এক্সক্লুসিভ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: যশোরের ৫ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত
স্টাফ রিপোর্টার:
১৭ এপ্রিল ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যশোরের বাঘারপাড়ার মো. আমজাদ হোসেন মোল্লাসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের
তদন্ত সংস্থা। আসামিদের বিরুদ্ধে ছয় জনকে হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর ধানমণ্ডিস্থ তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। এটি তদন্ত সংস্থার ৬৩তম প্রতিবেদন। এ মামলায় পাঁচ আসামির মধ্যে মো. আমজাদ হোসেন মোল্লা (৭৭) গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। তবে, গ্রেপ্তারের স্বার্থে অন্য চার আসামির নাম প্রকাশ করা হয়নি। সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান, জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সানাউল হক ও এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক খান উপস্থিত ছিলেন। আজ (মঙ্গলবার) এ প্রতিবেদন প্রসিকিউশন বরাবর দাখিল করা হবে বলে জানান আব্দুল হান্নান খান। তিনি আরো জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় আটক, নির্যাতন, হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে। গ্রেপ্তারের স্বার্থে পলাতক চার আসামির নাম, পরিচয় প্রকাশ করা হচ্ছে না বলে জানান তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক। ২০১৬ সালের ৪ঠা এপ্রিল এ মামলার তদন্তকাজ শুরু হয়ে ১৬ই এপ্রিল শেষ হয়। এ মামলায় ৪০ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
তদন্ত সংস্থা। আসামিদের বিরুদ্ধে ছয় জনকে হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর ধানমণ্ডিস্থ তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। এটি তদন্ত সংস্থার ৬৩তম প্রতিবেদন। এ মামলায় পাঁচ আসামির মধ্যে মো. আমজাদ হোসেন মোল্লা (৭৭) গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। তবে, গ্রেপ্তারের স্বার্থে অন্য চার আসামির নাম প্রকাশ করা হয়নি। সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান, জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সানাউল হক ও এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক খান উপস্থিত ছিলেন। আজ (মঙ্গলবার) এ প্রতিবেদন প্রসিকিউশন বরাবর দাখিল করা হবে বলে জানান আব্দুল হান্নান খান। তিনি আরো জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় আটক, নির্যাতন, হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে। গ্রেপ্তারের স্বার্থে পলাতক চার আসামির নাম, পরিচয় প্রকাশ করা হচ্ছে না বলে জানান তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক। ২০১৬ সালের ৪ঠা এপ্রিল এ মামলার তদন্তকাজ শুরু হয়ে ১৬ই এপ্রিল শেষ হয়। এ মামলায় ৪০ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।