বিশ্বজমিন
আফগানিস্তানে স্টেডিয়ামে বোমা হামলা, নিহত ৮
মানবজমিন ডেস্ক
২০ মে ২০১৮, রবিবার, ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
আফগানিস্তানে একটি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বোমা বিস্ফোরণ ঘটেছে। এতে অন্তত আট জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ৪৫ জন। শুক্রবার দেশটির নানগারহার প্রদেশে এই হামলা চালানো হয়। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
খবরে বলা হয়, শুক্রবার নানগারহার প্রদেশের রাজধানী জালালাবাদে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণ ঘটেছে। এদিন পবিত্র রমজান উপলক্ষে স্টেডিয়ামটিতে নৈশ টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। হাজারখানেক লোক সেখানে খেলা উপভোগ করতে জড়ো হয়েছিল। হঠাৎ সেখানে বিকট শব্দে বোমা বিস্ফোরিত হয়। পরপর তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আতাউল্লাহ খোগানি বলেন, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচের সংগঠক হেদায়েতুল্লাহ জহিরও রয়েছেন। এছাড়া আরো ৪৫ জন আহত হয়েছেন। এতে শোক প্রকাশ করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি। তিনি বলেন, রমজান মাসেও সন্ত্রাসীরা আমাদের জনগণকে হত্যা করা বন্ধ করে নি। তারা জনাকীর্ণ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আবারো তারা প্রমাণ করলো যে, তারা কোনো ধর্ম বা বর্ণ মেনে চলে না। তারা মানবতার শত্রু।
তাৎক্ষণিকভাবে হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো পক্ষ। এক বিবৃতিতে তালেবান জানিয়েছে, শুক্রবারের হামলার সঙ্গে তারা জড়িত নয়।
উল্লেখ্য, নব্বইয়ের দশকে তালেবান শাসনের সময় আফগানিস্তানে ক্রিকেট নিষিদ্ধ ছিল। তখন মনে করা হতো ক্রিকেট সহ যেকোনো ধরনের খেলা মানুষকে ধর্মচর্চা থেকে দূরে ঠেলে দেয়। কাবুলের গাজী স্টেডিয়ামে খেলা বন্ধ করে দেয় তালেবানরা। তারা বন্দিদের ওপর নির্যাতন চালানোর স্থান হিসেবে স্টেডিয়ামটি ব্যবহার করতো। তবে সম্প্রতি আফগানিস্তানে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশটির জাতীয় ক্রিকেট দল বিশ্বের প্রধান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
খবরে বলা হয়, শুক্রবার নানগারহার প্রদেশের রাজধানী জালালাবাদে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণ ঘটেছে। এদিন পবিত্র রমজান উপলক্ষে স্টেডিয়ামটিতে নৈশ টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়। হাজারখানেক লোক সেখানে খেলা উপভোগ করতে জড়ো হয়েছিল। হঠাৎ সেখানে বিকট শব্দে বোমা বিস্ফোরিত হয়। পরপর তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আতাউল্লাহ খোগানি বলেন, বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচের সংগঠক হেদায়েতুল্লাহ জহিরও রয়েছেন। এছাড়া আরো ৪৫ জন আহত হয়েছেন। এতে শোক প্রকাশ করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি। তিনি বলেন, রমজান মাসেও সন্ত্রাসীরা আমাদের জনগণকে হত্যা করা বন্ধ করে নি। তারা জনাকীর্ণ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আবারো তারা প্রমাণ করলো যে, তারা কোনো ধর্ম বা বর্ণ মেনে চলে না। তারা মানবতার শত্রু।
তাৎক্ষণিকভাবে হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো পক্ষ। এক বিবৃতিতে তালেবান জানিয়েছে, শুক্রবারের হামলার সঙ্গে তারা জড়িত নয়।
উল্লেখ্য, নব্বইয়ের দশকে তালেবান শাসনের সময় আফগানিস্তানে ক্রিকেট নিষিদ্ধ ছিল। তখন মনে করা হতো ক্রিকেট সহ যেকোনো ধরনের খেলা মানুষকে ধর্মচর্চা থেকে দূরে ঠেলে দেয়। কাবুলের গাজী স্টেডিয়ামে খেলা বন্ধ করে দেয় তালেবানরা। তারা বন্দিদের ওপর নির্যাতন চালানোর স্থান হিসেবে স্টেডিয়ামটি ব্যবহার করতো। তবে সম্প্রতি আফগানিস্তানে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশটির জাতীয় ক্রিকেট দল বিশ্বের প্রধান ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।