দেশ বিদেশ
দিনাজপুরে কিশোরী ধর্ষণ
মূল ধর্ষককে ছেড়ে দেয়ায় তোলপাড়
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে
২৭ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুরের বিরলে এক কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে। মূল ধর্ষককে ছেড়ে দিয়ে আরেক ধর্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করে জেল-হাজতে প্রেরণের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিন্দার ঝড় বইছে। মূলহোতা ধর্ষক ইমরানের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি তুলেছে খোদ ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় কয়েকজন নেতাসহ অনেকে। তবে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী এক নেতাদের চাপে আর ৪৫ হাজার টাকা পেয়ে ধর্ষিতা কিশোরীর পরিবার মূল ঘটনা এগিয়ে গেছে। ফলে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও মূল ধর্ষকের বিরুদ্ধে থানা-পুলিশও ব্যবস্থা নিতে পারেনি বলে জানিয়েছেন বিরল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মজিদ সরকার। তবে ধর্ষিতা কিশোরীর সন্ধিহান অসহায় দরিদ্র ভ্যানচালক পিতা এখন বলছেন, ‘মোর বেটিটার এখন কি হবে? পুলিশ আজই (বৃহস্পতিবার) সকালে নিগেইছে ডাক্তরী পরীক্ষার জন্নে। যদিও ক্ষতিপূরণের জন্য হামাক ৪৫ হাজার টাকা দিছে। কিন্তু দুর্নামতো ছড়ি গেইছে, ৪৫ হাজার টাকা কি হবি? মামলা যতদিন চলিবি, ততদিনতো বেটিটার বেহাও (বিয়ে) হবে নাহায় !’ জানা গেছে, মূলহোতা ধর্ষক ইমরান (২২)কে ছাড়িয়ে নিতে তার পিতা আহসান আলী ঘটনার (মঙ্গলবার) রাতেই থানা চত্বরে ক্ষমতাসীন দলের কথিত নেতাকে দেড় লাখ টাকা দিয়েছেন। কিন্তু ভাগ-বাটোয়ারা শেষে ধর্ষিতা কিশোরীর পিতা পেয়েছেন, ৪৫ হাজার টাকা।
লম্পট ইমরান (২২) বিরল উপজলোর ৫ নং বিরল ইউপি’র সাবইল গ্রামের আহসান আলীর ছেলে। ইমরান ভবঘুরে বেকার। আহসান আলী কাঁচা সব্জি তরি-তরকারির দোকান করেন বিরল বাজারে। সে সুবাদে নেতাদের সঙ্গে তার সখ্য। আর এ কারণে মাত্র দেড় লাখ (ধর্ষিতা পরিবার পেয়েছে ৪৫ হাজার) টাকার বিনিময়ে লম্পট ইমরানকে একটি জঘন্যতম ঘটনা থেকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছে। আর ধর্ষিতা কিশোরীর অসহায় দরিদ্র পিতা ভ্যানচালক। বাড়ি বিরল উপজলোর ২ নং ফরক্কাবাদ ইউপি’র দামাইল সেনিয়াপাড়া গ্রামে। দুই মেয়ে এক ছেলের মধ্যে যে মেয়েটি ধর্ষিত হয়েছে সেই বড়। বিরল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মজিদ সরকার জানান, ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও মূল ধর্ষকের বিরুদ্ধে থানা-পুলিশও ব্যবস্থা নিতে পারেনি। যেহেতু ভিকটিম পরে ইমরানের নাম উল্লেখ করেনি। এ ঘটনায় বুধবার সকালে ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে ধর্ষক বাবুলকে আসামি করে বিরল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা (মামলা নং-৩০) দায়ের করেছে।
লম্পট ইমরান (২২) বিরল উপজলোর ৫ নং বিরল ইউপি’র সাবইল গ্রামের আহসান আলীর ছেলে। ইমরান ভবঘুরে বেকার। আহসান আলী কাঁচা সব্জি তরি-তরকারির দোকান করেন বিরল বাজারে। সে সুবাদে নেতাদের সঙ্গে তার সখ্য। আর এ কারণে মাত্র দেড় লাখ (ধর্ষিতা পরিবার পেয়েছে ৪৫ হাজার) টাকার বিনিময়ে লম্পট ইমরানকে একটি জঘন্যতম ঘটনা থেকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছে। আর ধর্ষিতা কিশোরীর অসহায় দরিদ্র পিতা ভ্যানচালক। বাড়ি বিরল উপজলোর ২ নং ফরক্কাবাদ ইউপি’র দামাইল সেনিয়াপাড়া গ্রামে। দুই মেয়ে এক ছেলের মধ্যে যে মেয়েটি ধর্ষিত হয়েছে সেই বড়। বিরল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মজিদ সরকার জানান, ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও মূল ধর্ষকের বিরুদ্ধে থানা-পুলিশও ব্যবস্থা নিতে পারেনি। যেহেতু ভিকটিম পরে ইমরানের নাম উল্লেখ করেনি। এ ঘটনায় বুধবার সকালে ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে ধর্ষক বাবুলকে আসামি করে বিরল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা (মামলা নং-৩০) দায়ের করেছে।