দেশ বিদেশ
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানি বাড়াবে চীন
মানবজমিন ডেস্ক
২১ মে ২০১৮, সোমবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্যিক ভারসাম্যহীনতা কমিয়ে আনতে মার্কিন পণ্য আমদানি বৃদ্ধি করবে চীন। এই লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কৃষি ও জ্বালানি পণ্য আমদানি বাড়াবে চীন। ওয়াশিংটন জানিয়েছে, এমনটা হলে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বার্ষিক বাণিজ্যিক ঘাটতি উল্লেখযোগ্যহারে হ্রাস পাবে। তবে ঠিক কি পরিমাণ হ্রাস পাবে সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, গত বৃহসপতিবার ও শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামপ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রামপ ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নির্দেশনায় দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধিদল বাণিজ্যিক বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা করেন। আলোচনায় দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সমপর্ক জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয় উভয়পক্ষ। শনিবার এ বিষয়ে একটি যৌথ বিবৃতি দিয়েছে তারা।
বিবৃতি অনুসারে, প্রতিনিধিদল দু’টো চীনা পণ্যের ওপর শুল্কের হার কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সম্মত হয়েছে। এছাড়া, মার্কিন পণ্য ও সেবা আমদানি বৃদ্ধি করবে চীন। এতে চীনা ভোক্তাদের চাহিদা যেমন পূরণ হবে তেমনি চীনের অর্থনৈতিক উন্নতির হারও বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে এতে করে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানও বৃদ্ধি পাবে।
দুই দেশের প্রতিনিধিদলের মধ্যে মার্কিন অংশে ছিলেন অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মুচিন, বাণিজ্যমন্ত্রী উইলবার রস ও বাণিজ্য প্রতিনিধি রবার্ট লাইঠিজার। অন্যদিকে চীনা প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন প্রেসিডেন্ট শি’র বিশেষ দূত ও চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী লিউ হি। মঙ্গলবার বিকালে আলোচনার উদ্দেশ্যে ওয়াশিংটনে পৌঁছায় চীনা প্রতিনিধিদল। এক বিবৃতিতে লিউ হি বলেন, উভয়পক্ষ মার্কিন কৃষি ও জ্বালানি পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি করতে সম্মত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক ঘাটতি দূর করা ট্রামেপর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। চীনের সঙ্গে সমপ্রতি সম্মত হওয়া পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হলে সে ঘাটতি অনেকটাই কমে আসবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ঠিক কতটা কমবে নির্দিষ্ট করে সে পরিমাণ জানায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে তাদের লক্ষ্য ছিল ২০ হাজার কোটি ডলার পরিমাণ ঘাটতি কমিয়ে আনা।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। সামপ্রতিক মাসগুলোতে বাণিজ্যিক ইস্যুতে দেশ দু’টির মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। শুল্ক আরোপ ও জবাবে পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি আদান প্রদান হয়েছে। উভয় দেশই অপর দেশের ওপর শত শত কোটি ডলারের শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। যদিও সে শুল্ক আরোপ এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, সামপ্রতিক এই আলোচনার মধ্য দিয়ে সম্ভাব্য ওই শুল্ক আরোপের বাস্তবায়ন বন্ধ হবে। এড়ানো যাবে বিশাল ও বিপজ্জনক এক বাণিজ্য যুদ্ধ।
খবরে বলা হয়, গত বৃহসপতিবার ও শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামপ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রামপ ও চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের নির্দেশনায় দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধিদল বাণিজ্যিক বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা করেন। আলোচনায় দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সমপর্ক জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয় উভয়পক্ষ। শনিবার এ বিষয়ে একটি যৌথ বিবৃতি দিয়েছে তারা।
বিবৃতি অনুসারে, প্রতিনিধিদল দু’টো চীনা পণ্যের ওপর শুল্কের হার কমানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সম্মত হয়েছে। এছাড়া, মার্কিন পণ্য ও সেবা আমদানি বৃদ্ধি করবে চীন। এতে চীনা ভোক্তাদের চাহিদা যেমন পূরণ হবে তেমনি চীনের অর্থনৈতিক উন্নতির হারও বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে এতে করে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানও বৃদ্ধি পাবে।
দুই দেশের প্রতিনিধিদলের মধ্যে মার্কিন অংশে ছিলেন অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মুচিন, বাণিজ্যমন্ত্রী উইলবার রস ও বাণিজ্য প্রতিনিধি রবার্ট লাইঠিজার। অন্যদিকে চীনা প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন প্রেসিডেন্ট শি’র বিশেষ দূত ও চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী লিউ হি। মঙ্গলবার বিকালে আলোচনার উদ্দেশ্যে ওয়াশিংটনে পৌঁছায় চীনা প্রতিনিধিদল। এক বিবৃতিতে লিউ হি বলেন, উভয়পক্ষ মার্কিন কৃষি ও জ্বালানি পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি করতে সম্মত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক ঘাটতি দূর করা ট্রামেপর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। চীনের সঙ্গে সমপ্রতি সম্মত হওয়া পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হলে সে ঘাটতি অনেকটাই কমে আসবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ঠিক কতটা কমবে নির্দিষ্ট করে সে পরিমাণ জানায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে তাদের লক্ষ্য ছিল ২০ হাজার কোটি ডলার পরিমাণ ঘাটতি কমিয়ে আনা।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। সামপ্রতিক মাসগুলোতে বাণিজ্যিক ইস্যুতে দেশ দু’টির মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। শুল্ক আরোপ ও জবাবে পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি আদান প্রদান হয়েছে। উভয় দেশই অপর দেশের ওপর শত শত কোটি ডলারের শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। যদিও সে শুল্ক আরোপ এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, সামপ্রতিক এই আলোচনার মধ্য দিয়ে সম্ভাব্য ওই শুল্ক আরোপের বাস্তবায়ন বন্ধ হবে। এড়ানো যাবে বিশাল ও বিপজ্জনক এক বাণিজ্য যুদ্ধ।