অনলাইন
৫ দফা দাবিতে ন্যাশনাল মেডিক্যালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৮, বুধবার, ৭:৪৫ পূর্বাহ্ন
বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ সহ ৭ দফা দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার দুপুরে পুরনো ঢাকায় ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করেন প্রতিষ্ঠানটির শত শত স্টাফ। তারা অবিলম্বে তাদের দাবিগুলো মেনে নেয়ার আহ্বান জানান। তা না হলে কঠোর আন্দোলনে যাবেন বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি মো. বুলবুল মিয়া বলেন, আমরা আমাদের বকেয়া বেতন ভাতাদির আদায়ের লক্ষ্যে স্থায়ী সমস্যা সমাধানের জন্য মানববন্ধন করে আসছি। ১৯২৫ সালে এলাকার কিছু জ্ঞানী গুণী মানুষের প্রচেষ্টায় ঐতিহ্যবাহী পুরাতন ঢাকার চিকিৎসা বঞ্চিত মানুষের জন্য এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল। একসময় হাসপাতালের অবস্থা খারাপ হওয়ায় স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় ও বঙ্গবন্ধু নিজে অনুদান দিয়ে হাসপাতালের অবস্থার পরিবর্তন আনেন। আর আমরা তার সৈনিক হিসেবে আমরা ন্যাশনাল হাসপাতালকে ধ্বংস হতে দিতে পারবো না বা দিব না। সেই লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তিনি যেন ৩০ কোটি টাকা অনুদান দিয়ে তার পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন।
তিনি আরো বলেন, বরাদ্দকৃত অর্থ আদায়ের জন্য মাননীয় এমপি (কাজী ফিরোজ রশিদ) স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে অনেক ঘোরাঘুরি করেও টাকা পায় নাই। আর্থিক সমস্যা ও ছোটখাটো নানা কারণে হাসপাতালটি তার চলমান সেবা কার্যক্রম দিতে দিতে এখন একটি দায়গ্রস্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাড়িয়ে আছে এবং এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা প্রায় সময়ে ২ থেকে ৩ মাসের বেতন প্রতিষ্ঠানের কাছে পাওনা থাকছে। ফলে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কাজ করার মানসিকতা হারাচ্ছে এবং তাদের ঋণ দেনার কারণে জীবন যাপন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। বাধ্য হয়ে আমরা রাস্তায় নেমে এসেছি। এহেন প্রেক্ষিতে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল হাসপাতালকে জাতীয় করণের জোর দাবি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পক্ষ থেকে ৭ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হচ্ছে- কর্মকর্তা কর্মচারীদের বকেয়া পাওনা অবিলম্বে পরিশোধ করা, নিয়মিত বেতন ১ থেকে ৫ তারিখের মধ্যে দেয়া, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী সকল সুবিধাদি দেয়া, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী গ্র্যাচুইটির টাকা পরিশোধ করা এবং ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে নিয়োগ প্রাপ্ত কিছু সংখ্যক নার্স, ওয়ার্ডবয় ও ক্লিনারদের (ডিসেম্বর ২০১৬, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি-২০১৭) বেতন অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, বরাদ্দকৃত অর্থ আদায়ের জন্য মাননীয় এমপি (কাজী ফিরোজ রশিদ) স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে অনেক ঘোরাঘুরি করেও টাকা পায় নাই। আর্থিক সমস্যা ও ছোটখাটো নানা কারণে হাসপাতালটি তার চলমান সেবা কার্যক্রম দিতে দিতে এখন একটি দায়গ্রস্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাড়িয়ে আছে এবং এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা প্রায় সময়ে ২ থেকে ৩ মাসের বেতন প্রতিষ্ঠানের কাছে পাওনা থাকছে। ফলে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কাজ করার মানসিকতা হারাচ্ছে এবং তাদের ঋণ দেনার কারণে জীবন যাপন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। বাধ্য হয়ে আমরা রাস্তায় নেমে এসেছি। এহেন প্রেক্ষিতে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল হাসপাতালকে জাতীয় করণের জোর দাবি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পক্ষ থেকে ৭ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হচ্ছে- কর্মকর্তা কর্মচারীদের বকেয়া পাওনা অবিলম্বে পরিশোধ করা, নিয়মিত বেতন ১ থেকে ৫ তারিখের মধ্যে দেয়া, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী সকল সুবিধাদি দেয়া, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী গ্র্যাচুইটির টাকা পরিশোধ করা এবং ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে নিয়োগ প্রাপ্ত কিছু সংখ্যক নার্স, ওয়ার্ডবয় ও ক্লিনারদের (ডিসেম্বর ২০১৬, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি-২০১৭) বেতন অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে।