প্রথম পাতা
তালুকদার আবদুল খালেক বিজয়ী
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১৬ মে ২০১৮, বুধবার, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রায় ৬৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক। ২৮৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৮৬টি কেন্দ্রের ফলে তালুকদার খালেক নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৬৯০২ ভোট। বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু পেয়েছেন ১০৮৯৫৬ ভোট। বাকি তিনটি কেন্দ্রে অনিয়মের কারণে নির্বাচন স্থগিত রেখেছে নির্বাচন কমিশন। রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত ফলে তালুকদার খালেক বিজয়ী হলেও নির্বাচন কমিশনের তথ্যকেন্দ্রে অর্ধেকের কম কেন্দ্রের ফল ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচনে ২৮৯টি ভোটকেন্দ্রের ১৫৬১টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ হয়েছে। এবারের খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯৮৬ জন এবং নারী ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন।
শতাধিক কেন্দ্রে আবার ভোট চান মঞ্জু: নির্বাচনে ‘ভোট ডাকাতির’ অভিযোগ এনে একশ’রও বেশি কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে নতুন করে ভোট নেয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু। সন্ধ্যায় খুলনায় দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এই দাবি করেন ধানের শীষের প্রার্থী। মঞ্জু যখন এই সংবাদ সম্মেলন করছিলেন, তখন ভোটের ফলাফল আসতে শুরু করে। আর প্রথম থেকেই আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেকের চেয়ে পিছিয়ে থাকেন মঞ্জু। যত সময় যেতে থাকে, ততই বাড়তে থাকে ব্যবধান।’ মঞ্জু বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যে ফলাফল আসছে এটা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না। খু্লনাবাসী ভোট প্রয়োগ করতে চেয়েছিল। কিন্তু সেই সুযোগ ধূলিসাৎ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের ভোট ডাকাতির কাছে।
নির্বাচনে ২৮৯টি ভোটকেন্দ্রের ১৫৬১টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ হয়েছে। এবারের খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯৮৬ জন এবং নারী ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন।
শতাধিক কেন্দ্রে আবার ভোট চান মঞ্জু: নির্বাচনে ‘ভোট ডাকাতির’ অভিযোগ এনে একশ’রও বেশি কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে নতুন করে ভোট নেয়ার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু। সন্ধ্যায় খুলনায় দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এই দাবি করেন ধানের শীষের প্রার্থী। মঞ্জু যখন এই সংবাদ সম্মেলন করছিলেন, তখন ভোটের ফলাফল আসতে শুরু করে। আর প্রথম থেকেই আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেকের চেয়ে পিছিয়ে থাকেন মঞ্জু। যত সময় যেতে থাকে, ততই বাড়তে থাকে ব্যবধান।’ মঞ্জু বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যে ফলাফল আসছে এটা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না। খু্লনাবাসী ভোট প্রয়োগ করতে চেয়েছিল। কিন্তু সেই সুযোগ ধূলিসাৎ হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের ভোট ডাকাতির কাছে।