বিশ্বজমিন
‘চীনের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে তাড়াহুড়ো নেই’
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
চীনের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও দেশটির সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে বাংলাদেশের কোনো তাড়াহুড়ো নেই। এমন মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য সচিব শুভাশিস বোস। বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার চীনের সঙ্গে বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশের। চীনা কর্মকর্তারা বলছেন, এই ঘাটতি কমিয়ে আনতে এই চুক্তি সহায়ক হবে। ২০১৬ সালে প্রথমবারের মতো দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা এফটিএ সই করার কথা আলোচনায় ওঠে। জুনে ফের বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে চীনের। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। খবরে বলা হয়, কোনো বাণিজ্য অংশীদারের সঙ্গেই এখন পর্যন্ত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই বাংলাদেশের। শুভাশিস বোস বলেন, ‘এ ধরণের চুক্তি স্বাক্ষর করার কোনো ইচ্ছা আমাদের এই মুহূর্তে নেই। আমরা তাড়াহুড়োর মধ্যেও নেই। তবে আমরা এ নিয়ে আলাপ অব্যাহত রাখতে পারি।’
চীন থেকে বাংলাদেশ মূলত যন্ত্রাংশ, তুলা, ভোগ্যপণ্য, রাসায়নিক ও রাসায়নিক পণ্য আমদানি করে থাকে। অপরদিকে পাট, পাটজাত পণ্য, তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাতকৃত চামড়া রপ্তানি করে থাকে। ঢাকাস্থ চীন দূতাবাসের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কাউন্সেলর লি গুয়াংজুন বলেন, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে বাংলাদেশ বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস করতে পারবে। কারণ, চীন থেকে ১৫০০ কোটি ডলার সমমূল্যের পণ্য আমদানি করলেও, রপ্তানি করে মাত্র ১০০ কোটি ডলারের পণ্য। তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ থেকে আরও আমদানি করতে চাই। সেজন্য বাংলাদেশকে আরও প্রতিযোগিতামূলক হতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, বাংলাদেশ যদি একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে, দেশটি বিপুল আকারে বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস করতে পারবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, সেক্ষেত্রে চীন থেকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ আসবে। বাংলাদেশের রপ্তানি খাতেও বৈচিত্র্য আসবে।
চীন থেকে বাংলাদেশ মূলত যন্ত্রাংশ, তুলা, ভোগ্যপণ্য, রাসায়নিক ও রাসায়নিক পণ্য আমদানি করে থাকে। অপরদিকে পাট, পাটজাত পণ্য, তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাতকৃত চামড়া রপ্তানি করে থাকে। ঢাকাস্থ চীন দূতাবাসের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক কাউন্সেলর লি গুয়াংজুন বলেন, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে বাংলাদেশ বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস করতে পারবে। কারণ, চীন থেকে ১৫০০ কোটি ডলার সমমূল্যের পণ্য আমদানি করলেও, রপ্তানি করে মাত্র ১০০ কোটি ডলারের পণ্য। তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ থেকে আরও আমদানি করতে চাই। সেজন্য বাংলাদেশকে আরও প্রতিযোগিতামূলক হতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, বাংলাদেশ যদি একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে, দেশটি বিপুল আকারে বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস করতে পারবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, সেক্ষেত্রে চীন থেকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ আসবে। বাংলাদেশের রপ্তানি খাতেও বৈচিত্র্য আসবে।