অনলাইন
ভুয়া ঋণ জালিয়াতি
ওরিয়েন্টাল ব্যাংকের ৫ কর্মকর্তার ৬৮ বছর কারাদণ্ড
আদালত রিপোর্টার
১৭ এপ্রিল ২০১৮, মঙ্গলবার, ৬:২৪ পূর্বাহ্ন
ভুয়া ঋণ জালিয়াতির চারটি মামলায় ওরিয়েন্টাল ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আবুল কাশেম মাহমুদুল্লাহসহ ৫ কর্মকর্তার প্রত্যেককে ৬৮ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড- দিয়েছেন আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. মো.আখতারুজ্জামান আজ মঙ্গলবার এ দণ্ডাদেশ প্রদান করেন। একইসঙ্গে আসামিদেরকে ৪ কোটি ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪ কোটি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এছাড়াও অন্য দুইটি মামলায় দুইজনকে ১৭ করে কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা জামিনে পলাতক রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
৬৮ বছর করে কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ওরিয়েন্টাল ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহ মো. হারুন, সাবেক সিনিয়র অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আবুল কাশেম মোহাম্মদউল্লাহ, সাবেক এস ই ভি পি মাহমুদা হোসেন, সাবেক ই ভি পি কামরুল ইসলাম এবং সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুর রহমান। এ মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইমামুল হককে খালাস প্রদান করেন আদালত।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, আসামিরা নিজে লাভবান হওয়ার জন্য পরস্পর যোগসাজসে ভুয়া ঋণপত্রের মাধ্যমে ৪ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করেন। এ ঘটনায় গেল ২০০৬ সালে আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক পৃথক ৪টি মামলা করা হয়। ২০১৩ সালে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। আদালত সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ করে এ দণ্ডাদেশ প্রদান করেন।
৬৮ বছর করে কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ওরিয়েন্টাল ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহ মো. হারুন, সাবেক সিনিয়র অ্যাসিস্টেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আবুল কাশেম মোহাম্মদউল্লাহ, সাবেক এস ই ভি পি মাহমুদা হোসেন, সাবেক ই ভি পি কামরুল ইসলাম এবং সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুর রহমান। এ মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইমামুল হককে খালাস প্রদান করেন আদালত।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, আসামিরা নিজে লাভবান হওয়ার জন্য পরস্পর যোগসাজসে ভুয়া ঋণপত্রের মাধ্যমে ৪ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করেন। এ ঘটনায় গেল ২০০৬ সালে আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক পৃথক ৪টি মামলা করা হয়। ২০১৩ সালে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। আদালত সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ করে এ দণ্ডাদেশ প্রদান করেন।