অনলাইন
আমিন জুয়েলার্সের চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা উদ্ধার
ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি:
১৭ এপ্রিল ২০১৮, মঙ্গলবার, ৬:৪৪ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার চরবড়ালী গ্রামের ডাক্তার বাড়ি থেকে আমিন জুয়েলার্সের চুরি হওয়া ২ শত ১৭ ভরি ওজনের গহনা ও নগদ ১১ লাখ ২৪ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে গুলশান ও ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরের এ অভিযানে আমান উল্লাহ নামের একজনকে আটক করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, আমিন জুয়েলার্সের গুলশান-২ শাখার চুরি হয় শনিবার বা রোববারের কোনো এক সময়ে। চুরির ঘটনাটি বুঝতে পেরে মালিক পক্ষ গুলশান থানায় মামলা দায়ের করে। মামলার সূত্র ধরে পুলিশ দ্রুত তদন্তে নামে। তদন্তে কয়েক জনের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া যায়। তারই প্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়ে গহনা ও টাকা উদ্ধার করে। আটককৃত আমান উল্লাহর ছেলে সুলতান মোহাম্মদ সাদ্দাম (২৪) ও আরও চার জনের সম্পৃক্ততার তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে চুরি যাওয়া অর্থ ও গহনা নিয়ে সাদ্দাম গ্রামের বাড়ির দিকে রওয়ানা হয়েছে। তাৎক্ষণিক সোমবার রাতে গুলশান থানা পুলিশ ফরিদগঞ্জ আসে। এদিকে খবর পেয়ে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার রাজামন্দ পাটওয়ারি বাড়ির সাদ্দামের খালা আনোয়ারা বেগমের বাড়ি রাতভর ঘেরাও করে রাখে।
সকাল ৮টায় দুই থানার পুলিশ যৌথ অভিযান চালায়। তারা পাকা ঘরটির ৮টি কক্ষে ব্যাপক তল্লাশী চালায়। সকাল ১০টা নাগাদ ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের এএসআই বাহার উদ্দিন কয়েকটি চালের ড্রামের সঙ্গে থাকা একটি চালের বস্তা থেকে গহনা ও টাকাগুলো উদ্ধার করে।
এদিকে সাদ্দামের বাবা আমান উল্লাহ (৫৫) জানিয়েছেন, ছেলে সাদ্দামের সঙ্গে তার তেমন যোগাযোগ নাই। সাদ্দাম বাড়ি আসলে চরবড়ালী গ্রামের রাজামন্দ বাড়িতে খালার বাড়িতে থাকে। ঘটনার পরও এখানেই সে অবস্থান নেয় ও চুরি হওয়া মালামাল রাখে।
এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুলতান মোহাম্মদ সাদ্দাম গত কয়েক বছর হতে এমন কাজে জড়িত। এলাকায় তার একটি গ্যাং পার্টি রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তার করলে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে।
এদিকে, পুলিশের অভিযানেরর আগেই সাদ্দাম পালিয়ে যায়। পুলিশ বাড়িতে ঢোকার পর খালা আনোয়ারা বেগম পালিয়েছে। এলাকাবাসী বলেছেন, তার খালা আনোয়ারার স্বামী গত এক বছর পূর্বে মৃত্যু বরণ করেছেন। আগে থেকেই তার গতিবিধি সন্দেহজনক।
পুলিশ জানায়, আমিন জুয়েলার্সের গুলশান-২ শাখার চুরি হয় শনিবার বা রোববারের কোনো এক সময়ে। চুরির ঘটনাটি বুঝতে পেরে মালিক পক্ষ গুলশান থানায় মামলা দায়ের করে। মামলার সূত্র ধরে পুলিশ দ্রুত তদন্তে নামে। তদন্তে কয়েক জনের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া যায়। তারই প্রেক্ষিতে অভিযান চালিয়ে গহনা ও টাকা উদ্ধার করে। আটককৃত আমান উল্লাহর ছেলে সুলতান মোহাম্মদ সাদ্দাম (২৪) ও আরও চার জনের সম্পৃক্ততার তথ্য পেয়েছে পুলিশ।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে চুরি যাওয়া অর্থ ও গহনা নিয়ে সাদ্দাম গ্রামের বাড়ির দিকে রওয়ানা হয়েছে। তাৎক্ষণিক সোমবার রাতে গুলশান থানা পুলিশ ফরিদগঞ্জ আসে। এদিকে খবর পেয়ে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার রাজামন্দ পাটওয়ারি বাড়ির সাদ্দামের খালা আনোয়ারা বেগমের বাড়ি রাতভর ঘেরাও করে রাখে।
সকাল ৮টায় দুই থানার পুলিশ যৌথ অভিযান চালায়। তারা পাকা ঘরটির ৮টি কক্ষে ব্যাপক তল্লাশী চালায়। সকাল ১০টা নাগাদ ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের এএসআই বাহার উদ্দিন কয়েকটি চালের ড্রামের সঙ্গে থাকা একটি চালের বস্তা থেকে গহনা ও টাকাগুলো উদ্ধার করে।
এদিকে সাদ্দামের বাবা আমান উল্লাহ (৫৫) জানিয়েছেন, ছেলে সাদ্দামের সঙ্গে তার তেমন যোগাযোগ নাই। সাদ্দাম বাড়ি আসলে চরবড়ালী গ্রামের রাজামন্দ বাড়িতে খালার বাড়িতে থাকে। ঘটনার পরও এখানেই সে অবস্থান নেয় ও চুরি হওয়া মালামাল রাখে।
এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুলতান মোহাম্মদ সাদ্দাম গত কয়েক বছর হতে এমন কাজে জড়িত। এলাকায় তার একটি গ্যাং পার্টি রয়েছে। তাদের গ্রেপ্তার করলে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে।
এদিকে, পুলিশের অভিযানেরর আগেই সাদ্দাম পালিয়ে যায়। পুলিশ বাড়িতে ঢোকার পর খালা আনোয়ারা বেগম পালিয়েছে। এলাকাবাসী বলেছেন, তার খালা আনোয়ারার স্বামী গত এক বছর পূর্বে মৃত্যু বরণ করেছেন। আগে থেকেই তার গতিবিধি সন্দেহজনক।