বিশ্বজমিন
ঘৌটা ছেড়েছে বিদ্রোহীরা
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ এপ্রিল ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
আত্মসমর্পণ করেছে সিরিয়ার ইস্টার্ন ঘৌটায় যুদ্ধরত বিদ্রোহীরা। বুধবার নিজেদের ব্যবহৃত অস্ত্র জমা দিয়ে শহর ত্যাগ করে তারা। ফলে দামেস্কের উপকণ্ঠে সর্বশেষ বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল ইস্টার্ন ঘৌটায় আসাদ সরকারের পূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলো। ধারণা করা হচ্ছে, এর মধ্য দিয়ে সিরিয়ায় সাত বছর ধরে চলা গৃহযুদ্ধের অবসান হতে চলেছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, দুই মাস ধরে ইস্টার্ন ঘৌটায় হামলা চালায় সরকারি বাহিনী। একে একে দখল করতে থাকে ঘৌটার শহরগুলো। কিন্তু অঞ্চলটির সবচেয়ে বড় শহর দৌমায় বিদ্রোহীরা নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রেখেছিল। সরকারি বাহিনী ও এর মিত্ররা কয়েক দফা সেখানকার বিদ্রোহীদের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালায়। সমঝোতা প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় সম্প্রতি নতুন করে সেখানে হামলা শুরু করে। তীব্র হামলায় অবশেষে শহর ত্যাগ করতে বাধ্য হয় বিদ্রোহীরা। বুধবার দৌমা ছেড়েছে তারা। শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদে সিরিয়া সরকারের পতাকা উড়ানো হয়েছে। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, বুধবার সিরিয়ার বিদ্রোহীরা তাদের ব্যবহৃত অস্ত্র রুশ মিলিটারি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
স্থানীয় অধিবাসীরা বলেছেন, বুধবার বিদ্রোহীমুক্ত দৌমার কেন্দ্রীয় মসজিদে সিরিয়ার জাতীয় পতাকা উড়ানো হয়েছে। কিন্তু পরে সেখানে হট্টগোল শুরু হয়। গুলির শব্দও শোনা যায়। এর কিছুক্ষণ পরে সেখানে জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলা হয়। ওই অঞ্চলে নিয়মিত টহলে থাকা রুশ মিলিটারি পুলিশও ঘটনাস্থল ছেড়ে যায়।
একই সঙ্গে বিমান হামলা, আলোচনার প্রচেষ্টা ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করে রাশিয়া সিরিয়া সংকটে মূল ভূমিকা পালন করছে। সিরিয়ায় নিযুক্ত রুশ মিশনের প্রধান মেজর জেনারেল ইয়ুরি ইয়েভতুসেনকো বলেন, সিরিয়া আজ ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনার সাক্ষী হয়েছে। দৌমায় জাতীয় পতাকা উড়িয়ে দৌমাসহ গোটা ইস্টার্ন ঘৌটায় সরকারি বাহিনীর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তবে পতাকা নামিয়ে ফেলার বিষয়ে কিছু বলেননি তিনি। রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, বৃহস্পতিবার রাশিয়ার মিলিটারি পুলিশ শহরে ফিরে এসেছে। অঞ্চলটি এখন পুরোপুরি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে। আজ থেকে রুশ পুলিশ দৌমা শহরে নিয়োজিত থাকবে। তারা শহরের আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করবে।
খবরে বলা হয়, দুই মাস ধরে ইস্টার্ন ঘৌটায় হামলা চালায় সরকারি বাহিনী। একে একে দখল করতে থাকে ঘৌটার শহরগুলো। কিন্তু অঞ্চলটির সবচেয়ে বড় শহর দৌমায় বিদ্রোহীরা নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রেখেছিল। সরকারি বাহিনী ও এর মিত্ররা কয়েক দফা সেখানকার বিদ্রোহীদের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালায়। সমঝোতা প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় সম্প্রতি নতুন করে সেখানে হামলা শুরু করে। তীব্র হামলায় অবশেষে শহর ত্যাগ করতে বাধ্য হয় বিদ্রোহীরা। বুধবার দৌমা ছেড়েছে তারা। শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদে সিরিয়া সরকারের পতাকা উড়ানো হয়েছে। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, বুধবার সিরিয়ার বিদ্রোহীরা তাদের ব্যবহৃত অস্ত্র রুশ মিলিটারি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
স্থানীয় অধিবাসীরা বলেছেন, বুধবার বিদ্রোহীমুক্ত দৌমার কেন্দ্রীয় মসজিদে সিরিয়ার জাতীয় পতাকা উড়ানো হয়েছে। কিন্তু পরে সেখানে হট্টগোল শুরু হয়। গুলির শব্দও শোনা যায়। এর কিছুক্ষণ পরে সেখানে জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলা হয়। ওই অঞ্চলে নিয়মিত টহলে থাকা রুশ মিলিটারি পুলিশও ঘটনাস্থল ছেড়ে যায়।
একই সঙ্গে বিমান হামলা, আলোচনার প্রচেষ্টা ও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করে রাশিয়া সিরিয়া সংকটে মূল ভূমিকা পালন করছে। সিরিয়ায় নিযুক্ত রুশ মিশনের প্রধান মেজর জেনারেল ইয়ুরি ইয়েভতুসেনকো বলেন, সিরিয়া আজ ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনার সাক্ষী হয়েছে। দৌমায় জাতীয় পতাকা উড়িয়ে দৌমাসহ গোটা ইস্টার্ন ঘৌটায় সরকারি বাহিনীর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তবে পতাকা নামিয়ে ফেলার বিষয়ে কিছু বলেননি তিনি। রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, বৃহস্পতিবার রাশিয়ার মিলিটারি পুলিশ শহরে ফিরে এসেছে। অঞ্চলটি এখন পুরোপুরি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে। আজ থেকে রুশ পুলিশ দৌমা শহরে নিয়োজিত থাকবে। তারা শহরের আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করবে।