বাংলারজমিন
রংপুরে দুর্ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ নিহত ৩
স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর থেকে
২৭ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
রংপুরের পাগলাপীরে অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ ৩ জন নিহত হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
রংপুর কোতোয়ালি থানার ওসি বাবুল মিয়া ও তারাগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবদুল্লা হেল বাকি জানান, দিনাজপুরের বিরামপুর থেকে রোগী নিয়ে একটি অ্যাম্বুলেন্স রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসছিল। অ্যাম্বুলেন্সটি রংপুরের পাগলাপীর এলাকার পৌঁছলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাককে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই অ্যাম্বুলেন্সে থাকা অন্তঃসত্ত্বা মনি বেগম ও অ্যাম্বুলেন্সের হেলপার তুষার মিয়া মারা যান। ঘটনার পর পরই পুলিশ ও এলাকাবাসী আহত ৩ জনকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সেখানে অন্তঃসত্ত্বা মনির চাচি আফিয়া খাতুন মারা যান। নিহতদের মধ্যে তুষার দিনাজপুরের বিশ্বনাথপুর এলাকার আসাদ মিয়ার ছেলে। অন্য নিহতদের বাড়ি নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের মাগুড়া এলাকায় বলে পুলিশ জানায়। দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্স চালক ও নিহত মনির স্বামী মোসাদ্দেক আজাদসহ আরো দুজন আহত হয়েছেন। তাদেরকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। আহত মোছাদ্দেক আজাদ জানান, চালক বেশ দ্রুত গতিতে চালাচ্ছিল অ্যাম্বুলেন্সটি। বারবার তাকে আস্তে চালানোর জন্য বলার পরও তিনি কোনো কথাই শুনেননি। এ কারণেই আজ আমার স্ত্রী ও চাচিকে প্রাণ দিতে হলো। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. অজয় কুমার রায় বলেন, আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসকরা ১ জনকে মৃত ঘোষণা করেন। আর দুর্ঘটনাস্থলেই মারা যায় আরো ২ জন। এনিয়ে অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় নিহত হলেন তিনজন।
রংপুর কোতোয়ালি থানার ওসি বাবুল মিয়া ও তারাগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবদুল্লা হেল বাকি জানান, দিনাজপুরের বিরামপুর থেকে রোগী নিয়ে একটি অ্যাম্বুলেন্স রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসছিল। অ্যাম্বুলেন্সটি রংপুরের পাগলাপীর এলাকার পৌঁছলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাককে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই অ্যাম্বুলেন্সে থাকা অন্তঃসত্ত্বা মনি বেগম ও অ্যাম্বুলেন্সের হেলপার তুষার মিয়া মারা যান। ঘটনার পর পরই পুলিশ ও এলাকাবাসী আহত ৩ জনকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সেখানে অন্তঃসত্ত্বা মনির চাচি আফিয়া খাতুন মারা যান। নিহতদের মধ্যে তুষার দিনাজপুরের বিশ্বনাথপুর এলাকার আসাদ মিয়ার ছেলে। অন্য নিহতদের বাড়ি নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের মাগুড়া এলাকায় বলে পুলিশ জানায়। দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্স চালক ও নিহত মনির স্বামী মোসাদ্দেক আজাদসহ আরো দুজন আহত হয়েছেন। তাদেরকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। আহত মোছাদ্দেক আজাদ জানান, চালক বেশ দ্রুত গতিতে চালাচ্ছিল অ্যাম্বুলেন্সটি। বারবার তাকে আস্তে চালানোর জন্য বলার পরও তিনি কোনো কথাই শুনেননি। এ কারণেই আজ আমার স্ত্রী ও চাচিকে প্রাণ দিতে হলো। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. অজয় কুমার রায় বলেন, আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসকরা ১ জনকে মৃত ঘোষণা করেন। আর দুর্ঘটনাস্থলেই মারা যায় আরো ২ জন। এনিয়ে অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় নিহত হলেন তিনজন।