অনলাইন
ঘূর্ণিঝড় অফিস চলে নৈশপ্রহরী দিয়ে
মহেশখালী প্রতিনিধি
২১ এপ্রিল ২০১৮, শনিবার, ৭:১৫ পূর্বাহ্ন
সামনে দূর্যোগ মৌসুম। কিন্তু কর্মকর্তা শুণ্য ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সি পি পি) মহেশখালী অফিস। সরেজমিন সকাল ১১টার সময় মহেশখালী উপজেলার ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সি পি পি) অফিসে গিয়ে জানতে পারি যে, উক্ত অফিসে- অফিসার, অপারেটর, পিওন এবং নৈশ প্রহরীসহ ৪জন কর্মকর্তা কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র শুধু ১জন নৈশপ্রহরী। তাকে দিয়েই চলছে মহেশখালীর ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সি পি পি) অফিস। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সি পি পি) অফিসটি কর্মকর্তা শূন্য। সামনে দূর্যোগকালীন মৌসূম- মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে দূর্যোগের আগাম খবর দিয়ে থাকে অত্র অফিসটি।
মহেশখালী উপজেলার বৃহত্তর সাবেক গোরকঘাটা ইউপির চেয়ারম্যান শামশুল আলম জানান- মহেশখালী দূর্যোগপূর্ণ এলাকা। মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে অত্র অফিসের মাধ্যমে প্রচারিত খবরা খবর। কিন্তু অত্যন্ত দু:খের বিষয় যে, দূর্যোগ কালীন সময়ে ,দূর্যোগ প্রস্তুতি অফিসে কর্মকর্তা শূন্য।
অত্র অফিসের নৈশ প্রহরীর দায়িত্বে থাকা ললিত কুমার দে জানান- তিনি ১৯৯১ সাল থেকে এখানে কর্মরত। ওই সময় থেকে সরকারী সম্পদ রক্ষায় দিনে ও রাতে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন তিনি।
মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মোট ৯৬টি ভলানটিয়ার /সেচ্ছাসেবক টিম রয়েছে বলে জানা গেছে। দূর্যোগকালীন সময়ে জনসাধারণের মাঝে দূর্যোগের খবর পৌঁছে দিতে তাঁরা মানবতার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানান অনেকেই।
মহেশখালী উপজেলার বৃহত্তর সাবেক গোরকঘাটা ইউপির চেয়ারম্যান শামশুল আলম জানান- মহেশখালী দূর্যোগপূর্ণ এলাকা। মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে অত্র অফিসের মাধ্যমে প্রচারিত খবরা খবর। কিন্তু অত্যন্ত দু:খের বিষয় যে, দূর্যোগ কালীন সময়ে ,দূর্যোগ প্রস্তুতি অফিসে কর্মকর্তা শূন্য।
অত্র অফিসের নৈশ প্রহরীর দায়িত্বে থাকা ললিত কুমার দে জানান- তিনি ১৯৯১ সাল থেকে এখানে কর্মরত। ওই সময় থেকে সরকারী সম্পদ রক্ষায় দিনে ও রাতে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন তিনি।
মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মোট ৯৬টি ভলানটিয়ার /সেচ্ছাসেবক টিম রয়েছে বলে জানা গেছে। দূর্যোগকালীন সময়ে জনসাধারণের মাঝে দূর্যোগের খবর পৌঁছে দিতে তাঁরা মানবতার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানান অনেকেই।