বিশ্বজমিন
সিনেট প্যানেলের অনুমোদন পেলেন মাইক পমেপও
মানবজমিন ডেস্ক
২৫ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৯:৩০ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে সংকীর্ণভাবে সিনেট প্যানেলের অনুমোদন পেয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামেপর মনোনীত প্রার্থী মাইক পমেপও। সোমবার রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন সিনেট প্যানেলের এক বৈঠকে স্বল্প ভোটে অনুমোদন পেয়েছেন বর্তমান সিআইএ প্রধান। সোমবারের বৈঠকে পমেপও’র মনোনয়ন অনুমোদনের পক্ষে ভোট দিয়েছে ১১ জন। আর বিপক্ষে দিয়েছে ৯ জন। এ খবর দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।
খবরে বলা হয়, রিপাবলিকান পক্ষ থেকে সবার সমর্থন পেলেও ডেমোক্রেটদের মধ্য থেকে মাত্র এক ভোট পেয়েছেন পমেপও। ভোটদান দেখে মনে হয়েছে, পমেপও’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন খুব একটা ইতিবাচকভাবে দেখেনি সিনেট প্যানেল। এদিকে, রিপাবলিকানদের মধ্যে সিনেটর র্যান্ড পল প্রথমদিকে পমেপও’র বিপক্ষে থাকলে শেষে এসে তার পক্ষেই ভোট দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ইরাক যুদ্ধে ও নির্যাতনের প্রতি পমেপওর সমর্থন থাকায় প্রথমদিকে তার সমালোচনা করেছিলেন পল। তবে তিনি জানান, ভোটদানের আগে প্রেসিডেন্ট ট্রামপ ও পমেপওর সঙ্গে কয়েকদফা আলোচনা শেষে পমেপওর পক্ষে ভোট দেন তিনি। তিনি বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে সিআইএ পরিচালক পমেপওর সঙ্গে ফোনে কথা বলে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পল জানান, তিনি পমেপওকে প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর এই বিশ্বাসের প্রতি সমর্থন জানাতে বলেছিলেন যে, ইরাক যুদ্ধ একটা ভুল ছিল আর আফগানিস্তান থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমি আজ (সোমবার) জানতে পেরেছি যে, প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর সঙ্গে সহমত প্রকাশ করছেন পরিচালক পমেপও। প্রেসিডেন্ট ট্রামপ বিশ্বাস করেন যে ইরাক যুদ্ধ একটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। ওই যুদ্ধ অঞ্চলটিকে পাল্টে দিয়েছে। আর আমাদের উচিত আফগানিস্তান থেকে আমাদের সংশ্লিষ্টতার অব্যাহতি দেয়া।
তিনি আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রামপ ও পরিচালক পমেপওর কাছ থেকে এ বিষয়ে নিশ্চয়তা পাওয়ার পর যে, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত, আমি তাকে আমাদের পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার জন্য তার মনোনয়নকে সমর্থন জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এদিকে ডেমোক্রেটদের পক্ষে থেকে পমেপওর পক্ষে ভোট দিয়েছেন একজনই। তিনি হচ্ছেন ডেলওয়ার এর সিনেটর ক্রিস কুনস। প্রাথমিকভাবে তিনি না-ভোট দিতে প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু শেষমুহূর্তে এসে অবস্থান পাল্টান কুনস। অপ্রত্যাশিতভাবে ভোটদানে অনুপস্থিত ছিলেন, রিপাবলিকান সিনেটর জনি জ্যাকসন। তবে, তিনি প্রক্সি-ভোট দিয়ে পমেপওর পক্ষে তার সমর্থন জানিয়েছেন। তবে, চূড়ান্ত ভোটদানের জন্য কোনো সিনেটরকে সশরীরের উপস্থিত থাকতে হয়।
ধারণা করা হচ্ছে, এই সপ্তাহেই পুরো সিনেটের অনুমোদন পেয়ে যাবেন পমেপও। ট্রামপ গত মাসে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বরখাস্ত করার পর পমেপওকে নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেন।
খবরে বলা হয়, রিপাবলিকান পক্ষ থেকে সবার সমর্থন পেলেও ডেমোক্রেটদের মধ্য থেকে মাত্র এক ভোট পেয়েছেন পমেপও। ভোটদান দেখে মনে হয়েছে, পমেপও’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন খুব একটা ইতিবাচকভাবে দেখেনি সিনেট প্যানেল। এদিকে, রিপাবলিকানদের মধ্যে সিনেটর র্যান্ড পল প্রথমদিকে পমেপও’র বিপক্ষে থাকলে শেষে এসে তার পক্ষেই ভোট দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ইরাক যুদ্ধে ও নির্যাতনের প্রতি পমেপওর সমর্থন থাকায় প্রথমদিকে তার সমালোচনা করেছিলেন পল। তবে তিনি জানান, ভোটদানের আগে প্রেসিডেন্ট ট্রামপ ও পমেপওর সঙ্গে কয়েকদফা আলোচনা শেষে পমেপওর পক্ষে ভোট দেন তিনি। তিনি বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে সিআইএ পরিচালক পমেপওর সঙ্গে ফোনে কথা বলে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পল জানান, তিনি পমেপওকে প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর এই বিশ্বাসের প্রতি সমর্থন জানাতে বলেছিলেন যে, ইরাক যুদ্ধ একটা ভুল ছিল আর আফগানিস্তান থেকে সরে আসার সময় হয়েছে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমি আজ (সোমবার) জানতে পেরেছি যে, প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর সঙ্গে সহমত প্রকাশ করছেন পরিচালক পমেপও। প্রেসিডেন্ট ট্রামপ বিশ্বাস করেন যে ইরাক যুদ্ধ একটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। ওই যুদ্ধ অঞ্চলটিকে পাল্টে দিয়েছে। আর আমাদের উচিত আফগানিস্তান থেকে আমাদের সংশ্লিষ্টতার অব্যাহতি দেয়া।
তিনি আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রামপ ও পরিচালক পমেপওর কাছ থেকে এ বিষয়ে নিশ্চয়তা পাওয়ার পর যে, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রামেপর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত, আমি তাকে আমাদের পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার জন্য তার মনোনয়নকে সমর্থন জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এদিকে ডেমোক্রেটদের পক্ষে থেকে পমেপওর পক্ষে ভোট দিয়েছেন একজনই। তিনি হচ্ছেন ডেলওয়ার এর সিনেটর ক্রিস কুনস। প্রাথমিকভাবে তিনি না-ভোট দিতে প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু শেষমুহূর্তে এসে অবস্থান পাল্টান কুনস। অপ্রত্যাশিতভাবে ভোটদানে অনুপস্থিত ছিলেন, রিপাবলিকান সিনেটর জনি জ্যাকসন। তবে, তিনি প্রক্সি-ভোট দিয়ে পমেপওর পক্ষে তার সমর্থন জানিয়েছেন। তবে, চূড়ান্ত ভোটদানের জন্য কোনো সিনেটরকে সশরীরের উপস্থিত থাকতে হয়।
ধারণা করা হচ্ছে, এই সপ্তাহেই পুরো সিনেটের অনুমোদন পেয়ে যাবেন পমেপও। ট্রামপ গত মাসে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বরখাস্ত করার পর পমেপওকে নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেন।