খেলা
রেকর্ডেও আলোকিত ম্যান সিটি
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ এপ্রিল ২০১৮, বুধবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন
এবারের ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা জয়ের পথে আসরের একাধিক রেকর্ডে ঘষামাজা করেছে ম্যানচেস্টার সিটি। সিটিজেনরা গড়েছে আসরে টানা ১৮ ম্যাচে জয়ের রেকর্ডও। এতে কোচ পেপ গার্দিওলার ম্যান সিটি ভেঙে দেয় আর্সেনালের টানা ১৪ জয়ের রেকর্ড। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লীগের এক আসরে এটি টানা দ্বিতীয় সর্বাধিক জয়ের রেকর্ডও। জার্মান বুন্দেসলিগায় টানা ১৯ ম্যাচে জয়ের রেকর্ড রয়েছে বায়ার্ন মিউনিখের। ১৩-১৪ মৌসুমে কোচ গার্দিওলার অধীনেই এ রেকর্ড গড়ে বায়ার্ন। এবারের প্রিমিয়ার লীগে এভারটনের বিপক্ষে ম্যাচে ম্যান সিটির বলদখল ছিল ৮২.১৩%। আসরের ইতিহাসে এক ম্যাচে সেরা বলদখলের রেকর্ড এটি। এবারের প্রিমিয়ার লীগে শিরোপাধারী চেলসির বিপক্ষে ম্যাচে সিটির খেলোয়াড়রা পরস্পর লেনদেন করেন ৯০০ পাস। আসরে ইতিহাসে এক ম্যাচে সর্বাধিক পাসের রেকর্ডও এটি। এবারের আসরের ৩৩ ম্যাচে সিটিজেনদের গোলহীন থাকতে দেখা গেছে মাত্রই এক ম্যাচে। চলতি আসরে সর্বাধিক বলদখল, স্পর্শ, পাস, শট ও গোলের রেকর্ড ম্যানচেস্টার সিটিরই। প্রিমিয়ার লীগে নিজ মাঠে ম্যানচেস্টার সিটির পরবর্তী ম্যাচ আগামী ২২শে এপ্রিল। সেদিন সোয়ানসি সিটির বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সিটিজেনদের হাতে তুলে দেয়া হবে প্রিমিয়ার লীগের ট্রফি।
রেকর্ড
# প্রিমিয়ার লীগে এটি ম্যান সিটির তৃতীয় শিরোপা। ১৯৯৩-এ নতুন আঙ্গিকে শুরু হওয়া ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে সর্বাধিক ১৩ শিরোপার রেকর্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের। এ সময় দ্বিতীয় সর্বাধিক ৫ বার শিরোপার স্বাদ নিয়েছে চেলসি। ইংলিশ শীর্ষ লীগে সর্বাধিক ২০ শিরোপার রেকর্ডও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের। লিভারপুল এ শিরোপা জিতেছে দ্বিতীয় সর্বাধিক ১৮ বার।
# ইংলিশ শীর্ষ লীগে পাঁচ ম্যাচ হাতে রেখে শিরোপা জয়ের ঘটনা রয়েছে মাত্রই ৩টি। ১৯০৭-০৮ ও ২০০০-০১ মৌসুমে ম্যানইউ ও ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে এভারটনের শিরোপা নিশ্চিত হয় ৫ ম্যাচে হাতে রেখেই।
# তারিখ বিবেচনায় এটি প্রিমিয়ার লীগে দ্বিতীয় দ্রুততম সময়ে শিরোপার নিশ্চিত হওয়ার রেকর্ড। এমন শীর্ষ রেকর্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের শিরোপা নিশ্চিত হয়েছিল ২০০১ সালের ১৪ই এপ্রিল।
# চলতি আসরে বাকি পাঁচ ম্যাচে ৭ গোল পেলে ম্যাজিক্যাল ফিগার ‘১০০’ পূর্ণ হবে ম্যান সিটির। প্রিমিয়ার লীগ ইতিহাসে এক মৌসুমে কোনো দলের ১০০ গোলের ঘটনা দেখা গেছে মাত্রই তিনবার। প্রথমবার এমন কৃতিত্ব দেখায় চেলসি ২০০৯-১০ মৌসুমে। আর ২০১৩-১৪ মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন ম্যান সিটি ১০২ এবং রানার্সআপ লিভারপুলের খেলোয়াড়রা করেন ১০১ গোল।
এবারের ইপিএল পরিসংখ্যান
ম্যান সিটি দ্বিতীয়স্থান
গোল ৯৩ লিভারপুল (৭৮)
গোল হজম ২৫ ম্যানইউ (২৬)
ঘরে জয় ১৪ আর্সেনাল/ম্যানইউ (১৩)
অ্যাওয়ে জয় ১৪ টটেনহ্যাম (১০)
শট ৪৪৭ লিভারপুল (৪১৯)
অনটার্গেটে শট ২৩৪ লিভারপুল (২১২)
সুযোগ তৈরি ৪৪১ লিভারপুল (৪৪০)
পাস ২৪১৯৩ আর্সেনাল (২০৭৯৮)
সফল পাস ২১৪৭৩ আর্সেনাল (১৭৫২০)
স্পর্শ ৩০২১৪ আর্সেনাল (২৬৯৭৭)
বলদখল ৭১.২২% আর্সেনাল (৬২.৪৩%)
রেকর্ড
# প্রিমিয়ার লীগে এটি ম্যান সিটির তৃতীয় শিরোপা। ১৯৯৩-এ নতুন আঙ্গিকে শুরু হওয়া ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে সর্বাধিক ১৩ শিরোপার রেকর্ড ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের। এ সময় দ্বিতীয় সর্বাধিক ৫ বার শিরোপার স্বাদ নিয়েছে চেলসি। ইংলিশ শীর্ষ লীগে সর্বাধিক ২০ শিরোপার রেকর্ডও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের। লিভারপুল এ শিরোপা জিতেছে দ্বিতীয় সর্বাধিক ১৮ বার।
# ইংলিশ শীর্ষ লীগে পাঁচ ম্যাচ হাতে রেখে শিরোপা জয়ের ঘটনা রয়েছে মাত্রই ৩টি। ১৯০৭-০৮ ও ২০০০-০১ মৌসুমে ম্যানইউ ও ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে এভারটনের শিরোপা নিশ্চিত হয় ৫ ম্যাচে হাতে রেখেই।
# তারিখ বিবেচনায় এটি প্রিমিয়ার লীগে দ্বিতীয় দ্রুততম সময়ে শিরোপার নিশ্চিত হওয়ার রেকর্ড। এমন শীর্ষ রেকর্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের শিরোপা নিশ্চিত হয়েছিল ২০০১ সালের ১৪ই এপ্রিল।
# চলতি আসরে বাকি পাঁচ ম্যাচে ৭ গোল পেলে ম্যাজিক্যাল ফিগার ‘১০০’ পূর্ণ হবে ম্যান সিটির। প্রিমিয়ার লীগ ইতিহাসে এক মৌসুমে কোনো দলের ১০০ গোলের ঘটনা দেখা গেছে মাত্রই তিনবার। প্রথমবার এমন কৃতিত্ব দেখায় চেলসি ২০০৯-১০ মৌসুমে। আর ২০১৩-১৪ মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন ম্যান সিটি ১০২ এবং রানার্সআপ লিভারপুলের খেলোয়াড়রা করেন ১০১ গোল।
এবারের ইপিএল পরিসংখ্যান
ম্যান সিটি দ্বিতীয়স্থান
গোল ৯৩ লিভারপুল (৭৮)
গোল হজম ২৫ ম্যানইউ (২৬)
ঘরে জয় ১৪ আর্সেনাল/ম্যানইউ (১৩)
অ্যাওয়ে জয় ১৪ টটেনহ্যাম (১০)
শট ৪৪৭ লিভারপুল (৪১৯)
অনটার্গেটে শট ২৩৪ লিভারপুল (২১২)
সুযোগ তৈরি ৪৪১ লিভারপুল (৪৪০)
পাস ২৪১৯৩ আর্সেনাল (২০৭৯৮)
সফল পাস ২১৪৭৩ আর্সেনাল (১৭৫২০)
স্পর্শ ৩০২১৪ আর্সেনাল (২৬৯৭৭)
বলদখল ৭১.২২% আর্সেনাল (৬২.৪৩%)