বিশ্বজমিন
যুক্তরাষ্ট্র ও উ. কোরিয়ার গোপন সরাসরি আলোচনা
মানবজমিন ডেস্ক
৯ এপ্রিল ২০১৮, সোমবার, ৯:৩১ পূর্বাহ্ন
গোপনে সরাসরি আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়া। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রামপ ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এর মধ্যে এক বৈঠক নিয়ে দু’দেশের মধ্যে গোপনে সরাসরি আলোচনা হয়েছে। এ থেকে বোঝা যায় যে, ট্রাম্প-কিম বৈঠকের বিষয়ে অগ্রগতি ঘটছে। দুই দেশের মধ্যকার আলোচনার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে সিএনএন।
খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পরিচালক মাইক পম্পেও ও তার এক দল গোয়েন্দা ‘চ্যানেল’ ব্যবহার করে ট্রাম্প ও কিম-এর মধ্যকার বৈঠকের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন আলোচনার সঙ্গে জড়িত এক কর্মকর্তা। আমেরিকান ও উত্তর কোরীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের মধ্যে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এমনকি তারা তৃতীয় একটি দেশে সাক্ষাৎও করেছেন। ট্রাম্পকে আলোচনায় বসার জন্য কিম গতমাসে একজন দক্ষিণ কোরীয় রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে নিমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছেন বলে খবর প্রকাশ হয়েছে। আলোচনায় বসলে কিম উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে রাজি বলেও জানানো হয়েছে। যদিও উত্তর কোরিয়া জনসম্মুখে এখনো এরকম কোনো ঘোষণা দেয়নি।
সিএনএনের খবরে ওই কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, উত্তর কোরিয়া ট্রাম্প-কিম বৈঠকটি তাদের রাজধানী পিয়ংইয়ং-এ করার জন্য চাপ দিচ্ছে। তবে হোয়াইট হাউস কি সেখানে বৈঠকে বসতে রাজি হবে কিনা তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। সূত্র অনুসারে, এছাড়া বৈঠকের জন্য অপর একটি সম্ভাব্য স্থান হচ্ছে মঙ্গোলিয়ার রাজধানী উলানবাতার। ট্রাম্প-কিমের বৈঠকের আগে মাইক পম্পেও ও উত্তর কোরিয়ার রিকন্যাইসেন্স জেনারেল ব্যুরো’র প্রধান এর মধ্যে একটি বৈঠক হবে। দুই দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ওই বৈঠক নিয়েও আলোচনা করেছেন। বৈঠকের জন্য স্থান নির্ধারণ হয়ে গেলে তারপর তারিখ ও কি কি বিষয়ে আলোচনা করা হবে তা নিয়ে দুইপক্ষ বিশদভাবে আলোচনা করবে। কর্মকর্তারা জানিয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই বৈঠকের বিষয়ে সিনেট কমিটির অনুমোদন চাইতে পারেন পম্পেও। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে’র সঙ্গে ব্যক্তিগত রিসোর্ট মার-ই-লাগো’তে দেখা করার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্প-কিম বৈঠক নিয়ে বেশ কিছু উদ্বেগের বিষয়ে কথা বলবেন শিনজো আবে। উল্লেখ্য, গতমাসে সর্বপ্রথম দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে আলোচনার কথা প্রকাশ করা হয়।
খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পরিচালক মাইক পম্পেও ও তার এক দল গোয়েন্দা ‘চ্যানেল’ ব্যবহার করে ট্রাম্প ও কিম-এর মধ্যকার বৈঠকের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন আলোচনার সঙ্গে জড়িত এক কর্মকর্তা। আমেরিকান ও উত্তর কোরীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের মধ্যে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এমনকি তারা তৃতীয় একটি দেশে সাক্ষাৎও করেছেন। ট্রাম্পকে আলোচনায় বসার জন্য কিম গতমাসে একজন দক্ষিণ কোরীয় রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে নিমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছেন বলে খবর প্রকাশ হয়েছে। আলোচনায় বসলে কিম উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে রাজি বলেও জানানো হয়েছে। যদিও উত্তর কোরিয়া জনসম্মুখে এখনো এরকম কোনো ঘোষণা দেয়নি।
সিএনএনের খবরে ওই কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, উত্তর কোরিয়া ট্রাম্প-কিম বৈঠকটি তাদের রাজধানী পিয়ংইয়ং-এ করার জন্য চাপ দিচ্ছে। তবে হোয়াইট হাউস কি সেখানে বৈঠকে বসতে রাজি হবে কিনা তা নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। সূত্র অনুসারে, এছাড়া বৈঠকের জন্য অপর একটি সম্ভাব্য স্থান হচ্ছে মঙ্গোলিয়ার রাজধানী উলানবাতার। ট্রাম্প-কিমের বৈঠকের আগে মাইক পম্পেও ও উত্তর কোরিয়ার রিকন্যাইসেন্স জেনারেল ব্যুরো’র প্রধান এর মধ্যে একটি বৈঠক হবে। দুই দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ওই বৈঠক নিয়েও আলোচনা করেছেন। বৈঠকের জন্য স্থান নির্ধারণ হয়ে গেলে তারপর তারিখ ও কি কি বিষয়ে আলোচনা করা হবে তা নিয়ে দুইপক্ষ বিশদভাবে আলোচনা করবে। কর্মকর্তারা জানিয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই বৈঠকের বিষয়ে সিনেট কমিটির অনুমোদন চাইতে পারেন পম্পেও। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে’র সঙ্গে ব্যক্তিগত রিসোর্ট মার-ই-লাগো’তে দেখা করার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রাম্প-কিম বৈঠক নিয়ে বেশ কিছু উদ্বেগের বিষয়ে কথা বলবেন শিনজো আবে। উল্লেখ্য, গতমাসে সর্বপ্রথম দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে আলোচনার কথা প্রকাশ করা হয়।