই ব্যস্ততা শেষ হতেই গতকাল রাতে ভারত থেকে ঢাকায় পৌঁছেন তিনি। আগেই বিসিবি প্রধান বলেছিলেন তিনি আসলেই কোচ নিয়ে আলোচনা হবে। কারণ তিনিই এখন টাইগারদের জন্য নতুন কোচের সন্ধান করছেন। গতকাল এ বিষয়ে বিসিবি’র ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খান বলেন, ‘অবশ্য তিনি আসার পরই তো কোচ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। কাল (আজ) তার সঙ্গে আমাদের অনেক বিষয়ে আলোচনা হবে তার মধ্যে কোচের বিষয়টি অন্যতম।’
এর আগে বিসিবি’র সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছিলেন, ‘সে (গ্যারি কারস্টেন) একটা পর্যবেক্ষণ করছে। বাংলাদেশের কোচ কি ধরনের হলে ভালো হয় সেটা তার (কারস্টেন) মতো করে করছে। খেলোয়াড়দের ইন্টারভিউ করছে, কোচিং স্টাফদের সঙ্গে, আমার সঙ্গে কথা বলছে। এরপর সে তার প্রস্তাব দেবে। তার কাছে কিছু লিস্ট রয়েছে। আমাদের লিস্টটা নিয়ে এবং তার লিস্টটা মিলিয়ে আমাদের কাছে একটি প্রেজেন্টেশন দেবে। তারপর আমরা ফাইনাল করবো। আমাদের জন্য সেটা সুবিধা হবে।’ বলতে গেলে গ্যারির এ দেশে পা রাখার পরই শুরু হবে কোচ নিয়ে ফের আলোচনা। এ বছরের শুরুতেই বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেছেন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। নতুন কোচ খোঁজা শুরু তখন থেকেই। একে একে ৫ মাস কেটে গেলেও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এখনো প্রধান কোচ নিয়োগ দিতে পারেনি। দুটি সিরিজ খেলেছে ভারপ্রাপ্ত কোচ দিয়ে। সামনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে কোচ পাওয়া যাবে কিনা তাও নিশ্চিত নয়। তাই শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। অনেকের ধারণা, হয়তো ভালো কোচ না পেয়ে হালই ছেড়ে দিয়েছে বিসিবি। তবে শেষ পর্যন্ত জানা যায় কোচ বাছাই করে দেয়ার দায়িত্বটা আসলে গ্যারিকেই দেয়া হয়েছে।
এর আগে বিসিবি’র সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছিলেন, ‘সে (গ্যারি কারস্টেন) একটা পর্যবেক্ষণ করছে। বাংলাদেশের কোচ কি ধরনের হলে ভালো হয় সেটা তার (কারস্টেন) মতো করে করছে। খেলোয়াড়দের ইন্টারভিউ করছে, কোচিং স্টাফদের সঙ্গে, আমার সঙ্গে কথা বলছে। এরপর সে তার প্রস্তাব দেবে। তার কাছে কিছু লিস্ট রয়েছে। আমাদের লিস্টটা নিয়ে এবং তার লিস্টটা মিলিয়ে আমাদের কাছে একটি প্রেজেন্টেশন দেবে। তারপর আমরা ফাইনাল করবো। আমাদের জন্য সেটা সুবিধা হবে।’ বলতে গেলে গ্যারির এ দেশে পা রাখার পরই শুরু হবে কোচ নিয়ে ফের আলোচনা। এ বছরের শুরুতেই বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেছেন প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। নতুন কোচ খোঁজা শুরু তখন থেকেই। একে একে ৫ মাস কেটে গেলেও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এখনো প্রধান কোচ নিয়োগ দিতে পারেনি। দুটি সিরিজ খেলেছে ভারপ্রাপ্ত কোচ দিয়ে। সামনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে কোচ পাওয়া যাবে কিনা তাও নিশ্চিত নয়। তাই শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। অনেকের ধারণা, হয়তো ভালো কোচ না পেয়ে হালই ছেড়ে দিয়েছে বিসিবি। তবে শেষ পর্যন্ত জানা যায় কোচ বাছাই করে দেয়ার দায়িত্বটা আসলে গ্যারিকেই দেয়া হয়েছে।