অনলাইন
আড়তে বাড়তি খাজনা আদায়, প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
১৫ এপ্রিল ২০১৮, রবিবার, ১:৪৬ পূর্বাহ্ন
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মহিষলুটি মাছের আড়তে অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের প্রতিবাদে মাছ কেনা বন্ধ করে মহাসড়কে বিক্ষোভ করেছেন মৎস্য ব্যবসায়ীরা। এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত প্রায় ৫ শতাধিক পাইকারী মৎস্য ক্রেতা মাছের ঝুরি মাথায় নিয়ে বিক্ষোভে অংশ নেন।
এদিকে হঠাৎ করে পাইকাররা মাছ কেনা বন্ধ করে বিক্ষোভ করায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন চলনবিলের মৎস্যজীবিরা। অনেক অপেক্ষার পর মাছ নিয়ে বিক্রেতারা অন্তত ১৬ কিলোমিটার দুরে হাটিকুমরুল গোলচত্বর মৎস্য আড়তে মাছ নিয়ে যান। এছাড়াও অনেকেই আঞ্চলিক হাট বা বাজারে মাছের ঝুড়ি নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
স্থানীয় নওগা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও মহিষলুটি মৎস্য আড়তের সভাপতি মিজানুর রহমান সরকার জানান, যেখানে এক মন মাছ ক্রয় করলে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ১৫ টাকা খাজনা নেয়া হতো। সেখানে নতুন ইজারাদার এসেই শনিবার থেকে ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত খাজনা আদায় করছে। এ কারণে আজ সকাল থেকেই মৎস্য ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ করছে। এ ঘটনায় থানায় মামলাও দায়ের করেন ব্যবসায়ীরা।
সিরাজুল ইসলাম, রাশিদুল হক, শাহ আলম, নাছির উদ্দিন, আলাউদ্দিনসহ মৎস্য ব্যবসায়ীরা বলেন, উত্তরাঞ্চলে মৎস্য কেনাবেচার অন্যতম মহিষলুটি আড়তে প্রতিদিন সারাদেশের কমপক্ষে আড়াই হাজার ব্যবসায়ীরা কেনাবেচা করে থাকেন। যেখানে লেনদেন হয় দেড় থেকে ২ কোটি টাকা। নতুন ইজারাদার এসেই এখানে খাজনা আদায়ের নামে রীতিমতো চাঁদাবাজি শুরু করেছে।
তবে অতিরিক্ত চাঁদা আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার করে আড়তের ইজারাদার গফুর মন্ডল জানান, পাইকারি মৎস্য ব্যবসায়ীরা ১টি গাড়িতে ১৫ থেকে ২০ ডালি অথবা ১০ থেকে ১৫ ড্রাম মাছ কিনে পরিবহন করে থাকেন। সব মিলিয়ে গাড়ি প্রতি ৫ থেকে ৬শ টাকা খাজনা আদায় করা হয়। তাড়াশ থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) ফজলে আশিক জানান, অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের অভিযোগে মৎস্য ব্যবসায়ীরা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
[এফএম]
এদিকে হঠাৎ করে পাইকাররা মাছ কেনা বন্ধ করে বিক্ষোভ করায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন চলনবিলের মৎস্যজীবিরা। অনেক অপেক্ষার পর মাছ নিয়ে বিক্রেতারা অন্তত ১৬ কিলোমিটার দুরে হাটিকুমরুল গোলচত্বর মৎস্য আড়তে মাছ নিয়ে যান। এছাড়াও অনেকেই আঞ্চলিক হাট বা বাজারে মাছের ঝুড়ি নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
স্থানীয় নওগা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও মহিষলুটি মৎস্য আড়তের সভাপতি মিজানুর রহমান সরকার জানান, যেখানে এক মন মাছ ক্রয় করলে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ১৫ টাকা খাজনা নেয়া হতো। সেখানে নতুন ইজারাদার এসেই শনিবার থেকে ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত খাজনা আদায় করছে। এ কারণে আজ সকাল থেকেই মৎস্য ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ করছে। এ ঘটনায় থানায় মামলাও দায়ের করেন ব্যবসায়ীরা।
সিরাজুল ইসলাম, রাশিদুল হক, শাহ আলম, নাছির উদ্দিন, আলাউদ্দিনসহ মৎস্য ব্যবসায়ীরা বলেন, উত্তরাঞ্চলে মৎস্য কেনাবেচার অন্যতম মহিষলুটি আড়তে প্রতিদিন সারাদেশের কমপক্ষে আড়াই হাজার ব্যবসায়ীরা কেনাবেচা করে থাকেন। যেখানে লেনদেন হয় দেড় থেকে ২ কোটি টাকা। নতুন ইজারাদার এসেই এখানে খাজনা আদায়ের নামে রীতিমতো চাঁদাবাজি শুরু করেছে।
তবে অতিরিক্ত চাঁদা আদায়ের বিষয়টি অস্বীকার করে আড়তের ইজারাদার গফুর মন্ডল জানান, পাইকারি মৎস্য ব্যবসায়ীরা ১টি গাড়িতে ১৫ থেকে ২০ ডালি অথবা ১০ থেকে ১৫ ড্রাম মাছ কিনে পরিবহন করে থাকেন। সব মিলিয়ে গাড়ি প্রতি ৫ থেকে ৬শ টাকা খাজনা আদায় করা হয়। তাড়াশ থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) ফজলে আশিক জানান, অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের অভিযোগে মৎস্য ব্যবসায়ীরা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
[এফএম]