বাংলারজমিন
প্রেমিকের হাত ধরে উধাও প্রবাসীর স্ত্রী
কচুয়া (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
২০ মে ২০১৮, রবিবার, ৮:২৩ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ১২নং আশ্রাফপুর ইউনিয়নের চাঙ্গিনীর গ্রামে দু’সন্তান থাকা সত্ত্বেও একই গ্রামের প্রবাসী মো. জাকির হোসেনের স্ত্রী শারমিন বেগমকে নিয়ে উধাও হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকায় নানান গুঞ্জনসহ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার পর রুবেলের প্রথম স্ত্রী রুমা বেগম চাঁদপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ও প্রেমিকা শারমিন বেগমের শাশুড়ি রাহেলা বেগম বাদী হয়ে কচুয়া থানায় পৃথক দু’টি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
রাহেলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১লা মে ছেলে ওমান প্রবাসী মো. জাকির হোসেনের স্ত্রী মোসা. শারমিন আক্তার একই গ্রামের নুরুল ইসলামের বিয়ে পাগল ছেলে মো. রুবেল হোসেনের হাত ধরে উধাও হয়ে যায়। শারমিন আক্তার ঘর ছাড়ার সময় তার স্বামী জাকির হোসেনের গৃহ থেকে নগদ পাঁচ লাখ টাকাও ৪ ভরি স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যায় বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অন্যদিকে রুমার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫শে অক্টোবর কচুয়া উপজেলার চাঙ্গিনী গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে মো. রুবেল হোসেনের সঙ্গে চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর ইচলী গ্রামের মো. আনোয়ার শেখের মেয়ে মোসা. রুমা বেগম পছন্দ করে একে অপরকে বিয়ে করে। বিয়ের পর তাদের গৃহে তানিয়া আক্তার (৭) ও তামিম (৫) নামের দু’টি ফুটফুটে সন্তানের জন্ম হয়। বিদেশ যাওয়ার জন্য রুবেল হোসেন তার স্ত্রী রুমা বেগমকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। ওই টাকা হাতিয়ে নিয়ে কিছু দিন পর ঢাকায় আত্মগোপনে থেকে ইমু নাম্বারে ফোন দিয়ে বিদেশে যাওয়ার পথিমধ্যে ভারতে আটকে আছে বলে রুমা বেগমের পরিবারের কাছে পুনরায় ২০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। গৃহবধূ রুমা বেগম জানান, বিয়ের পর স্বামীর সংসারে অনেক নির্যাতন সহ্য করেছি সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমি স্বামীর সংসারে সন্তানদের নিয়ে থাকতে চাই। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত রুবেল হোসেনের বাবা মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমার ছেলে দোষী হলে আমি এর দৃষ্টান্তমূলক শান্তির দাবি করছি। তিনি আরো জানান, এ নিয়ে গত ৯ই মে চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে দু’পক্ষের উপস্থিতিতে বৈঠক হয়েছে। এতে রুবেল হোসেন প্রবাসী জাকির হোসেনের স্ত্রী শারমিন বেগমকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়নি বলে দাবি করেন।
রাহেলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১লা মে ছেলে ওমান প্রবাসী মো. জাকির হোসেনের স্ত্রী মোসা. শারমিন আক্তার একই গ্রামের নুরুল ইসলামের বিয়ে পাগল ছেলে মো. রুবেল হোসেনের হাত ধরে উধাও হয়ে যায়। শারমিন আক্তার ঘর ছাড়ার সময় তার স্বামী জাকির হোসেনের গৃহ থেকে নগদ পাঁচ লাখ টাকাও ৪ ভরি স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যায় বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অন্যদিকে রুমার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫শে অক্টোবর কচুয়া উপজেলার চাঙ্গিনী গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে মো. রুবেল হোসেনের সঙ্গে চাঁদপুর সদর উপজেলার উত্তর ইচলী গ্রামের মো. আনোয়ার শেখের মেয়ে মোসা. রুমা বেগম পছন্দ করে একে অপরকে বিয়ে করে। বিয়ের পর তাদের গৃহে তানিয়া আক্তার (৭) ও তামিম (৫) নামের দু’টি ফুটফুটে সন্তানের জন্ম হয়। বিদেশ যাওয়ার জন্য রুবেল হোসেন তার স্ত্রী রুমা বেগমকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। ওই টাকা হাতিয়ে নিয়ে কিছু দিন পর ঢাকায় আত্মগোপনে থেকে ইমু নাম্বারে ফোন দিয়ে বিদেশে যাওয়ার পথিমধ্যে ভারতে আটকে আছে বলে রুমা বেগমের পরিবারের কাছে পুনরায় ২০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। গৃহবধূ রুমা বেগম জানান, বিয়ের পর স্বামীর সংসারে অনেক নির্যাতন সহ্য করেছি সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমি স্বামীর সংসারে সন্তানদের নিয়ে থাকতে চাই। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত রুবেল হোসেনের বাবা মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমার ছেলে দোষী হলে আমি এর দৃষ্টান্তমূলক শান্তির দাবি করছি। তিনি আরো জানান, এ নিয়ে গত ৯ই মে চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে দু’পক্ষের উপস্থিতিতে বৈঠক হয়েছে। এতে রুবেল হোসেন প্রবাসী জাকির হোসেনের স্ত্রী শারমিন বেগমকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়নি বলে দাবি করেন।