শিক্ষাঙ্গন
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দশ বছরেও নির্মাণ হয়নি প্রধান ফটক
বেরোবি প্রতিনিধি
২৯ মার্চ ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:১৫ পূর্বাহ্ন
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রায় দশ বছর হলেও নির্মাণ করা হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার এত বছরেও নির্মাণ করা হয়নি প্রধান ফটক। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কতৃপক্ষের উদাসীনতা ও আন্তরিকতার অভাবকেই দায়ী করছেন শিক্ষার্থীরা।
৭৫ একরের এই সুবিশাল ক্যাম্পাসে ৪টি গেট থাকলেও তার একটিও নির্মাণ করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। শুধু নামমাত্র রয়েছে ফটকসমূহ। নির্দিষ্ট করে চিহ্নিত করা হয়নি গেট নং। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক কোনটি তা নিয়ে অনেকের অনেক অভিমত, দেবদারু রোডের গেটটিকে ১নং গেট এবং পার্কেড় মোড় সংলগ্ন গেটটিকে ২ নং, বকুলতলা রোডের গেটটিকে ৩নং এবং ভিসি রোডের গেটটিকে ৪নং গেট বলে জানে সবাই। তবে অনেকেই নির্দিষ্ট করে জানেনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক কোনটি। তবে দেখা যায় ভর্তি পরিক্ষা আসলেই টানানো হয় কাগজের তৈরি ক্ষনস্থায়ী ফটক নির্দেশক চিহ্ন। পরীক্ষা শেষ হতেই আবার তা ষ্টোর রুমে জমা পরে থাকে।
সাধারন শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ঢাকা-কুড়িগ্রাম, রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশে বিশবিদ্যালয়টির অবস্থান। তা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছাড়া বাইরের অনেকে বুঝতে পারেনা এটি বিশ্ববিদ্যালয়। আবার অনেকেই এটি কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বরং আবাসিক এলাক মনে করেন। প্রধান ফটক না থাকাটা এর প্রধান কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন শিক্ষার্থীরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শরিফ হোসাইন পাটোয়ারি জানান, এ ব্যাপারে এখনো কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আশা করছি খুব শিঘ্রই এ ব্যাপারে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ’র মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
৭৫ একরের এই সুবিশাল ক্যাম্পাসে ৪টি গেট থাকলেও তার একটিও নির্মাণ করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। শুধু নামমাত্র রয়েছে ফটকসমূহ। নির্দিষ্ট করে চিহ্নিত করা হয়নি গেট নং। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক কোনটি তা নিয়ে অনেকের অনেক অভিমত, দেবদারু রোডের গেটটিকে ১নং গেট এবং পার্কেড় মোড় সংলগ্ন গেটটিকে ২ নং, বকুলতলা রোডের গেটটিকে ৩নং এবং ভিসি রোডের গেটটিকে ৪নং গেট বলে জানে সবাই। তবে অনেকেই নির্দিষ্ট করে জানেনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক কোনটি। তবে দেখা যায় ভর্তি পরিক্ষা আসলেই টানানো হয় কাগজের তৈরি ক্ষনস্থায়ী ফটক নির্দেশক চিহ্ন। পরীক্ষা শেষ হতেই আবার তা ষ্টোর রুমে জমা পরে থাকে।
সাধারন শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ঢাকা-কুড়িগ্রাম, রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশে বিশবিদ্যালয়টির অবস্থান। তা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছাড়া বাইরের অনেকে বুঝতে পারেনা এটি বিশ্ববিদ্যালয়। আবার অনেকেই এটি কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বরং আবাসিক এলাক মনে করেন। প্রধান ফটক না থাকাটা এর প্রধান কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন শিক্ষার্থীরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শরিফ হোসাইন পাটোয়ারি জানান, এ ব্যাপারে এখনো কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আশা করছি খুব শিঘ্রই এ ব্যাপারে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ’র মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।