বিশ্বজমিন
ডৌমায় আবারো সরকারি বাহিনীর হামলা, নিহত ৪৮
মানবজমিন ডেস্ক
৮ এপ্রিল ২০১৮, রবিবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
ইস্টার্ন ঘৌটার বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত সর্বশেষ শহর ডৌমায় সরকারি বাহিনীর হামলায় দু’দিনে ৪৮ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে শিশুও রয়েছে। ১০ দিন বিরতি দেয়ার পর শুক্রবার আবারো ডৌমায় অভিযান চালায় সরকারি বাহিনী। স্থল অভিযানের পাশাপাশি বিমান থেকে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোতে বোমা নিক্ষেপ করে তারা। শনিবারেও হামলা অব্যাহত থাকে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, কয়েক দফা সমঝোতা হলেও চূড়ান্তভাবে শহর ছাড়তে রাজি না হওয়ায় শুক্রবার বিদ্রোহীদের ওপর বোমা ফেলতে শুরু করে সরকারি বাহিনী। ইতিমধ্যে ইস্টার্ন ঘৌটার প্রায় ৯৫ শতাংশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকারি বাহিনী। তবে অঞ্চলটির সবচেয়ে বড় শহর ডৌমায় নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রেখেছে বিদ্রোহীরা। শহর ত্যাগে রাজি করানোর জন্য তাদের সঙ্গে দফায় দফায় সমঝোতার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু চূড়ান্তভাবে ডৌমা ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায় তারা। ফলে দশ দিন বিরতি দিয়ে আবারো ডৌমায় বোমা ফেলতে শুরু করে সরকারি বাহিনী। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, শুক্রবার থেকে আবারো ইস্টার্ন ঘৌটায় হামলা চালাতে শুরু করেছে সরকারি বাহিনী। এদিন বোমার আঘাতে প্রাণ হারায় ৪০ জন বেসামরিক নাগরিক। পরের দিন শনিবার সরকারি বাহিনীর হামলায় নিহত হয় আরো আটজন। স্থানীয় মানবাধিকার কর্মী ফিরাস আল ডৌমি বলেন, মাথার ওপর হেলিকপ্টার ও সামরিক বিমান চক্কর দিচ্ছে। ডৌমার তরুণ চিকিৎসক মোহাম্মদ বলেন, বোমাবর্ষণ থামেনি। এতে ঠিক কতজন আহত হয়েছে তা আমরা গণনা করতে পারছি না। গুরুতর আহত কয়েকজন চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে। স্থানীয় অধিবাসী আব্বাস বলেন, শনিবার আবারো ঘৌটায় হামলা চালিয়েছে সরকার। মনে হচ্ছে ডৌমার গল্প শেষ হতে চলেছে। আমরা সেখানকার বিদ্রোহীদের শেষ দেখার অপেক্ষায় আছি। যেন মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারে। অনেক বছর ধরেই আমরা এর অপেক্ষায় রয়েছি। এদিকে, শনিবার দামেস্কে বিদ্রোহীদের ছোড়া গুলিতে প্রাণ হারিয়েছে ৬ ব্যক্তি। আহত হয়েছে আরো কয়েক ডজন মানুষ। হতাহতদের সবাই বেসামরিক নাগরিক।
বিদ্রোহীদের হটিয়ে ঘৌটা পুনর্দখল করতে চান প্রেসিডেন্ট আসাদ। কয়েক বছর ধরেই সেখানকার বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে সরকারি বাহিনী। সম্প্রতি রাশিয়ার সহায়তায় সেখানে বড় ধরনের অভিযান শুরু করে সরকার। প্রায় দুই মাস ধরে চালানো অভিযানে ইতিমধ্যেই ঘৌটার ৯৫ শতাংশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকার। এতে ১ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি নাগরিক নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে প্রায় ১০ হাজার মানুষ।
খবরে বলা হয়, কয়েক দফা সমঝোতা হলেও চূড়ান্তভাবে শহর ছাড়তে রাজি না হওয়ায় শুক্রবার বিদ্রোহীদের ওপর বোমা ফেলতে শুরু করে সরকারি বাহিনী। ইতিমধ্যে ইস্টার্ন ঘৌটার প্রায় ৯৫ শতাংশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকারি বাহিনী। তবে অঞ্চলটির সবচেয়ে বড় শহর ডৌমায় নিজেদের কর্তৃত্ব ধরে রেখেছে বিদ্রোহীরা। শহর ত্যাগে রাজি করানোর জন্য তাদের সঙ্গে দফায় দফায় সমঝোতার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু চূড়ান্তভাবে ডৌমা ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায় তারা। ফলে দশ দিন বিরতি দিয়ে আবারো ডৌমায় বোমা ফেলতে শুরু করে সরকারি বাহিনী। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, শুক্রবার থেকে আবারো ইস্টার্ন ঘৌটায় হামলা চালাতে শুরু করেছে সরকারি বাহিনী। এদিন বোমার আঘাতে প্রাণ হারায় ৪০ জন বেসামরিক নাগরিক। পরের দিন শনিবার সরকারি বাহিনীর হামলায় নিহত হয় আরো আটজন। স্থানীয় মানবাধিকার কর্মী ফিরাস আল ডৌমি বলেন, মাথার ওপর হেলিকপ্টার ও সামরিক বিমান চক্কর দিচ্ছে। ডৌমার তরুণ চিকিৎসক মোহাম্মদ বলেন, বোমাবর্ষণ থামেনি। এতে ঠিক কতজন আহত হয়েছে তা আমরা গণনা করতে পারছি না। গুরুতর আহত কয়েকজন চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে। স্থানীয় অধিবাসী আব্বাস বলেন, শনিবার আবারো ঘৌটায় হামলা চালিয়েছে সরকার। মনে হচ্ছে ডৌমার গল্প শেষ হতে চলেছে। আমরা সেখানকার বিদ্রোহীদের শেষ দেখার অপেক্ষায় আছি। যেন মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারে। অনেক বছর ধরেই আমরা এর অপেক্ষায় রয়েছি। এদিকে, শনিবার দামেস্কে বিদ্রোহীদের ছোড়া গুলিতে প্রাণ হারিয়েছে ৬ ব্যক্তি। আহত হয়েছে আরো কয়েক ডজন মানুষ। হতাহতদের সবাই বেসামরিক নাগরিক।
বিদ্রোহীদের হটিয়ে ঘৌটা পুনর্দখল করতে চান প্রেসিডেন্ট আসাদ। কয়েক বছর ধরেই সেখানকার বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে সরকারি বাহিনী। সম্প্রতি রাশিয়ার সহায়তায় সেখানে বড় ধরনের অভিযান শুরু করে সরকার। প্রায় দুই মাস ধরে চালানো অভিযানে ইতিমধ্যেই ঘৌটার ৯৫ শতাংশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকার। এতে ১ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি নাগরিক নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে প্রায় ১০ হাজার মানুষ।