খেলা
বাকী-শাকিলদের নিয়ে বিজয় র্যালি
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
গোল্ড কোস্ট কমনওয়েলথ গেমসে পদকজয়ী দুই শ্যুটারকে নিয়ে বিজয় র্যালির আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্টস ফেডারেশন। বাকী-শাকিল ছাড়াও শ্যুটিং দলের অন্য সদস্যরা, সাবেক শ্যুটার ও ফেডারেশনের কর্মকর্তারা এই র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন।
গেমসের ইতিহাসে বাংলাদেশ ৭টি পদক জয় করেছে। সবগুলোই শুটিংয়ে। ১৯৯০ সালে অকল্যান্ড কমনওয়েলথ গেমসে আতিকুর রহমান ও আবদুস সাত্তার নিনি ও ২০০২ সালে ম্যানচেস্টারে আসিফ হোসেন স্বর্ণজয় করেন। ২০০৬ সালে মেলবোর্ন ও ২০১৪ সালে গ্লাসগো গেমসে দু’টি রৌপ্য উপহার দেয় শুটিং। অকল্যান্ডে স্বর্ণের পাশাপাশি একটি ব্রোঞ্জও পায় বাংলাদেশ। আরেকটি ব্রোঞ্জ আসে ২০১০ সালে, দিল্লি কমনওয়েলথ গেমস থেকে। ২০১০ নয়াদিল্লি কমনওয়েলথ গেমসে আসিফ হোসেনকে নিয়ে দ্বৈতে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন বাকী। ২০১৪ গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে নাম লেখালেন এককভাবে। আবদুল্লাহ হেল বাকী এবার জিতলেন ব্যক্তিগত রুপার পদক। চারবছর পর ২০১৮ গোল্ডকোস্টে রুপার পদকটিকে সোনালি রঙে রাঙাতে চেষ্টার কমতি রাখেননি। কিন্তু হলো না মাত্র দশমিক ৩১ পয়েন্টের ব্যবধানে। এবার তার সঙ্গে শাকিল দেশকে একটি রুপা এনে দিয়েছেন। এই দুই সফল শ্যুটার সহ কমনওয়েলথ গেমসে অংশ নেয়া পুরো শ্যুটিং দলকে নিয়েই বিজয় র্যালিতে নামে ফেডারেশন। গুলশান-১ এ শ্যুটিং ফেডারেশন থেকে বের হয়ে র্যালিটি হাতিরঝিল হয়ে গুলশান-১ ও গুলশান-২ প্রদক্ষিণ করে। শুধু বিজয় র্যালিই নয়, রৌপ্যজয়ী দুই শ্যুটারের জন্য বড় সংবর্ধনা আয়োজন করবে ফেডারেশন। এ র্যালিটি ছিলো তাদের দেশে ফেরার তাৎক্ষণিক আনন্দ হিসেবে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেই বাকী-শাকিলদের হাতে তুলে দেয়া হবে ফেডারেশন ঘোষিত ৭ লাখ টাকা করে পুরস্কার। এর বাইরে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনও তাদের ঘোষণা অনুযায়ী ৫ লাখ টাকা করে পুরস্কার দেবে দুই শ্যুটারকে।
গেমসের ইতিহাসে বাংলাদেশ ৭টি পদক জয় করেছে। সবগুলোই শুটিংয়ে। ১৯৯০ সালে অকল্যান্ড কমনওয়েলথ গেমসে আতিকুর রহমান ও আবদুস সাত্তার নিনি ও ২০০২ সালে ম্যানচেস্টারে আসিফ হোসেন স্বর্ণজয় করেন। ২০০৬ সালে মেলবোর্ন ও ২০১৪ সালে গ্লাসগো গেমসে দু’টি রৌপ্য উপহার দেয় শুটিং। অকল্যান্ডে স্বর্ণের পাশাপাশি একটি ব্রোঞ্জও পায় বাংলাদেশ। আরেকটি ব্রোঞ্জ আসে ২০১০ সালে, দিল্লি কমনওয়েলথ গেমস থেকে। ২০১০ নয়াদিল্লি কমনওয়েলথ গেমসে আসিফ হোসেনকে নিয়ে দ্বৈতে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন বাকী। ২০১৪ গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে নাম লেখালেন এককভাবে। আবদুল্লাহ হেল বাকী এবার জিতলেন ব্যক্তিগত রুপার পদক। চারবছর পর ২০১৮ গোল্ডকোস্টে রুপার পদকটিকে সোনালি রঙে রাঙাতে চেষ্টার কমতি রাখেননি। কিন্তু হলো না মাত্র দশমিক ৩১ পয়েন্টের ব্যবধানে। এবার তার সঙ্গে শাকিল দেশকে একটি রুপা এনে দিয়েছেন। এই দুই সফল শ্যুটার সহ কমনওয়েলথ গেমসে অংশ নেয়া পুরো শ্যুটিং দলকে নিয়েই বিজয় র্যালিতে নামে ফেডারেশন। গুলশান-১ এ শ্যুটিং ফেডারেশন থেকে বের হয়ে র্যালিটি হাতিরঝিল হয়ে গুলশান-১ ও গুলশান-২ প্রদক্ষিণ করে। শুধু বিজয় র্যালিই নয়, রৌপ্যজয়ী দুই শ্যুটারের জন্য বড় সংবর্ধনা আয়োজন করবে ফেডারেশন। এ র্যালিটি ছিলো তাদের দেশে ফেরার তাৎক্ষণিক আনন্দ হিসেবে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেই বাকী-শাকিলদের হাতে তুলে দেয়া হবে ফেডারেশন ঘোষিত ৭ লাখ টাকা করে পুরস্কার। এর বাইরে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনও তাদের ঘোষণা অনুযায়ী ৫ লাখ টাকা করে পুরস্কার দেবে দুই শ্যুটারকে।