অনলাইন
নাটোরে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দু’জনের মৃত্যুদণ্ড
নাটোর প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৫:১৬ পূর্বাহ্ন
নাটোরের নলডাঙ্গার শিশু (মায়ারনুর খাতুন ওরফে মায়া) কে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দু’জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বেলা ১টার দিকে নাটোরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং শিশু আদালতের বিচারক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান এ আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার ব্রক্ষ্মপুর গ্রামের পশ্চিমপাড়ার টিপুর ছেলে মোঃ মোবারক হোসেন ওরফে কালু (২৪) ও একই উপজেলার কাশিয়াবাড়ি গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে মোঃ মিঠুন (২৫)
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৭শে জুলাই সোমবার নলডাঙ্গা উপজেলার ব্রম্মপুর গ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে দুঃসম্পর্কের মামাত ভাই মোবারক হোসেন লজেন্স খাওয়ানোর কথা বলে বারনই নদী সংলগ্ন আম বাগানে নিয়ে যায়। এরপর সাজাপ্রাপ্ত দুজন মিলে শিশুটিকে ধর্ষণ এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরে অনেক খোঁজাখুঁজি শেষে রাত ৯ টার দিকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা।
এ ঘটনায় মায়ার বাবা জহুরুল ইসলাম বাদী হয়ে নলডাঙ্গা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে নলডাঙ্গা থানার এসআই ওয়াজেদ দুজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট প্রদান করেন। মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে বিষয়টি সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক আজ এই রায় ঘোষণা করেন।
এদিকে এই রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী ওই শিশুর পিতা জহুরুল ইসলাম তবে উচ্চ আদালতেও তিনি ন্যায় বিচার পাবেন বলে তিনি আশা করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৭শে জুলাই সোমবার নলডাঙ্গা উপজেলার ব্রম্মপুর গ্রামের জহুরুল ইসলামের মেয়ে পঞ্চম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে দুঃসম্পর্কের মামাত ভাই মোবারক হোসেন লজেন্স খাওয়ানোর কথা বলে বারনই নদী সংলগ্ন আম বাগানে নিয়ে যায়। এরপর সাজাপ্রাপ্ত দুজন মিলে শিশুটিকে ধর্ষণ এবং শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরে অনেক খোঁজাখুঁজি শেষে রাত ৯ টার দিকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা।
এ ঘটনায় মায়ার বাবা জহুরুল ইসলাম বাদী হয়ে নলডাঙ্গা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে নলডাঙ্গা থানার এসআই ওয়াজেদ দুজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট প্রদান করেন। মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে বিষয়টি সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক আজ এই রায় ঘোষণা করেন।
এদিকে এই রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী ওই শিশুর পিতা জহুরুল ইসলাম তবে উচ্চ আদালতেও তিনি ন্যায় বিচার পাবেন বলে তিনি আশা করেন।