খেলা
ফুটবল দলের নতুন কোচ জেমি ডে
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ মে ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
সেপ্টেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে অস্ট্রেলিয়ান কোচ অ্যান্ডু্র অর্ডের জায়গায় বৃটিশ কোচ জেমি ডে’কে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। আগের অস্ট্রেলিয়ান কোচ অ্যান্ডু্র অর্ডের মতো জেমিও কোচিং অভিজ্ঞতায় তরুণ। ৩৮ বছর বয়সী এ কোচের এখনো কোনো দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করা হয়নি। বর্তমানে সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করছেন ইংলিশ পঞ্চম ডিভিশনের ক্লাব ব্যারো এএফসিতে। ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক জাতীয় দলে থাকা জেমি প্রিমিয়ার লীগের শীর্ষ ক্লাব আর্সেনালের সাবেক ফুটবলার। জেমির সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে বাফুফে সহ-সভাপতি ও ন্যাশনাল টিমস কমিটির কো-চেয়ারম্যান তাবিথ আউয়াল জানান, সব ঠিক থাকলে খুব শিগগিরই জেমির সঙ্গে চুক্তি করবে বাফুফে। তবে তার আগে আগামী শনিবার এই কোচের বিষয়ে যাবতীয় বিষয় মিডিয়ার সামনে তুলে ধরা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা। আগামী সোমবার ভিসা পেতে পারেন বৃটিশ কোচ জেমি ডে।
উইকিপিডিয়া ঘেটে বেশ তথ্য জানা গেল জেমি ডে সম্পর্কে। খুব অল্প বয়সেই ইংল্যান্ডের লিলস হল ন্যাশনাল স্পোর্টস সেন্টারে যোগ দেন জেমি ডে।
পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৮ পর্যায়ের ফুটবল খেলেন এবং আর্সেনালের সঙ্গে পেশাদারী চুক্তিও করেন। তবে ইনজুরির জন্য ফুটবল ক্যারিয়ারটাকে খুব বেশিদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি ১৯৭৯ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর জন্ম নেয়া জেমি ডে। তাই কোচিং পেশাকেই বেছে নেন তিনি। বনে যান আর্সেনাল এফসি এবং শার্লটন অ্যাথলেটিকের যুব দলের কোচ। কোচিং ক্যারিয়ারে ইডি হাউ এবং আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গেও কাজ করেছেন জেমি ডে। ইউয়েফা ‘এ’ লাইসেন্স করে ২০০৯ সালে সিনিয়র কোচ হন। ২০১৩ সালে কনফারেন্স সাউথ ক্লাবের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করে দলটিকে প্রিমিয়ারে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে ২০১২-’১৩ মৌসুমে গিলিংহ্যাম এফসি দলে প্রথমবার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পান। সম্প্রতি সহকারী ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন ব্যারো এএফসিতে। পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চির এই মিডফিল্ডার ১৯৯৭ সাল থেকে খেলোয়াড়ি ক্যারিয়ারে ইংল্যান্ডের জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৬, ১৭ ও ১৮ দলে খেলেছেন। গোল করেছেন ২৬টি। ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত আর্সেনালে থাকলেও একাদশের বাইরে ছিলেন। পরবর্তীতে বোর্নমাউথে গিয়ে ২০ ম্যাচে এক গোল পান। জেমি ডে ক্যারিয়ারে ডোভার অ্যাথলেটিক, ওয়েলিং ইউনাইটেডের মতো দলে খেলেছেন।
উইকিপিডিয়া ঘেটে বেশ তথ্য জানা গেল জেমি ডে সম্পর্কে। খুব অল্প বয়সেই ইংল্যান্ডের লিলস হল ন্যাশনাল স্পোর্টস সেন্টারে যোগ দেন জেমি ডে।
পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৮ পর্যায়ের ফুটবল খেলেন এবং আর্সেনালের সঙ্গে পেশাদারী চুক্তিও করেন। তবে ইনজুরির জন্য ফুটবল ক্যারিয়ারটাকে খুব বেশিদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি ১৯৭৯ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর জন্ম নেয়া জেমি ডে। তাই কোচিং পেশাকেই বেছে নেন তিনি। বনে যান আর্সেনাল এফসি এবং শার্লটন অ্যাথলেটিকের যুব দলের কোচ। কোচিং ক্যারিয়ারে ইডি হাউ এবং আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গেও কাজ করেছেন জেমি ডে। ইউয়েফা ‘এ’ লাইসেন্স করে ২০০৯ সালে সিনিয়র কোচ হন। ২০১৩ সালে কনফারেন্স সাউথ ক্লাবের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করে দলটিকে প্রিমিয়ারে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে ২০১২-’১৩ মৌসুমে গিলিংহ্যাম এফসি দলে প্রথমবার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পান। সম্প্রতি সহকারী ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন ব্যারো এএফসিতে। পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চির এই মিডফিল্ডার ১৯৯৭ সাল থেকে খেলোয়াড়ি ক্যারিয়ারে ইংল্যান্ডের জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৬, ১৭ ও ১৮ দলে খেলেছেন। গোল করেছেন ২৬টি। ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত আর্সেনালে থাকলেও একাদশের বাইরে ছিলেন। পরবর্তীতে বোর্নমাউথে গিয়ে ২০ ম্যাচে এক গোল পান। জেমি ডে ক্যারিয়ারে ডোভার অ্যাথলেটিক, ওয়েলিং ইউনাইটেডের মতো দলে খেলেছেন।