শেষের পাতা
এম শামসুল ইসলাম আর নেই
স্টাফ রিপোর্টার
২৭ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
না ফেরার দেশে চলে গেছেন বিএনপির প্রবীণ নেতা ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম। রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল দুপুর দেড়টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন (ইন্নালিল্লাহি... রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। দীর্ঘদিন থেকে তিনি দূরারোগ্য ক্যানসার, শ্বাসকষ্টসহ বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। গত ১৭ই এপ্রিল থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। তার একান্ত সচিব কামরুল হাসান জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের পর গুলশানের আজাদ মসজিদে এম শামসুল ইসলামের প্রথম জানাজা হয়। শুক্রবার সকাল ৯টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দ্বিতীয় জানাজা শেষে সকাল ১০টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তৃতীয় দফা জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে দলের পক্ষে মরহুমের কফিনে শ্রদ্ধা জানাবেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। পরে দুপুরে এম শামসুল ইসলামের কফিন নিয়ে যাওয়া হবে তার গ্রামের বাড়ি মুন্সীগঞ্জে।
মুন্সীগঞ্জে চতুর্থ দফা জানাজার পর সদর থানার তিনসুড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। শামসুল ইসলামের মৃত্যুতে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। প্রবীণ এ নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য শামসুল ইসলামের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী।
এম শামসুল ইসলাম ইন্দোনেশিয়ার হাইকমিশনার ছিলেন জিয়াউর রহমানের শাসনামলে। ১৯৯১ সালে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে চারদলীয় জোট সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য, টেলিযোগাযোগসহ একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০১ সালে বিএনপি আবার ক্ষমতায় এলে তাকে প্রথমে ভূমি ও পরে তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৯৯৭ সালের শেষদিকে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য হন তিনি। ২০১৬ সালের আগ পর্যন্ত এ পদে ছিলেন। ১৯৩২ সালের ১লা জানুুয়ারি মুন্সীগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এম শামসুল ইসলাম। তিনি দুই ছেলে এম সাইফুল ইসলাম ও মোনাদির ইসলামকে রেখে গেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের জুন মাসে এম শামসুল ইসলামের স্ত্রী আনোয়ারা ইসলাম মৃত্যুবরণ করেন।
মুন্সীগঞ্জে চতুর্থ দফা জানাজার পর সদর থানার তিনসুড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। শামসুল ইসলামের মৃত্যুতে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। প্রবীণ এ নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য শামসুল ইসলামের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী।
এম শামসুল ইসলাম ইন্দোনেশিয়ার হাইকমিশনার ছিলেন জিয়াউর রহমানের শাসনামলে। ১৯৯১ সালে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে চারদলীয় জোট সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য, টেলিযোগাযোগসহ একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০১ সালে বিএনপি আবার ক্ষমতায় এলে তাকে প্রথমে ভূমি ও পরে তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৯৯৭ সালের শেষদিকে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য হন তিনি। ২০১৬ সালের আগ পর্যন্ত এ পদে ছিলেন। ১৯৩২ সালের ১লা জানুুয়ারি মুন্সীগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এম শামসুল ইসলাম। তিনি দুই ছেলে এম সাইফুল ইসলাম ও মোনাদির ইসলামকে রেখে গেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের জুন মাসে এম শামসুল ইসলামের স্ত্রী আনোয়ারা ইসলাম মৃত্যুবরণ করেন।